শ্রমমান বিষয়ে শিথিলতা চায় বাংলাদেশ: মুহিত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা ফোরাম (টিইসিএফ) চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টিইসিএফ করার ব্যাপারে কমবেশি সব ইস্যুতে আমরা একমত হয়েছি। শ্রমমানের ইস্যুটি শুধু আটকে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আমরা এ ব্যাপারে শিথিলতা চাই।’
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানের অগ্রগতি সম্পর্কে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, শ্রমমানের বিষয়টি আটকে থাকার কারণ হলো আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) বিধিবিধানের পরিপূর্ণ পরিপালন চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর বাস্তবতা হলো বাংলাদেশে শিশুশ্রম রয়েছে।
শ্রমমান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড় দিতে বলবেন কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই বলব।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিটি কী হতে যাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান বলেন, ‘চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার পর বোঝা যাবে, তা হচ্ছে কি না।’
জানা গেছে, প্রায় আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ রূপরেখা চুক্তিটি (টিফা) হয় হয় করেও শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠেনি। এ কারণে টিফার আদলে টিইসিএফ করা হচ্ছে।
গত জুনের শেষ দিকে বাংলাদেশ সম্ভাব্য চুক্তির বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতির কথা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়ে এসেছে। এতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ সম্পৃক্ত করা, মেধাস্বত্ব এবং পরিবেশ আইন মেনে চলার ব্যাপারে অনাপত্তির কথা জানায় বাংলাদেশ। তবে শিথিল করার কথা বলেছে শ্রমমানের বিষয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে আসছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে মন্ত্রিসভার বৈঠকে। আর মন্ত্রিসভার অনুমোদন শেষে তা জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টিইসিএফ করার ব্যাপারে কমবেশি সব ইস্যুতে আমরা একমত হয়েছি। শ্রমমানের ইস্যুটি শুধু আটকে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আমরা এ ব্যাপারে শিথিলতা চাই।’
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানের অগ্রগতি সম্পর্কে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, শ্রমমানের বিষয়টি আটকে থাকার কারণ হলো আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) বিধিবিধানের পরিপূর্ণ পরিপালন চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর বাস্তবতা হলো বাংলাদেশে শিশুশ্রম রয়েছে।
শ্রমমান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড় দিতে বলবেন কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই বলব।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিটি কী হতে যাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান বলেন, ‘চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার পর বোঝা যাবে, তা হচ্ছে কি না।’
জানা গেছে, প্রায় আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ রূপরেখা চুক্তিটি (টিফা) হয় হয় করেও শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠেনি। এ কারণে টিফার আদলে টিইসিএফ করা হচ্ছে।
গত জুনের শেষ দিকে বাংলাদেশ সম্ভাব্য চুক্তির বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতির কথা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়ে এসেছে। এতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ সম্পৃক্ত করা, মেধাস্বত্ব এবং পরিবেশ আইন মেনে চলার ব্যাপারে অনাপত্তির কথা জানায় বাংলাদেশ। তবে শিথিল করার কথা বলেছে শ্রমমানের বিষয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে আসছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে মন্ত্রিসভার বৈঠকে। আর মন্ত্রিসভার অনুমোদন শেষে তা জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হবে।
No comments