ব্যাংককে নেতাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের যে হোটেলে লাল শার্ট পরা নেতারা অবস্থান করছিলেন, গতকাল শুক্রবার নিরাপত্তা বাহিনী সেই হোটেলটি ঘিরে রাখে। তবে নেতাদের গ্রেপ্তার অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। সরকারের এক মুখপাত্র এ তথ্য দিয়েছেন। লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের দমাতে এবার সরকারপন্থী কয়েক হাজার মানুষ ব্যাংককে গতকাল বিক্ষোভ করেছে।
সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী সুথেপ থউগসুবান গতকাল জাতীয় টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘বিশেষ বাহিনী এসসি পার্ক হোটেলটি ঘিরে রেখেছে। আমার বিশ্বাস, হোটেলটিতে “সন্ত্রাসীরা” ও লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের নেতারা লুকিয়ে আছেন।’ সুথেপ বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তারে বিশেষ বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। আশা করি, আমরা সফল হব।’
সরকারের মুখপাত্র পানিতান ওয়াত্তানায়াগরন বলেছেন, ‘বিক্ষোভকারী নেতাদের গ্রেপ্তার অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। তবে তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।’ চলতি মাসের শুরুর দিকে পার্লামেন্টে ভাঙচুর করার অভিযোগে লাল শার্ট নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
এসসি পার্ক হোটেলটি থাইল্যান্ডের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার পারিবারিক সম্পত্তি। সিনাওয়াত্রাকে ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীরা থাকসিনের সমর্থক। তাঁরা প্রায় এক মাস ধরে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভার পদত্যাগ এবং নতুন নির্বাচন ঘোষণার দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছেন। এসসি পার্ক হোটেলে অবস্থান করে নেতারা এই আন্দোলনের দিকনির্দেশনা দিয়ে আসছিলেন এত দিন।
লাল শার্ট নেতা অরিসমান পোনগ্রুনগ্রোং বলেছেন, ‘আমাদের সব নেতাই নিরাপদে হোটেল ত্যাগ করতে সমর্থ হয়েছেন।’ তিনি ম্যাগাফোনে বিক্ষোভকারীদের বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনী আমাদের খুন করার মতলবে অভিযান চালায়। যাক, এ দফা তারা ব্যর্থ হয়েছে। আমার সবাই হোটেল থেকে চলে আসতে পেরেছি।’
লাল শার্ট বিক্ষোভকারীরা এরপর হোটেলের বাইরে বিক্ষোভ করেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি হয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভার সমর্থনে গোলাপি শার্ট পরা অন্তত পাঁচ হাজার বিক্ষোভকারী গতকাল রাজধানীর একটি সেনাঘাঁটির বাইরে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় গোলাপি শার্ট বিক্ষোভকারীরা হাতে থাইল্যান্ডের জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্লোগান দেন।
গত শনিবার সেনাবাহিনীর সঙ্গে লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ২৩ জন নিহত ও আট শতাধিক আহত হয়েছে।
সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী সুথেপ থউগসুবান গতকাল জাতীয় টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘বিশেষ বাহিনী এসসি পার্ক হোটেলটি ঘিরে রেখেছে। আমার বিশ্বাস, হোটেলটিতে “সন্ত্রাসীরা” ও লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের নেতারা লুকিয়ে আছেন।’ সুথেপ বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তারে বিশেষ বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। আশা করি, আমরা সফল হব।’
সরকারের মুখপাত্র পানিতান ওয়াত্তানায়াগরন বলেছেন, ‘বিক্ষোভকারী নেতাদের গ্রেপ্তার অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। তবে তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।’ চলতি মাসের শুরুর দিকে পার্লামেন্টে ভাঙচুর করার অভিযোগে লাল শার্ট নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
এসসি পার্ক হোটেলটি থাইল্যান্ডের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার পারিবারিক সম্পত্তি। সিনাওয়াত্রাকে ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীরা থাকসিনের সমর্থক। তাঁরা প্রায় এক মাস ধরে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভার পদত্যাগ এবং নতুন নির্বাচন ঘোষণার দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছেন। এসসি পার্ক হোটেলে অবস্থান করে নেতারা এই আন্দোলনের দিকনির্দেশনা দিয়ে আসছিলেন এত দিন।
লাল শার্ট নেতা অরিসমান পোনগ্রুনগ্রোং বলেছেন, ‘আমাদের সব নেতাই নিরাপদে হোটেল ত্যাগ করতে সমর্থ হয়েছেন।’ তিনি ম্যাগাফোনে বিক্ষোভকারীদের বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনী আমাদের খুন করার মতলবে অভিযান চালায়। যাক, এ দফা তারা ব্যর্থ হয়েছে। আমার সবাই হোটেল থেকে চলে আসতে পেরেছি।’
লাল শার্ট বিক্ষোভকারীরা এরপর হোটেলের বাইরে বিক্ষোভ করেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি হয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভার সমর্থনে গোলাপি শার্ট পরা অন্তত পাঁচ হাজার বিক্ষোভকারী গতকাল রাজধানীর একটি সেনাঘাঁটির বাইরে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় গোলাপি শার্ট বিক্ষোভকারীরা হাতে থাইল্যান্ডের জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্লোগান দেন।
গত শনিবার সেনাবাহিনীর সঙ্গে লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ২৩ জন নিহত ও আট শতাধিক আহত হয়েছে।
No comments