প্রীতি ম্যাচের মেলায় ব্রাজিল-জার্মানি
ক্লাব ফুটবলের রোমাঞ্চ গায়ে মাখার সময় এসে গেছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর তাই আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে অনীহা। কিন্তু মুখোমুখি যখন ব্রাজিল-জার্মানি, ফুটবলপ্রেমীদের কাছে অবশ্যই সেই প্রীতি ম্যাচ বড় রোমাঞ্চের বিষয়।
প্রীতি ম্যাচের পসরায় ২০০২ বিশ্বকাপের দুই ফাইনালিস্ট আগামীকাল মুখোমুখি হচ্ছে স্টুটগার্টে। ছয় বছরের মধ্যে এই প্রথম এক অপরের বিপক্ষে খেলছে বিশ্ব ফুটবলের দুই পরাশক্তি। এত দিন পর ব্রাজিল-জার্মানি লড়াই দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে ফুটবলামোদিরা। এরই মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে ৫৪ হাজার টিকিটের সব।
জার্মানি যখন স্টুটগার্টে ২০০২ বিশ্বকাপের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য নামবে, জার্মানির সাবেক স্ট্রাইকার ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান তখন পরীক্ষা দেবেন ফিলাডেলফিয়ায়। এখানেই মেক্সিকোর বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের কোচ হিসেবে অভিষেক হচ্ছে তাঁর।
ব্রাজিল-জার্মানি লড়াই, ক্লিন্সমানের পরীক্ষা তো আছেই; এই দিনটিকে ফিফা চাইলে ঘোষণা করে দিতে পারে প্রীতি ম্যাচ দিবস হিসেবেই। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ৫০টি প্রীতি ম্যাচ হবে এদিন। চোখ রাখার মতো ম্যাচও কম নয়। ইতালির বারিতে এদিনই মুখোমুখি হচ্ছে ইতালি-স্পেন আর ওয়েম্বলিতে খেলবে ইংল্যান্ড-হল্যান্ড।
ইউরোপিয়ান ফুটবল ক্লাবগুলোর ঘোর আপত্তি এই ম্যাচগুলো নিয়ে। মৌসুমের শুরুতেই আয়োজিত এসব প্রীতি ম্যাচ তাদের কাছে সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের (ইসিএ) দাবি, নিষিদ্ধ করা হোক ‘অসময়ের’ প্রীতি ম্যাচের আয়োজন।
গত বছর ১৯৭টি ক্লাবের সংগঠন ইসিএ আগস্টের প্রীতি ম্যাচ নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল। ইসিএর সভাপতি কার্ল-হেইঞ্জ রুমেনিগে এই ম্যাচগুলোকে ‘অর্থহীন’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন এবং ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর সঙ্গে বসে আন্তর্জাতিক ম্যাচের সময়সূচিকে পুনর্বিন্যাস করতে বলেন। সেই থেকে ফিফা ও ইসিএর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন। কোপা আমেরিকার পর এই মুহূর্তে আবারও ফুটবলারদের ছাড়তে অনিচ্ছুক ক্লাবগুলো।
তবে ক্লাবগুলো যতই আপত্তি জানাক, শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে নিজেদের শক্তিমত্তা যাচাইয়ের সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না জাতীয় দলগুলো। বিশেষ করে, ব্রাজিল তো চাইবেই না। ইউরোপ কি এশিয়া—সব দেশই বিশ্বকাপ বাছাই খেলবে, কিন্তু স্বাগতিক বলে সেই সুযোগ পাচ্ছে না ব্রাজিল। প্রীতি ম্যাচগুলোই তাই পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের প্রস্তুতির সুযোগ।
প্রীতি ম্যাচের পসরায় ২০০২ বিশ্বকাপের দুই ফাইনালিস্ট আগামীকাল মুখোমুখি হচ্ছে স্টুটগার্টে। ছয় বছরের মধ্যে এই প্রথম এক অপরের বিপক্ষে খেলছে বিশ্ব ফুটবলের দুই পরাশক্তি। এত দিন পর ব্রাজিল-জার্মানি লড়াই দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে ফুটবলামোদিরা। এরই মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে ৫৪ হাজার টিকিটের সব।
জার্মানি যখন স্টুটগার্টে ২০০২ বিশ্বকাপের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য নামবে, জার্মানির সাবেক স্ট্রাইকার ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান তখন পরীক্ষা দেবেন ফিলাডেলফিয়ায়। এখানেই মেক্সিকোর বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের কোচ হিসেবে অভিষেক হচ্ছে তাঁর।
ব্রাজিল-জার্মানি লড়াই, ক্লিন্সমানের পরীক্ষা তো আছেই; এই দিনটিকে ফিফা চাইলে ঘোষণা করে দিতে পারে প্রীতি ম্যাচ দিবস হিসেবেই। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ৫০টি প্রীতি ম্যাচ হবে এদিন। চোখ রাখার মতো ম্যাচও কম নয়। ইতালির বারিতে এদিনই মুখোমুখি হচ্ছে ইতালি-স্পেন আর ওয়েম্বলিতে খেলবে ইংল্যান্ড-হল্যান্ড।
ইউরোপিয়ান ফুটবল ক্লাবগুলোর ঘোর আপত্তি এই ম্যাচগুলো নিয়ে। মৌসুমের শুরুতেই আয়োজিত এসব প্রীতি ম্যাচ তাদের কাছে সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের (ইসিএ) দাবি, নিষিদ্ধ করা হোক ‘অসময়ের’ প্রীতি ম্যাচের আয়োজন।
গত বছর ১৯৭টি ক্লাবের সংগঠন ইসিএ আগস্টের প্রীতি ম্যাচ নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল। ইসিএর সভাপতি কার্ল-হেইঞ্জ রুমেনিগে এই ম্যাচগুলোকে ‘অর্থহীন’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন এবং ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর সঙ্গে বসে আন্তর্জাতিক ম্যাচের সময়সূচিকে পুনর্বিন্যাস করতে বলেন। সেই থেকে ফিফা ও ইসিএর মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন। কোপা আমেরিকার পর এই মুহূর্তে আবারও ফুটবলারদের ছাড়তে অনিচ্ছুক ক্লাবগুলো।
তবে ক্লাবগুলো যতই আপত্তি জানাক, শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে নিজেদের শক্তিমত্তা যাচাইয়ের সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না জাতীয় দলগুলো। বিশেষ করে, ব্রাজিল তো চাইবেই না। ইউরোপ কি এশিয়া—সব দেশই বিশ্বকাপ বাছাই খেলবে, কিন্তু স্বাগতিক বলে সেই সুযোগ পাচ্ছে না ব্রাজিল। প্রীতি ম্যাচগুলোই তাই পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের প্রস্তুতির সুযোগ।
No comments