পশ্চিম তীর ছাড়লে পাঁচ লাখ ডলার!
ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টির উগ্র জাতীয়তাবাদী এক নেতা পশ্চিম তীর ছেড়ে চলে যাওয়ার বিনিময়ে ফিলিস্তিনিদের আর্থিক সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছেন। পশ্চিম তীর ছাড়ার বিনিময়ে ফিলিস্তিনি পরিবারপ্রতি এককালীন পাঁচ লাখ ডলার সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
গত মঙ্গলবার জেরুজালেমে এক সম্মেলনে লিকুদ নেতা মোশে ফেইগলিন এ প্রস্তাব দেন। লিকুদ পার্টির আরো কয়েক নেতা পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
ফেইগলিন লিকুদ পার্টির অন্যতম উগ্রপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি জানান, সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা যাচ্ছে পশ্চিম তীরের অধিকাংশ ফিলিস্তিনিই অন্য কোনো স্থানে চলে যেতে চায়। তাই ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বাজেটের কিছু অংশ ফিলিস্তিনিদের অভিবাসন কাজে ব্যবহার করা উচিত। তিনি বলেন, 'ইসরায়েল প্রতিবছর তার মোট জাতীয় উৎপাদনের ১০ শতাংশ দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পেছনে ব্যয় করে। সীমান্তপ্রাচীর ও রকেট প্রতিরোধী আয়রন ডোম ব্যবস্থা নির্মাণ এবং প্রায় প্রতিটি রেস্টুরেন্টে নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগের পেছনে ব্যয় করে। এই বাজেট দিয়ে জুদেয়া ও সামারিয়া এলাকার প্রতিটি আরব পরিবারকে আমরা অভিবাসনে সাহায্য করতে পারি। উন্নত ভবিষ্যতের জন্য অন্য কোনো স্থানে চলে যেতে পাঁচ লাখ ডলার করে দিতে পারি।' কম জন্মহারের পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের স্বাগত জানাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সম্মেলনে উপস্থিত আরো কয়েকজন নেতা ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে স্বাক্ষরিত ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি বাতিল এবং পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার দাবিতে সমর্থন দেন। প্রবাসী ইসরায়েলি কল্যাণমন্ত্রী ইয়ুলি এদেলস্তেইনও সম্মেলনে ছিলেন।
গত মঙ্গলবার সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার আগে ফেইগলিনকে ইসরায়েলি পুলিশ একবার গ্রেপ্তার করে। টেম্পল মাউন্ট নামের একটি স্থাপনায় প্রার্থনা করতে গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় মুসলিম কর্তৃপক্ষ টেম্পল মাউন্টের নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রথা অনুযায়ী সেখানে ইহুদিদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ। শান্তি বিঘ্নিত করার অভিযোগে ফেইগলিনকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সূত্র : এপি।
ফেইগলিন লিকুদ পার্টির অন্যতম উগ্রপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি জানান, সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা যাচ্ছে পশ্চিম তীরের অধিকাংশ ফিলিস্তিনিই অন্য কোনো স্থানে চলে যেতে চায়। তাই ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বাজেটের কিছু অংশ ফিলিস্তিনিদের অভিবাসন কাজে ব্যবহার করা উচিত। তিনি বলেন, 'ইসরায়েল প্রতিবছর তার মোট জাতীয় উৎপাদনের ১০ শতাংশ দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পেছনে ব্যয় করে। সীমান্তপ্রাচীর ও রকেট প্রতিরোধী আয়রন ডোম ব্যবস্থা নির্মাণ এবং প্রায় প্রতিটি রেস্টুরেন্টে নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগের পেছনে ব্যয় করে। এই বাজেট দিয়ে জুদেয়া ও সামারিয়া এলাকার প্রতিটি আরব পরিবারকে আমরা অভিবাসনে সাহায্য করতে পারি। উন্নত ভবিষ্যতের জন্য অন্য কোনো স্থানে চলে যেতে পাঁচ লাখ ডলার করে দিতে পারি।' কম জন্মহারের পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের স্বাগত জানাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সম্মেলনে উপস্থিত আরো কয়েকজন নেতা ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে স্বাক্ষরিত ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি বাতিল এবং পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার দাবিতে সমর্থন দেন। প্রবাসী ইসরায়েলি কল্যাণমন্ত্রী ইয়ুলি এদেলস্তেইনও সম্মেলনে ছিলেন।
গত মঙ্গলবার সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার আগে ফেইগলিনকে ইসরায়েলি পুলিশ একবার গ্রেপ্তার করে। টেম্পল মাউন্ট নামের একটি স্থাপনায় প্রার্থনা করতে গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় মুসলিম কর্তৃপক্ষ টেম্পল মাউন্টের নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রথা অনুযায়ী সেখানে ইহুদিদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ। শান্তি বিঘ্নিত করার অভিযোগে ফেইগলিনকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সূত্র : এপি।
No comments