আইএসের নামের পোস্ট ‘মেইড ইন যাত্রাবাড়ী ও টঙ্গী’: বেনজীর
র্যাপিড
অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ বলেছেন, এ দেশের
অনেক সংগঠন আইএসের নাম ব্যবহার করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আইএসের নাম
ব্যবহার করে যে পোস্ট দেওয়া হয়, তা মেইড ইন যাত্রাবাড়ী ও টঙ্গী। অতীতে
আইএসের পক্ষে প্রচারের জন্য লন্ডন ও ভারত থেকে আসা জঙ্গিদেরও আমরা
গ্রেপ্তার করেছি। আইএসকে কেউ স্পনসর করছে কি না, এ বিষয়ে আমরা নজর রাখছি।
খুলনা সফরে এসে সোমবার দুপুরে খুলনা অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরবর্তী করণীয় নিয়ে বৈঠক করেন র্যাবের মহাপরিচালক। খুলনা সার্কিট হাউস মিলনায়তন ভবনে বৈঠক শেষে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বেনজীর বলেন, দেশে নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একটি গোষ্ঠী আইএসের অস্তিত্ব আছে বলেও অপপ্রচার চালাচ্ছে। বাস্তবে দেশে আইএসের কাঠামোগত কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে র্যাব জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), হরকাতুল জিহাদ (হুজি), হিযবুত তাহরীরসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছে। দেশকে কোনোভাবেই জঙ্গিবাদের আস্তানায় পরিণত হতে দেওয়া হবে না।
র্যাবের প্রধান বলেন, গত ৫-৬ সপ্তাহে দেশে বিদেশি নাগরিক, প্রকাশক, পুলিশ সদস্যসহ আটটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এতে বোঝা যায়, নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, নাগরিকদের সহায়তায় অতীতে আমরা জনমনে আতঙ্ক তৈরির অপচেষ্টা রুখে দিয়েছি, বর্তমানেও তা করব।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা আক্রান্ত হলে গুলি ছোড়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, কোন পরিস্থিতিতে গুলি চালানো যাবে, তা বাংলাদেশের আইনেই নির্ধারিত আছে। তিনি বলেন, সাভারে পুলিশ সদস্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সঙ্গে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জামিনে বেরিয়ে জঙ্গিরা আবার অপরাধে জড়াচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, ‘জঙ্গিরা জামিন নিয়ে পলাতক থাকছে, আবার অনেকে পুরোনো অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে—এ কথা সত্যি। তবে আমরা এসব জামিন প্রাপ্তদের মনিটরিং করি।’
ব্রিফিংয়ের আগে অনুষ্ঠিত বৈঠকে র্যাবের মহাপরিচালক জেলা প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও করণীয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার আব্দুস সামাদ, পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মনির উজ-জামান, খুলনা জেলা প্রশাসক মোস্তফা কামাল, র্যাব-৬-এর কমান্ডিং অফিসার খন্দকার রফিকুল ইসলাম, উপ-অধিনায়ক মেজর হুসাইন রইসুল আজম, কোম্পানি কমান্ডার মাহফুজুল ইসলাম এবং প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
খুলনা সফরে এসে সোমবার দুপুরে খুলনা অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পরবর্তী করণীয় নিয়ে বৈঠক করেন র্যাবের মহাপরিচালক। খুলনা সার্কিট হাউস মিলনায়তন ভবনে বৈঠক শেষে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বেনজীর বলেন, দেশে নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একটি গোষ্ঠী আইএসের অস্তিত্ব আছে বলেও অপপ্রচার চালাচ্ছে। বাস্তবে দেশে আইএসের কাঠামোগত কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে র্যাব জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), হরকাতুল জিহাদ (হুজি), হিযবুত তাহরীরসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছে। দেশকে কোনোভাবেই জঙ্গিবাদের আস্তানায় পরিণত হতে দেওয়া হবে না।
র্যাবের প্রধান বলেন, গত ৫-৬ সপ্তাহে দেশে বিদেশি নাগরিক, প্রকাশক, পুলিশ সদস্যসহ আটটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এতে বোঝা যায়, নতুন করে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, নাগরিকদের সহায়তায় অতীতে আমরা জনমনে আতঙ্ক তৈরির অপচেষ্টা রুখে দিয়েছি, বর্তমানেও তা করব।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা আক্রান্ত হলে গুলি ছোড়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, কোন পরিস্থিতিতে গুলি চালানো যাবে, তা বাংলাদেশের আইনেই নির্ধারিত আছে। তিনি বলেন, সাভারে পুলিশ সদস্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সঙ্গে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জামিনে বেরিয়ে জঙ্গিরা আবার অপরাধে জড়াচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, ‘জঙ্গিরা জামিন নিয়ে পলাতক থাকছে, আবার অনেকে পুরোনো অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে—এ কথা সত্যি। তবে আমরা এসব জামিন প্রাপ্তদের মনিটরিং করি।’
ব্রিফিংয়ের আগে অনুষ্ঠিত বৈঠকে র্যাবের মহাপরিচালক জেলা প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও করণীয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার আব্দুস সামাদ, পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মনির উজ-জামান, খুলনা জেলা প্রশাসক মোস্তফা কামাল, র্যাব-৬-এর কমান্ডিং অফিসার খন্দকার রফিকুল ইসলাম, উপ-অধিনায়ক মেজর হুসাইন রইসুল আজম, কোম্পানি কমান্ডার মাহফুজুল ইসলাম এবং প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
No comments