যেভাবে রবিনহোর প্রত্যাবর্তন
কার্লোস দুঙ্গা যা-ই করেন, ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যম গালি দেয়। বিশ্বকাপের জন্য যখন দল ঘোষণা করলেন, তখনো গালি ছুটে এল। কেউ বললেন, রোনালদিনহো নেই কেন? কেউ প্রশ্ন করলেন, পাতো কেন দলে নেই? আবার কারও চিৎকার, ‘বাতিল’ রবিনহো কেন বিশ্বকাপ দলে!
দুঙ্গা কখনোই সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে উৎসাহ দেখান না। জবাবটা মাঠে দিতেই পছন্দ যেন তাঁর। সেই জবাবটা তাঁর হয়ে দেওয়া শুরু করেছেন রবিনহো। যে রবিনহোকে সংবাদমাধ্যম বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল, যে রবিনহো ইনজুরি আর ফর্মহীনতার সঙ্গে লড়তে লড়তে ফিরে এসেছিলেন ব্রাজিলের সান্তোসে; সেই রবিনহো বিশ্বকাপ শুরু হতেই স্বমহিমায় আবির্ভূত। এখন তো দুঙ্গার কথা বলার পালা।
কথা দুঙ্গা বলছেন। তাঁর সমালোচকেরাও বিস্মিত হয়ে শুনছেন। সবার বিস্ময়, সেই পুরোনো রবিনহোকে কীভাবে ফিরিয়ে আনলেন! দুঙ্গা প্রথমে একটু রহস্য রেখেই বললেন, ‘আমরা আসলে আমাদের কাজের ফল দেখতে পাচ্ছি।’
কৈশোরেই সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার পেলের সঙ্গে তুলনা শুনে বড় হয়ে উঠেছেন রবিনহো। আর কেউ নন, স্বয়ং পেলে তুলনাটা করেছিলেন। সান্তোসের পর রিয়াল মাদ্রিদে এসেও এই নামের ভারটা বহন করে যাচ্ছিলেন। ২০০৩ সালে জাতীয় অভিষেকের পর আন্তর্জাতিক ফুটবলকেও দেখিয়েছেন, কেন তাঁকে পেলের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
কিন্তু নিজেই কী যেন করে ফেললেন নিজেকে। ২০০৮-০৯ মৌসুমে দুনিয়াকে চমকে দিয়ে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন। সেখানে শুরুতে নিজের ঝলক দেখালেও, আস্তে আস্তে দলের মতো বিবর্ণ হয়ে পড়লেন।
রবিনহোকে ফেরালেন দুঙ্গা। কীভাবে ফেরালেন, সেই তথ্যটাও এবার জানিয়ে দিলেন, ‘রবিনহো বিভিন্ন পজিশনে খেলছে। ও আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘‘আমার ভূমিকাটা কী হবে?’’ আমি বলেছিলাম, ‘‘তুমি কি এখনকার পজিশনে অস্বস্তিতে ভুগছ? তাহলে বলো, তুমি কোথায় খেলতে চাও?’’ ও বলল, ‘‘না, আমি স্রেফ মাঠে নেমে দলের জন্য কিছু করতে চাই।” আসলে দ্রুত চিন্তা করতে পারা এবং প্রতিভাধর খেলোয়াড়েরা যেকোনো পজিশনে খেলতে পারে।’
আর এই ‘যেকোনো পজিশনে’ খেলার স্বাধীনতা দিয়েই পুরোনো রবিনহোকে ফিরিয়ে আনলেন দুঙ্গা।
দুঙ্গা কখনোই সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে উৎসাহ দেখান না। জবাবটা মাঠে দিতেই পছন্দ যেন তাঁর। সেই জবাবটা তাঁর হয়ে দেওয়া শুরু করেছেন রবিনহো। যে রবিনহোকে সংবাদমাধ্যম বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল, যে রবিনহো ইনজুরি আর ফর্মহীনতার সঙ্গে লড়তে লড়তে ফিরে এসেছিলেন ব্রাজিলের সান্তোসে; সেই রবিনহো বিশ্বকাপ শুরু হতেই স্বমহিমায় আবির্ভূত। এখন তো দুঙ্গার কথা বলার পালা।
কথা দুঙ্গা বলছেন। তাঁর সমালোচকেরাও বিস্মিত হয়ে শুনছেন। সবার বিস্ময়, সেই পুরোনো রবিনহোকে কীভাবে ফিরিয়ে আনলেন! দুঙ্গা প্রথমে একটু রহস্য রেখেই বললেন, ‘আমরা আসলে আমাদের কাজের ফল দেখতে পাচ্ছি।’
কৈশোরেই সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার পেলের সঙ্গে তুলনা শুনে বড় হয়ে উঠেছেন রবিনহো। আর কেউ নন, স্বয়ং পেলে তুলনাটা করেছিলেন। সান্তোসের পর রিয়াল মাদ্রিদে এসেও এই নামের ভারটা বহন করে যাচ্ছিলেন। ২০০৩ সালে জাতীয় অভিষেকের পর আন্তর্জাতিক ফুটবলকেও দেখিয়েছেন, কেন তাঁকে পেলের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
কিন্তু নিজেই কী যেন করে ফেললেন নিজেকে। ২০০৮-০৯ মৌসুমে দুনিয়াকে চমকে দিয়ে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন। সেখানে শুরুতে নিজের ঝলক দেখালেও, আস্তে আস্তে দলের মতো বিবর্ণ হয়ে পড়লেন।
রবিনহোকে ফেরালেন দুঙ্গা। কীভাবে ফেরালেন, সেই তথ্যটাও এবার জানিয়ে দিলেন, ‘রবিনহো বিভিন্ন পজিশনে খেলছে। ও আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘‘আমার ভূমিকাটা কী হবে?’’ আমি বলেছিলাম, ‘‘তুমি কি এখনকার পজিশনে অস্বস্তিতে ভুগছ? তাহলে বলো, তুমি কোথায় খেলতে চাও?’’ ও বলল, ‘‘না, আমি স্রেফ মাঠে নেমে দলের জন্য কিছু করতে চাই।” আসলে দ্রুত চিন্তা করতে পারা এবং প্রতিভাধর খেলোয়াড়েরা যেকোনো পজিশনে খেলতে পারে।’
আর এই ‘যেকোনো পজিশনে’ খেলার স্বাধীনতা দিয়েই পুরোনো রবিনহোকে ফিরিয়ে আনলেন দুঙ্গা।
No comments