পাকিস্তানে তালেবানের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল
আঞ্চলিক
পরিস্থিতি, আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়া ও পারস্পরিক স্বার্থ সংক্রান্ত
অন্যান্য ইস্যুতে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশির সঙ্গে
আলোচনা করেছেন আফগানিস্তানের তালেবানদের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ওই প্রতিনিধি দলকে রাজধানী ইসলামাবাদে স্বাগত জানান
কুরেশি। পাকিস্তানের নেতাদের সঙ্গে তাদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে বলে খবর
দিয়েছে অনলাইন ডন।
এই প্রতিনিধি দলটি তালেবান পলিটিক্যাল কমিশন ইন দোহা (টিপিসি) হিসেবে পরিচিত। কুরেশির সঙ্গে তাদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফায়েজ হামিদ, পররাষ্ট্র সচিব সোহেল মাহমুদ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্য কর্মকর্তারা। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, পিটিসি প্রতিষ্ঠার পর এটাই তালেবান প্রতিনিধি দলের প্রথম পাকিস্তান সফর। আগেভাগে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানদের মধ্যে অচল হয়ে পড়া শান্তি আলোচনার অগ্রগতি কতদূর তা জানতে ইসলামাবাদে পৌঁছাবেন আফগান তালেবানদের প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার তালেবানদের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুরেশি বলেছেন, গত ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আফগানিস্তানের অস্থিতিশীলতার পরিণতি উভয় দেশই সমানভাবে মোকাবিলা করছে। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তান বুঝতে পারে যে, যেকোনো সমস্যার সমাধান যুদ্ধ নয়। তাই আফগানিস্তানে শাস্তি স্থাপন করতে হলে একমাত্র সম্ভাব্য উপায় ও ইতিবাচক উপায় হতে পারে সমঝোতা।
শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছেন, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি আনতে মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করছে পাকিস্তান। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, পুরো অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য শান্তিপূর্ণ আফগানিস্তান অত্যাবশ্যক। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সব পক্ষই আলোচনা শুরু করবে এবং আরো পশ্চাতের দিকে না গিয়ে যথাযথ শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য কাজ করবে। কুরেশি উল্লেখ করেন, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাকিস্তানের ভূমিকার প্রশংসা করে আফগান তালেবানরা। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত সবাই দ্রুততার সঙ্গে আলোচনা শুরুর বিষয়ে একমত প্রকাশ করেন।
একদিন আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয় পাকিস্তান সফরের জন্য তালেবান পলিটিক্যাল কমিশন ইন দোহা’র একটি প্রতিনিধি দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এ ঘোষণার সামান্য আগে তালেবান মুখপাত্র সোহেল শাহিন জানান, তাদের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও কাতারে তাদের রাজনৈতিক অফিসের প্রধান মোল্লা আবদুল গনি বরাদার। এই সফর যখন ঘটছে তখন খবর পাওয়া যাচ্ছে আফগান শান্তি প্রক্রিয়া বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত জালমে খলিলজাদ অবস্থান করছেন পাকিস্তানে। দোহাভিত্তিক তালেবানের মুখপাত্র শাহিন বলেছেন, জালমে খলিলজাদ ও তালেবান প্রতিনিধিদের পাশাপাশি সময়ে পাকিস্তান সফর কাকতালীয়। এ সময় তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, খলিলজাদের সঙ্গে তাদের কোনো সাক্ষাত হওয়ার সম্ভাব্যতা আছে কিনা? জবাবে শাহিন বলেন, কেন নয়? এটা নির্ভর করে মার্কিনিদের ওপর।
পাকিস্তানের সামরিক ও বেসামরিক নেতাদের সঙ্গে আফগানিস্তানের তালেবানদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা নিয়ে কথা বলতে মঙ্গলবার ইসলামাবাদে পৌঁছেছেন খলিলজাদ। তবে যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতে ইসলামাবাদে যাননি খলিলজাদ।
এই প্রতিনিধি দলটি তালেবান পলিটিক্যাল কমিশন ইন দোহা (টিপিসি) হিসেবে পরিচিত। কুরেশির সঙ্গে তাদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফায়েজ হামিদ, পররাষ্ট্র সচিব সোহেল মাহমুদ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্য কর্মকর্তারা। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, পিটিসি প্রতিষ্ঠার পর এটাই তালেবান প্রতিনিধি দলের প্রথম পাকিস্তান সফর। আগেভাগে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানদের মধ্যে অচল হয়ে পড়া শান্তি আলোচনার অগ্রগতি কতদূর তা জানতে ইসলামাবাদে পৌঁছাবেন আফগান তালেবানদের প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার তালেবানদের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুরেশি বলেছেন, গত ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আফগানিস্তানের অস্থিতিশীলতার পরিণতি উভয় দেশই সমানভাবে মোকাবিলা করছে। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তান বুঝতে পারে যে, যেকোনো সমস্যার সমাধান যুদ্ধ নয়। তাই আফগানিস্তানে শাস্তি স্থাপন করতে হলে একমাত্র সম্ভাব্য উপায় ও ইতিবাচক উপায় হতে পারে সমঝোতা।
শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছেন, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি আনতে মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করছে পাকিস্তান। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, পুরো অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য শান্তিপূর্ণ আফগানিস্তান অত্যাবশ্যক। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সব পক্ষই আলোচনা শুরু করবে এবং আরো পশ্চাতের দিকে না গিয়ে যথাযথ শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য কাজ করবে। কুরেশি উল্লেখ করেন, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাকিস্তানের ভূমিকার প্রশংসা করে আফগান তালেবানরা। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত সবাই দ্রুততার সঙ্গে আলোচনা শুরুর বিষয়ে একমত প্রকাশ করেন।
একদিন আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয় পাকিস্তান সফরের জন্য তালেবান পলিটিক্যাল কমিশন ইন দোহা’র একটি প্রতিনিধি দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এ ঘোষণার সামান্য আগে তালেবান মুখপাত্র সোহেল শাহিন জানান, তাদের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও কাতারে তাদের রাজনৈতিক অফিসের প্রধান মোল্লা আবদুল গনি বরাদার। এই সফর যখন ঘটছে তখন খবর পাওয়া যাচ্ছে আফগান শান্তি প্রক্রিয়া বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত জালমে খলিলজাদ অবস্থান করছেন পাকিস্তানে। দোহাভিত্তিক তালেবানের মুখপাত্র শাহিন বলেছেন, জালমে খলিলজাদ ও তালেবান প্রতিনিধিদের পাশাপাশি সময়ে পাকিস্তান সফর কাকতালীয়। এ সময় তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, খলিলজাদের সঙ্গে তাদের কোনো সাক্ষাত হওয়ার সম্ভাব্যতা আছে কিনা? জবাবে শাহিন বলেন, কেন নয়? এটা নির্ভর করে মার্কিনিদের ওপর।
পাকিস্তানের সামরিক ও বেসামরিক নেতাদের সঙ্গে আফগানিস্তানের তালেবানদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা নিয়ে কথা বলতে মঙ্গলবার ইসলামাবাদে পৌঁছেছেন খলিলজাদ। তবে যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করতে ইসলামাবাদে যাননি খলিলজাদ।
No comments