দ্য ব্রিটিশ জার্নাল অব সাইকিয়াট্রির গবেষণা-ধূমপান ছাড়লে 'উদ্বেগ কমে'
ধূমপান মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে- সাধারণ্যে এমন এক বিশ্বাস আছে অনেক দিন ধরেই। এবার গবেষকরা আরো এক কাঠি এগিয়ে দাবি করছেন, যারা সফলভাবে ধূমপান ছাড়তে পেরেছে, তারা আগের চেয়ে কম উদ্বেগে ভোগে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক মনোচিকিৎসা সাময়িকী দ্য ব্রিটিশ জার্নাল অব সাইকিয়াট্রি সম্প্রতি ধূমপায়ীদের ওপর একটি গবেষণা চালায়। এনএইচএস নামের ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসা প্রায় ৫০০ ধূমপায়ীর ওপর চালানো গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপান ছাড়ার ছয় মাস পর ৬৮ জনের উদ্বেগের মাত্রা 'উল্লেখযোগ্য' পরিমাণে কমে গেছে। এনএইচএস যুক্তরাজ্যে ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী লোকজনকে চিকিৎসাসহ অন্যান্য সহায়তা দিয়ে থাকে।
তবে ধূমপান ছাড়ার এ ইতিবাচক প্রভাব সবার ওপর সমানভাবে পড়ে না। যারা অস্থির মেজাজের কিংবা যাদের উদ্বেগজনিত অস্থিরতা রয়েছে, তাদের ওপর এ প্রভাব অনেক বেশি কার্যকর। অন্যদিকে যারা নিছক আনন্দ পেতে ধূমপান করে, তাদের বেলায় এ প্রভাব অপেক্ষাকৃত কম।
ধূমপান ছাড়ার সুফল সম্পর্কে নিশ্চিত করতে পারলেও ধূমপানের কারণে উদ্বেগ কী পরিমাণে বাড়ে গবেষকরা তা জানাতে পারেননি। তবে গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপানে অস্থির মেজাজের লোকের উদ্বেগ যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে যায়। আর নিছক আনন্দ পেতে যারা ধূমপান করে, তাদের এটা একটা বদভ্যাসে পরিণত হয় এবং তাদের উদ্বেগের পরিবর্তন ঘটে না।
গবেষকরা জানান, যারা ধূমপানের ওপর বেশি নির্ভরশীল, তারা ঘুম থেকে উঠেই সিগারেট ধরায় এবং নেশার চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এতে উদ্বেগও আরো বেড়ে যায়। ধূমপান ছাড়ার মধ্য দিয়ে তাদের এই দফায় দফায় উদ্বেগ দূর করা গেছে এবং উদ্বেগের মাত্রা অনেক কমে গেছে।
ধূমপানবিরোধী সরকারি প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে এ গবেষণা পরিচালিত হয়। এতে অংশ নেন ক্যামব্রিজ ও অঙ্ফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিংস কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাঁরা আশা করছেন, নতুন বছরে অনেকেই ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। সূত্র : বিবিসি।
তবে ধূমপান ছাড়ার এ ইতিবাচক প্রভাব সবার ওপর সমানভাবে পড়ে না। যারা অস্থির মেজাজের কিংবা যাদের উদ্বেগজনিত অস্থিরতা রয়েছে, তাদের ওপর এ প্রভাব অনেক বেশি কার্যকর। অন্যদিকে যারা নিছক আনন্দ পেতে ধূমপান করে, তাদের বেলায় এ প্রভাব অপেক্ষাকৃত কম।
ধূমপান ছাড়ার সুফল সম্পর্কে নিশ্চিত করতে পারলেও ধূমপানের কারণে উদ্বেগ কী পরিমাণে বাড়ে গবেষকরা তা জানাতে পারেননি। তবে গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপানে অস্থির মেজাজের লোকের উদ্বেগ যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে যায়। আর নিছক আনন্দ পেতে যারা ধূমপান করে, তাদের এটা একটা বদভ্যাসে পরিণত হয় এবং তাদের উদ্বেগের পরিবর্তন ঘটে না।
গবেষকরা জানান, যারা ধূমপানের ওপর বেশি নির্ভরশীল, তারা ঘুম থেকে উঠেই সিগারেট ধরায় এবং নেশার চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এতে উদ্বেগও আরো বেড়ে যায়। ধূমপান ছাড়ার মধ্য দিয়ে তাদের এই দফায় দফায় উদ্বেগ দূর করা গেছে এবং উদ্বেগের মাত্রা অনেক কমে গেছে।
ধূমপানবিরোধী সরকারি প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে এ গবেষণা পরিচালিত হয়। এতে অংশ নেন ক্যামব্রিজ ও অঙ্ফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিংস কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাঁরা আশা করছেন, নতুন বছরে অনেকেই ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। সূত্র : বিবিসি।
No comments