তারুণ্যই দিতে শুরু করল ফার্গুসনকে
ফন ডার সার, রায়ান গিগস, পল স্কলস, দিমিতার বারবেতভ, মাইকেল ক্যারিক, রিও ফার্ডিনান্ড, নেমানিয়া ভিদিচ—এক বছর আগেও বুড়োরাই ছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাণ্ডারি। ধীরে ধীরে সেই জায়গা থেকে সরে এসে অ্যালেক্স ফার্গুসন ঝুঁকেছেন তরুণদের দিকে। এতে অবশ্য ‘এটা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ঠিক সেরা একাদশ নয়’ জাতীয় সমালোচনাও হচ্ছে। কিন্তু ফার্গুসন তাঁর তরুণ তুর্কিদের নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত।
প্রথমে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়েও পরশু ওয়েম্বলিতে ফার্গুসনের তরুণ তুর্কিরা দুর্দান্ত লড়াই করে ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে ঘরে তুলেছে কমিউনিটি শিল্ডের শিরোপা। মৌসুমসূচক শিরোপা জেতায় তরুণদের প্রতি আস্থা আরও দৃঢ় হয়েছে ফার্গুসনের। তাঁর বিশ্বাস, ওয়েম্বলির এই নাটকীয় জয়ে প্রমাণিত হয়েছে, তারুণ্যের প্রতি আস্থা রেখে সঠিক কাজটিই করেছেন।
তারুণ্যনির্ভর আক্রমণভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে শুরুতে রিও ফার্ডিনান্ড, নেমানিয়া ভিদিচ ও মাইকেল ক্যারিকের মতো অভিজ্ঞদেরই মাঠে নামিয়েছিলেন কোচ। কিন্তু প্রথমার্ধেই ২ গোল খেয়ে বসে ম্যানইউ। লেসকট ও এডিন জেকো গোল করে ম্যান সিটিকে ২-০-তে এগিয়ে দেন। দ্বিতীয়ার্ধে ফার্গুসন নেন চ্যালেঞ্জ। অভিজ্ঞ তিন তারকা ফার্ডিনান্ড, ভিদিচ, ক্যারিককে উঠিয়ে মাঠে ফেলে দেন তিন তরুণ তুর্কি ফিল জোনস, টিম ক্লেভারলি ও জনি ইভান্সকে। ফলে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যানইউর স্কোয়াডের গড় বয়স দাঁড়ায় মাত্র ২২!
জোনস (১৯ বছর), ক্লেভারলি (২১) মাঠে নামেন ক্রিস স্মলিং (২১), ড্যানি ওয়েলবেক (২০) এবং ডেভিড ডি গিয়ার (২০) সঙ্গে। তারুণ্যের দ্যুতি ছড়িয়ে তাঁরা দ্রুতই পাল্টে দেন ম্যাচের চেহারা। ২-০ গোলে পিছিয়ে থাকা দলকে ৩-২ গোলের অবিশ্বাস্য জয় উপহার দিয়ে বুঝিয়ে দেন ম্যানইউর ‘নতুন প্রজন্ম’ এসে গেছে।
ফার্গুসন যে জয়ে খুঁজে পেয়েছেন সমালোচনার জবাব, ‘এটা আমাদের স্রেফ নিশ্চিত করে দিয়েছে, স্কোয়াড নিয়ে আমি কী ভাবছি। লোকে বলত, এটা ঠিক ম্যানইউর সেরা স্কোয়াড নয়। কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে, তরুণ খেলোয়াড়েরা অনেক উন্নতি করছে। আমি সব সময়ই জোনস, ক্লেভারলি, ইভান্সকে বড় ম্যাচের পরিবেশের সঙ্গে পরিচয় করাতে চেয়েছি। তাদের মাঠে ঠেলে দেওয়াটা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ এবং তারা ভালো করেছে।’
ফার্গুসন যখন মুখে হাসির আভা ছড়িয়ে অ্যাশলি ইয়ংয়ের মতো তরুণদের প্রশংসায় মাতলেন, রবার্তো মানচিনির মুখে তখন শিক্ষার কথা। ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও হার নিয়ে মাঠছাড়া ম্যান সিটির কোচ বলেছেন, ওয়েলম্বির এই দুঃখ থেকে তাঁরা শিক্ষা নিয়েছেন। ‘আমরা বুঝতে পারছি, কেন আমরা হারলাম। একটা শীর্ষ দল ভালো খেলতে না পারে, কিন্তু দুই গোল করতে মানসিক শক্তি থাকা প্রয়োজন। আমরা যদি চ্যাম্পিয়নস লিগে ইউনাইটেড কিংবা রিয়াল মাদ্রিদের মতো দলের বিপক্ষে খেলি, অবশ্যই আমাদের খেলাটা ধরে রাখতে হবে। দ্বিতীয়ার্ধে যা করেছি, এভাবে গুটিয়ে যাওয়া যাবে না। এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার আছে’—বলেছেন মানচিনি।
