বিশ্বকাপ ব্যর্থতার খেসারত
বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল হজমের খেসারত নাকি উত্তর কোরিয়ার খেলোয়াড়েরা দিতে পারেন সরকারি কয়লাখনিতে শ্রম দিয়ে—রাজনৈতিক কারণে উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে যাওয়া দেশটির জাতীয় দলের সাবেক কোচ মুন কি নামের উদ্ধৃতি দিয়ে এমন শঙ্কাই প্রকাশ করেছে একটি আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা।
উত্তর কোরীয় ফুটবলারদের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়েছে শুনলে মনে মনে নিজেদের ভাগ্যবানই মনে করতে পারেন ইংল্যান্ডের ফুটবলারেরা। কারণ ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোর তীক্ষ সমালোচনা ছাড়া আর তেমন কিছুই সইতে হয়নি তাদের।
গতকালই জানা গেছে, বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে নাইজেরীয় সরকার আগামী দুবছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নাইজেরীয় সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রায় সবাই।
১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও গতবারের ফাইনালিস্ট ফ্রান্স বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেওয়ায় দেশটির সংসদীয় তদন্ত কমিটির সামনে হাজিরা দিতে হয়েছে কোচ রেমন্ড ডমেনেখ ও ফরাসি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানকে।
উত্তর কোরিয়া দলকে আদৌ কয়লাখনিতে কাজ করতে হবে কি না, সেটা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও সাবেক কোচ মুন কি নাম নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটিতে এমন পারফরম্যান্সের পর উত্তর কোরিয়া দল যদি বাকি দুটি ম্যাচেও সেই পারফরম্যান্স ধরে রাখত তাহলে হয়তো উত্তর কোরীয় সরকার দলের প্রতিটি খেলোয়াড়কে একটি করে বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে পুরস্কৃত করত। অঢেল অর্থ পুরস্কারের জোয়ারেও ভাসত দলের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু পর্তুগালের বিপক্ষে সাত গোল ও আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আরও তিন গোল হজম করায় কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর কোরিয়াতে সরকার যদি শাস্তি হিসেবে বিশ্বকাপ দলকে কয়লাখনিতে কাজ করতে বলে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই।’ অতীতেও নাকি উত্তর কোরিয়ার অনেক ক্রীড়া দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার জন্য এমন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে।’
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে ইরাকের ক্ষমতাচ্যুত শাসক সাদ্দাম হোসেনের ছেলে উদে হোসেন ৯৮-র বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ ইরাকি দলকে শাস্তি দিয়েছিলেন ইলেকট্রিক বেত দিয়ে পিটিয়ে। সে সময় উদের সেই শাস্তি বিশ্বব্যাপী ঘৃণা ও ধিক্কারের জন্ম দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় সবচেয়ে করুণ খেসারত দিতে হয়েছিল কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এসকোবারকে নিজের জীবন দিয়ে। ৯৪-র বিশ্বকাপে কলম্বিয়া-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচে এসকোবার একটি আত্মঘাতী গোল করেছিলেন। সেই গোলেই হেরে কলম্বিয়াকে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। এসকোবার বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। কোনো এক মাফিয়া ডন নাকি কলম্বিয়ার পক্ষে বাজি ধরে বিপুল অঙ্কের টাকা খুইয়েছিল। সেই ক্ষতির প্রতিশোধ সে নেয় ভাড়াটে গুন্ডাদের দিয়ে এসকোবারকে খুন করিয়ে।বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল হজমের খেসারত নাকি উত্তর কোরিয়ার খেলোয়াড়েরা দিতে পারেন সরকারি কয়লাখনিতে শ্রম দিয়ে—রাজনৈতিক কারণে উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে যাওয়া দেশটির জাতীয় দলের সাবেক কোচ মুন কি নামের উদ্ধৃতি দিয়ে এমন শঙ্কাই প্রকাশ করেছে একটি আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা।
উত্তর কোরীয় ফুটবলারদের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়েছে শুনলে মনে মনে নিজেদের ভাগ্যবানই মনে করতে পারেন ইংল্যান্ডের ফুটবলারেরা। কারণ ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোর তীক্ষ সমালোচনা ছাড়া আর তেমন কিছুই সইতে হয়নি তাদের।
গতকালই জানা গেছে, বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে নাইজেরীয় সরকার আগামী দুবছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নাইজেরীয় সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রায় সবাই।
