শিশুপার্কের ফলক থেকে মুছে যাচ্ছে জিয়ার নাম
রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কের নাম পরিবর্তন করেছে সরকার। ‘শহীদ জিয়া শিশুপার্ক’ থেকে নতুন নাম হয়েছে শুধু ‘শিশুপার্ক’।
পার্কের নামফলকে থাকা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম এ সপ্তাহের মধ্যে সরিয়ে ফেলা হবে। গতকাল সচিবালয়ে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস পালন, ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নতুন প্রকল্প সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এ তথ্য জানান। শহীদ জিয়া শিশুপার্কের নাম পরিবর্তন করা হবে বলে শোনা যাচ্ছিল- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন- অবশ্যই, ইতিমধ্যে শিশুপার্কের নাম আমরা পরিবর্তন করেছি। কাগজপত্রে শিশুপার্কের যে নাম ছিল তা এখন আর নেই। অনেকে হয়তো এটা জানেন না। নতুন কী নাম দেয়া হয়েছে জানতে চাইলে মোজাম্মেল হক বলেন, নতুন করে কোনো নাম রাখা হয়নি, এখন শুধু শিশুপার্ক। ‘শহীদ জিয়া শিশুপার্ক’ নামফলক এখনো রয়ে গেছে- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আমি খুব আন্তরিকভাবে আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি (এ তথ্য জানানোর জন্য), পুরনো নামফলকটা এখনো রয়ে গেছে? আমরা এ সপ্তাহের মধ্যে ইনশাআল্লাহ সরিয়ে দেব। এটা আমাদের দৃষ্টিতে ছিল না। শিশুপার্কের বর্তমান স্থানটিতে ১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল- এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান যখন প্রেসিডেন্ট ও মার্শাল ল’ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর তখন সাংবাদিক আতাউস সামাদ তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, যেখানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল সেখানে শিশুপার্ক করা হয়েছে কেন? পত্রিকার (বিচিত্রা) ভাষ্য অনুযায়ী জিয়াউর রহমান সাহেব জবাব দিয়েছিলেন, মুসলমানদের পরাজয়ের কোনো চিহ্ন রাখতে নেই। সে জন্য তিনি সেখানে শিশুপার্ক করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আমরা জানি ঐতিহাসিক স্থানে শিশুপার্কটি। শিশুরা পার্কের সুবিধাও ভোগ করবে এবং দেশের ইতিহাসের কিছু উপাদানও যাতে দেখে যেতে পারে সেই ব্যবস্থাও থাকবে। তিনি বলেন, তাদের (বিএনপি) এটা যাতে বুমেরাং হয়। তারা করেছিল ইতিহাসটা মুছে ফেলতে। আর আমরা ইতিহাস জাগ্রত করতে সেই পরিকল্পনা নিয়েই শিশুপার্কটিকে সংরক্ষণ করছি। শিশুপার্কটি নতুন আদলে হবে। আরো রাইড নিয়ে এটি আকর্ষণীয় হবে। শিশুপার্কটি আরো পূর্বদিকে সরানো হবে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সচিব অপরূপ চৌধুরী, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা কামরুন নাহার উপস্থিত ছিলেন।
পার্কের নামফলকে থাকা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম এ সপ্তাহের মধ্যে সরিয়ে ফেলা হবে। গতকাল সচিবালয়ে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস পালন, ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নতুন প্রকল্প সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এ তথ্য জানান। শহীদ জিয়া শিশুপার্কের নাম পরিবর্তন করা হবে বলে শোনা যাচ্ছিল- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন- অবশ্যই, ইতিমধ্যে শিশুপার্কের নাম আমরা পরিবর্তন করেছি। কাগজপত্রে শিশুপার্কের যে নাম ছিল তা এখন আর নেই। অনেকে হয়তো এটা জানেন না। নতুন কী নাম দেয়া হয়েছে জানতে চাইলে মোজাম্মেল হক বলেন, নতুন করে কোনো নাম রাখা হয়নি, এখন শুধু শিশুপার্ক। ‘শহীদ জিয়া শিশুপার্ক’ নামফলক এখনো রয়ে গেছে- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আমি খুব আন্তরিকভাবে আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি (এ তথ্য জানানোর জন্য), পুরনো নামফলকটা এখনো রয়ে গেছে? আমরা এ সপ্তাহের মধ্যে ইনশাআল্লাহ সরিয়ে দেব। এটা আমাদের দৃষ্টিতে ছিল না। শিশুপার্কের বর্তমান স্থানটিতে ১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল- এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান যখন প্রেসিডেন্ট ও মার্শাল ল’ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর তখন সাংবাদিক আতাউস সামাদ তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, যেখানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল সেখানে শিশুপার্ক করা হয়েছে কেন? পত্রিকার (বিচিত্রা) ভাষ্য অনুযায়ী জিয়াউর রহমান সাহেব জবাব দিয়েছিলেন, মুসলমানদের পরাজয়ের কোনো চিহ্ন রাখতে নেই। সে জন্য তিনি সেখানে শিশুপার্ক করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আমরা জানি ঐতিহাসিক স্থানে শিশুপার্কটি। শিশুরা পার্কের সুবিধাও ভোগ করবে এবং দেশের ইতিহাসের কিছু উপাদানও যাতে দেখে যেতে পারে সেই ব্যবস্থাও থাকবে। তিনি বলেন, তাদের (বিএনপি) এটা যাতে বুমেরাং হয়। তারা করেছিল ইতিহাসটা মুছে ফেলতে। আর আমরা ইতিহাস জাগ্রত করতে সেই পরিকল্পনা নিয়েই শিশুপার্কটিকে সংরক্ষণ করছি। শিশুপার্কটি নতুন আদলে হবে। আরো রাইড নিয়ে এটি আকর্ষণীয় হবে। শিশুপার্কটি আরো পূর্বদিকে সরানো হবে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সচিব অপরূপ চৌধুরী, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা কামরুন নাহার উপস্থিত ছিলেন।
No comments