প্রথমে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়েও পরশু ওয়েম্বলিতে ফার্গুসনের তরুণ তুর্কিরা দুর্দান্ত লড়াই করে ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে ঘরে তুলেছে কমিউনিটি শিল্ডের শিরোপা। মৌসুমসূচক শিরোপা জেতায় তরুণদের প্রতি আস্থা আরও দৃঢ় হয়েছে ফার্গুসনের। তাঁর বিশ্বাস, ওয়েম্বলির এই নাটকীয় জয়ে প্রমাণিত হয়েছে, তারুণ্যের প্রতি আস্থা রেখে সঠিক কাজটিই করেছেন।
তারুণ্যনির্ভর আক্রমণভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে শুরুতে রিও ফার্ডিনান্ড, নেমানিয়া ভিদিচ ও মাইকেল ক্যারিকের মতো অভিজ্ঞদেরই মাঠে নামিয়েছিলেন কোচ। কিন্তু প্রথমার্ধেই ২ গোল খেয়ে বসে ম্যানইউ। লেসকট ও এডিন জেকো গোল করে ম্যান সিটিকে ২-০-তে এগিয়ে দেন। দ্বিতীয়ার্ধে ফার্গুসন নেন চ্যালেঞ্জ। অভিজ্ঞ তিন তারকা ফার্ডিনান্ড, ভিদিচ, ক্যারিককে উঠিয়ে মাঠে ফেলে দেন তিন তরুণ তুর্কি ফিল জোনস, টিম ক্লেভারলি ও জনি ইভান্সকে। ফলে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যানইউর স্কোয়াডের গড় বয়স দাঁড়ায় মাত্র ২২!
জোনস (১৯ বছর), ক্লেভারলি (২১) মাঠে নামেন ক্রিস স্মলিং (২১), ড্যানি ওয়েলবেক (২০) এবং ডেভিড ডি গিয়ার (২০) সঙ্গে। তারুণ্যের দ্যুতি ছড়িয়ে তাঁরা দ্রুতই পাল্টে দেন ম্যাচের চেহারা। ২-০ গোলে পিছিয়ে থাকা দলকে ৩-২ গোলের অবিশ্বাস্য জয় উপহার দিয়ে বুঝিয়ে দেন ম্যানইউর ‘নতুন প্রজন্ম’ এসে গেছে।
ফার্গুসন যে জয়ে খুঁজে পেয়েছেন সমালোচনার জবাব, ‘এটা আমাদের স্রেফ নিশ্চিত করে দিয়েছে, স্কোয়াড নিয়ে আমি কী ভাবছি। লোকে বলত, এটা ঠিক ম্যানইউর সেরা স্কোয়াড নয়। কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে, তরুণ খেলোয়াড়েরা অনেক উন্নতি করছে। আমি সব সময়ই জোনস, ক্লেভারলি, ইভান্সকে বড় ম্যাচের পরিবেশের সঙ্গে পরিচয় করাতে চেয়েছি। তাদের মাঠে ঠেলে দেওয়াটা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ এবং তারা ভালো করেছে।’
ফার্গুসন যখন মুখে হাসির আভা ছড়িয়ে অ্যাশলি ইয়ংয়ের মতো তরুণদের প্রশংসায় মাতলেন, রবার্তো মানচিনির মুখে তখন শিক্ষার কথা। ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও হার নিয়ে মাঠছাড়া ম্যান সিটির কোচ বলেছেন, ওয়েলম্বির এই দুঃখ থেকে তাঁরা শিক্ষা নিয়েছেন। ‘আমরা বুঝতে পারছি, কেন আমরা হারলাম। একটা শীর্ষ দল ভালো খেলতে না পারে, কিন্তু দুই গোল করতে মানসিক শক্তি থাকা প্রয়োজন। আমরা যদি চ্যাম্পিয়নস লিগে ইউনাইটেড কিংবা রিয়াল মাদ্রিদের মতো দলের বিপক্ষে খেলি, অবশ্যই আমাদের খেলাটা ধরে রাখতে হবে। দ্বিতীয়ার্ধে যা করেছি, এভাবে গুটিয়ে যাওয়া যাবে না। এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার আছে’—বলেছেন মানচিনি।
No comments