মোবাইল ফোন মস্তিস্কে পরিবর্তন ঘটাচ্ছে!
আপনার কি কখনো এরকম হয়েছে যে আপনি আপনার মোবাইল ফোনের রিং বাজতে শুনেছেন, যদিও আপনার কাছে কোনো কল আসেনি?
শুনে থাকলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি একা নন। আপনার মতো এরকম আরো অনেকেই এই অভিযোগ করেন।
শুধু তাই নয়, আপনার এমনও মনে হয়ে থাকতে পারে যে ভাইব্রেশন অপশনে থাকা আপনার ফোনটি কল না আসা সত্ত্বেও পকেটে কেঁপে উঠেছিলো।
অ্যামেরিকায় জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির অধ্যাপক এবং দার্শনিক ড. রবার্ট রোজেনবার্গার বলছেন, হ্যালুসিনেশন বা বিভ্রমের কারণে এরকমটা হয়ে থাকে। আর উদ্বেগ উৎকণ্ঠা থেকেই এরকমটা হয় যা খুব স্বাভাবিক একটি ঘটনা।
তিনি বলেন, প্রযুক্তি যেমন এই বিশ্বকে বদলে দিচ্ছে, তেমনি পরিবর্তন ঘটাচ্ছে মানুষের মস্তিষ্কেও। আর একারণেই আধুনিক যুগের মানুষ এই বিভ্রমের শিকার হচ্ছে।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের ওপর প্রযুক্তির কি ধরনের প্রভাব পড়ছে – তার ওপর একটি গবেষণা করেছেন রবার্ট রোজেনবার্গার।
তিনি বলছেন, মানুষের মধ্যে এমন একটা মনোভাবের তৈরি হয়েছে যে তারা এখনই ইমেইল কিম্বা এসএমএসের জবাব দিতে মরিয়া হয়ে থাকে আর সেকারণেই মনে হয় যে ফোনটা বেজে উঠেছে।
তিনি বলেন, “এটাকে বলা হয় ফ্যান্টম ভাইব্রেশন। আপনার হয়তো মনে হলো যে পকেটে ফোনটা কেঁপে ওঠেছে। তখন আপনি পকেট থেকে ফোনটা বের করে দেখলেন যে আপনাকে আসলেই কেউ কল করেছে কিনা বা এসএমএস পাঠিয়েছে কিনা। দেখলেন যে, না কেউ ফোন করেনি। কোনো এসএমএসও আসেনি। হ্যালুসিনেশন বা বিভ্রমের কারণে এরকম হয়ে থাকে।”
তিনি বলেন, “আমরা গবেষণা করে দেখেছি প্রচুর মানুষ বলছে যে তাদের এরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর চালানো সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের প্রায় ৯০ শতাংশই বলছেন, ফোন আসেনি কিন্তু তাদের মনে হয়েছে যে ফোনটা কেঁপে উঠেছে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বর্তমানে মানুষের মধ্যে প্রচুর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে টেলিফোন, ইমেইল, টেক্সট মেসেজ – এধরনের প্রযুক্তি কারণে।
মানুষের ধারণা সেখানে সবসময়ই কিছু না কিছু ঘটছে। আর সেই মন-মানসিকতার প্রভাব পড়েছে আমাদের শরীরেও। সেকারণে নিজেদের শরীরেও আমরা এই কম্পন অনুভব করছি।
শুনে থাকলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি একা নন। আপনার মতো এরকম আরো অনেকেই এই অভিযোগ করেন।
শুধু তাই নয়, আপনার এমনও মনে হয়ে থাকতে পারে যে ভাইব্রেশন অপশনে থাকা আপনার ফোনটি কল না আসা সত্ত্বেও পকেটে কেঁপে উঠেছিলো।
অ্যামেরিকায় জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির অধ্যাপক এবং দার্শনিক ড. রবার্ট রোজেনবার্গার বলছেন, হ্যালুসিনেশন বা বিভ্রমের কারণে এরকমটা হয়ে থাকে। আর উদ্বেগ উৎকণ্ঠা থেকেই এরকমটা হয় যা খুব স্বাভাবিক একটি ঘটনা।
তিনি বলেন, প্রযুক্তি যেমন এই বিশ্বকে বদলে দিচ্ছে, তেমনি পরিবর্তন ঘটাচ্ছে মানুষের মস্তিষ্কেও। আর একারণেই আধুনিক যুগের মানুষ এই বিভ্রমের শিকার হচ্ছে।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের ওপর প্রযুক্তির কি ধরনের প্রভাব পড়ছে – তার ওপর একটি গবেষণা করেছেন রবার্ট রোজেনবার্গার।
তিনি বলছেন, মানুষের মধ্যে এমন একটা মনোভাবের তৈরি হয়েছে যে তারা এখনই ইমেইল কিম্বা এসএমএসের জবাব দিতে মরিয়া হয়ে থাকে আর সেকারণেই মনে হয় যে ফোনটা বেজে উঠেছে।
তিনি বলেন, “এটাকে বলা হয় ফ্যান্টম ভাইব্রেশন। আপনার হয়তো মনে হলো যে পকেটে ফোনটা কেঁপে ওঠেছে। তখন আপনি পকেট থেকে ফোনটা বের করে দেখলেন যে আপনাকে আসলেই কেউ কল করেছে কিনা বা এসএমএস পাঠিয়েছে কিনা। দেখলেন যে, না কেউ ফোন করেনি। কোনো এসএমএসও আসেনি। হ্যালুসিনেশন বা বিভ্রমের কারণে এরকম হয়ে থাকে।”
তিনি বলেন, “আমরা গবেষণা করে দেখেছি প্রচুর মানুষ বলছে যে তাদের এরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর চালানো সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের প্রায় ৯০ শতাংশই বলছেন, ফোন আসেনি কিন্তু তাদের মনে হয়েছে যে ফোনটা কেঁপে উঠেছে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, বর্তমানে মানুষের মধ্যে প্রচুর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে টেলিফোন, ইমেইল, টেক্সট মেসেজ – এধরনের প্রযুক্তি কারণে।
মানুষের ধারণা সেখানে সবসময়ই কিছু না কিছু ঘটছে। আর সেই মন-মানসিকতার প্রভাব পড়েছে আমাদের শরীরেও। সেকারণে নিজেদের শরীরেও আমরা এই কম্পন অনুভব করছি।
No comments