স্বপ্নপূরণ হবে লুগানোর
বিশ্ব ফুটবলে বড় তারকাখ্যাতি হয়তো জোটাতে পারেননি। তবে ডিয়েগো লুগানো তাঁর দেশে বেশ জনপ্রিয়। উরুগুয়ের রক্ষণভাগের নেতা হতে পারেন, কিন্তু ডিয়েগো দেখতে অনেকটা মডেলদের মতো। আর তাই মন্টেভিডিওতে বড় পর্দায় তাঁকে দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন নারী ভক্তরা!
বয়স ২৯। গতি তেমন নেই। বড় সম্পদ উচ্চতা। ৬ ফুট ১ ইঞ্চির লুগানো বাতাসে খুব ভালো। যেটি ব্যবহার করে দলকে টেনে নিতে রাখছেন বড় অবদান। ৪০ বছর পর বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে উরুগুয়ের স্বপ্ন আরও সামনে যাওয়া। প্রতিটি ম্যাচের আগে উরুগুয়ের প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা ফোন করে সেটাই মনে করিয়ে দেন লুগানোকে।
কোচ অস্কার তাবারেজের প্রিয় পাত্রও এই লুগানো। ২০০৬ সালে উরুগুয়ে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর পরই লুগানোকে পছন্দ হয়ে যায় তাঁর। অধিনায়কত্ব দেন লুগানোকে। সেই আস্থার প্রতিদানই এখন পাচ্ছেন উরুগুয়ের কোচ।
প্রতিপক্ষ কোচরাও লুগানোয় মুগ্ধ। ২০০৭ কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে উরুগুয়ের বিপক্ষে জেতার পর ব্রাজিল কোচ কার্লোস দুঙ্গা দরাজ গলায় সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন, ‘লুগানো দারুণ এক ডিফেন্ডার।’
২০০৬ থেকে তুর্কি ক্লাব ফেনারবাচে খেলছেন। জিতেছেন দুটি লিগ শিরোপা। লুগানো কেমন ডিফেন্ডার, সেটি শুধু এই তথ্য দিয়েই বোঝানো যাচ্ছে না। বাছাইপর্বে ব্রাজিলের কাছে ০-৪ গোলে হেরে যায় উরুগুয়ে, বহিষ্কৃত থাকায় ওই ম্যাচে খেলতে পারেনি লুগানো। বিশ্বকাপের টিকিট পেতে প্লে-অফে তাঁর গোলেই কোস্টারিকার বিপক্ষে মহামূল্যবান ম্যাচ জিতেছিল দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
এবার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে উরুগুয়ে একটিও গোল খায়নি। তবে দ্বিতীয় রাউন্ডে দক্ষিণ কোরিয়া ১-১ করেছিল উরুগুয়ের রক্ষণদেয়াল ভেঙে। লি চুংয়ের করা সেই গোলে দায় ছিল লুগানোরও। তিন সন্তানের বাবা লুগানো ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘পেনাল্টির কথা ভেবে আমি কোনো ঝুঁকি নিতে চাইনি। ডিফেন্সেও আমি কোনো সতীর্থের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি।’ ওই ম্যাচে তার পরও উরুগুয়ে ২-১ গোলে জিতছে লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত গোলে। এরপর তো শেষ আটেই উঠে গেল উরুগুয়ে। এ রকম কিছু যে হবে, সেটা যেন আগেই অনুমান করতে পেরেছিলেন লুগানো। গত জানুয়ারিতে বলেছিলেন, ‘আমরা মানুষকে চমকে দিতে পারি এবং আমরা সম্ভবত সেমিফাইনাল-ফাইনালেও যেতে পারি। ওই পর্যন্ত যাওয়ার সামর্থ্য আছে আমাদের।’ আজকের ম্যাচে বোঝা যাবে, তাঁর অনুমান কতটা নির্ভুল ছিল!
বয়স ২৯। গতি তেমন নেই। বড় সম্পদ উচ্চতা। ৬ ফুট ১ ইঞ্চির লুগানো বাতাসে খুব ভালো। যেটি ব্যবহার করে দলকে টেনে নিতে রাখছেন বড় অবদান। ৪০ বছর পর বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে উরুগুয়ের স্বপ্ন আরও সামনে যাওয়া। প্রতিটি ম্যাচের আগে উরুগুয়ের প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা ফোন করে সেটাই মনে করিয়ে দেন লুগানোকে।
কোচ অস্কার তাবারেজের প্রিয় পাত্রও এই লুগানো। ২০০৬ সালে উরুগুয়ে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর পরই লুগানোকে পছন্দ হয়ে যায় তাঁর। অধিনায়কত্ব দেন লুগানোকে। সেই আস্থার প্রতিদানই এখন পাচ্ছেন উরুগুয়ের কোচ।
প্রতিপক্ষ কোচরাও লুগানোয় মুগ্ধ। ২০০৭ কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে উরুগুয়ের বিপক্ষে জেতার পর ব্রাজিল কোচ কার্লোস দুঙ্গা দরাজ গলায় সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন, ‘লুগানো দারুণ এক ডিফেন্ডার।’
২০০৬ থেকে তুর্কি ক্লাব ফেনারবাচে খেলছেন। জিতেছেন দুটি লিগ শিরোপা। লুগানো কেমন ডিফেন্ডার, সেটি শুধু এই তথ্য দিয়েই বোঝানো যাচ্ছে না। বাছাইপর্বে ব্রাজিলের কাছে ০-৪ গোলে হেরে যায় উরুগুয়ে, বহিষ্কৃত থাকায় ওই ম্যাচে খেলতে পারেনি লুগানো। বিশ্বকাপের টিকিট পেতে প্লে-অফে তাঁর গোলেই কোস্টারিকার বিপক্ষে মহামূল্যবান ম্যাচ জিতেছিল দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
এবার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে উরুগুয়ে একটিও গোল খায়নি। তবে দ্বিতীয় রাউন্ডে দক্ষিণ কোরিয়া ১-১ করেছিল উরুগুয়ের রক্ষণদেয়াল ভেঙে। লি চুংয়ের করা সেই গোলে দায় ছিল লুগানোরও। তিন সন্তানের বাবা লুগানো ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘পেনাল্টির কথা ভেবে আমি কোনো ঝুঁকি নিতে চাইনি। ডিফেন্সেও আমি কোনো সতীর্থের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি।’ ওই ম্যাচে তার পরও উরুগুয়ে ২-১ গোলে জিতছে লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত গোলে। এরপর তো শেষ আটেই উঠে গেল উরুগুয়ে। এ রকম কিছু যে হবে, সেটা যেন আগেই অনুমান করতে পেরেছিলেন লুগানো। গত জানুয়ারিতে বলেছিলেন, ‘আমরা মানুষকে চমকে দিতে পারি এবং আমরা সম্ভবত সেমিফাইনাল-ফাইনালেও যেতে পারি। ওই পর্যন্ত যাওয়ার সামর্থ্য আছে আমাদের।’ আজকের ম্যাচে বোঝা যাবে, তাঁর অনুমান কতটা নির্ভুল ছিল!
No comments