শুক্রবার থেকে আরো বৃষ্টি!
রাজধানী
ঢাকায় আজ বিকেল থেকে আগামী ৩৬ ঘন্টার জন্য বৃষ্টি কমবে। তবে আগামী ৪
সেপ্টেম্বর শুক্রবার থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়বে এবং তা কয়েকদিন অব্যাহত
থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শাহ আলম আজ বাসসকে এ কথা জানান।
এ ছাড়া সারা দেশে কম-বেশী মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে উপকূলীয় এলাকা, সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।
পরিচালক শাহ আলম জানান, মৌসুমী বায়ূ শেষ হতে আরো বেশ কিছু দিন বাকি রয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
তিনি জানান, দেশে মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে গত কয়েকদিন যাবত মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হচ্ছে। তা আগামী আরো কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে অব্যাহত থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরো জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকায় ৩৬ মিলিমিটার, কক্সবাজারে ৫৩ মিলিমিটার, টেকনাফে ৮২ মিলিমিটার, বরিশালে ৩৩ মিলিমিটার, ভোলায় ৩৬ মিলিমিটার এবং খেপুপাড়ায় ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এসব এলাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বাংলাদেশের ওপর মৌসুমী বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে রংপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া ভারী বৃষ্টির কারণে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ী এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলার ও পায়রা বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
বৃষ্টির কারণে রাজধানীর ফকিরাপুল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, আরামবাগ, মিরপুরের রূপনগর, ১০ নম্বর গোলচত্বর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনের সামনে, সবুজবাগ, বাসাবো, ধানমন্ডি ও রায়েরবাজারের কিছু এলাকায় এবং কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে এবং ঘর থেকে বের হওয়া মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা তথ্য কেন্দ্র জানায়, নদ-নদীর ৫৩টি স্থানে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২৩টি স্থানে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শাহ আলম আজ বাসসকে এ কথা জানান।
এ ছাড়া সারা দেশে কম-বেশী মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে উপকূলীয় এলাকা, সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।
পরিচালক শাহ আলম জানান, মৌসুমী বায়ূ শেষ হতে আরো বেশ কিছু দিন বাকি রয়েছে। এ সময়ে সারা দেশে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
তিনি জানান, দেশে মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে গত কয়েকদিন যাবত মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হচ্ছে। তা আগামী আরো কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে অব্যাহত থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরো জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকায় ৩৬ মিলিমিটার, কক্সবাজারে ৫৩ মিলিমিটার, টেকনাফে ৮২ মিলিমিটার, বরিশালে ৩৩ মিলিমিটার, ভোলায় ৩৬ মিলিমিটার এবং খেপুপাড়ায় ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এসব এলাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বাংলাদেশের ওপর মৌসুমী বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে রংপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া ভারী বৃষ্টির কারণে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ী এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মৌসুমী বায়ূ সক্রিয় থাকার কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলার ও পায়রা বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
বৃষ্টির কারণে রাজধানীর ফকিরাপুল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, আরামবাগ, মিরপুরের রূপনগর, ১০ নম্বর গোলচত্বর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনের সামনে, সবুজবাগ, বাসাবো, ধানমন্ডি ও রায়েরবাজারের কিছু এলাকায় এবং কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে এবং ঘর থেকে বের হওয়া মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা তথ্য কেন্দ্র জানায়, নদ-নদীর ৫৩টি স্থানে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২৩টি স্থানে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
No comments