১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও গতবারের ফাইনালিস্ট ফ্রান্স বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেওয়ায় দেশটির সংসদীয় তদন্ত কমিটির সামনে হাজিরা দিতে হয়েছে কোচ রেমন্ড ডমেনেখ ও ফরাসি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানকে।
উত্তর কোরিয়া দলকে আদৌ কয়লাখনিতে কাজ করতে হবে কি না, সেটা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও সাবেক কোচ মুন কি নাম নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটিতে এমন পারফরম্যান্সের পর উত্তর কোরিয়া দল যদি বাকি দুটি ম্যাচেও সেই পারফরম্যান্স ধরে রাখত তাহলে হয়তো উত্তর কোরীয় সরকার দলের প্রতিটি খেলোয়াড়কে একটি করে বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে পুরস্কৃত করত। অঢেল অর্থ পুরস্কারের জোয়ারেও ভাসত দলের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু পর্তুগালের বিপক্ষে সাত গোল ও আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আরও তিন গোল হজম করায় কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর কোরিয়াতে সরকার যদি শাস্তি হিসেবে বিশ্বকাপ দলকে কয়লাখনিতে কাজ করতে বলে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই।’ অতীতেও নাকি উত্তর কোরিয়ার অনেক ক্রীড়া দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার জন্য এমন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে।’
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে ইরাকের ক্ষমতাচ্যুত শাসক সাদ্দাম হোসেনের ছেলে উদে হোসেন ৯৮-র বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ ইরাকি দলকে শাস্তি দিয়েছিলেন ইলেকট্রিক বেত দিয়ে পিটিয়ে। সে সময় উদের সেই শাস্তি বিশ্বব্যাপী ঘৃণা ও ধিক্কারের জন্ম দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় সবচেয়ে করুণ খেসারত দিতে হয়েছিল কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এসকোবারকে নিজের জীবন দিয়ে। ৯৪-র বিশ্বকাপে কলম্বিয়া-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচে এসকোবার একটি আত্মঘাতী গোল করেছিলেন। সেই গোলেই হেরে কলম্বিয়াকে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। এসকোবার বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। কোনো এক মাফিয়া ডন নাকি কলম্বিয়ার পক্ষে বাজি ধরে বিপুল অঙ্কের টাকা খুইয়েছিল। সেই ক্ষতির প্রতিশোধ সে নেয় ভাড়াটে গুন্ডাদের দিয়ে এসকোবারকে খুন করিয়ে।
উত্তর কোরীয় ফুটবলারদের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়েছে শুনলে মনে মনে নিজেদের ভাগ্যবানই মনে করতে পারেন ইংল্যান্ডের ফুটবলারেরা। কারণ ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোর তীক্ষ সমালোচনা ছাড়া আর তেমন কিছুই সইতে হয়নি তাদের।
গতকালই জানা গেছে, বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে নাইজেরীয় সরকার আগামী দুবছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নাইজেরীয় সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রায় সবাই।
১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও গতবারের ফাইনালিস্ট ফ্রান্স বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেওয়ায় দেশটির সংসদীয় তদন্ত কমিটির সামনে হাজিরা দিতে হয়েছে কোচ রেমন্ড ডমেনেখ ও ফরাসি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানকে।
উত্তর কোরিয়া দলকে আদৌ কয়লাখনিতে কাজ করতে হবে কি না, সেটা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও সাবেক কোচ মুন কি নাম নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটিতে এমন পারফরম্যান্সের পর উত্তর কোরিয়া দল যদি বাকি দুটি ম্যাচেও সেই পারফরম্যান্স ধরে রাখত তাহলে হয়তো উত্তর কোরীয় সরকার দলের প্রতিটি খেলোয়াড়কে একটি করে বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে পুরস্কৃত করত। অঢেল অর্থ পুরস্কারের জোয়ারেও ভাসত দলের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু পর্তুগালের বিপক্ষে সাত গোল ও আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আরও তিন গোল হজম করায় কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর কোরিয়াতে সরকার যদি শাস্তি হিসেবে বিশ্বকাপ দলকে কয়লাখনিতে কাজ করতে বলে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই।’ অতীতেও নাকি উত্তর কোরিয়ার অনেক ক্রীড়া দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার জন্য এমন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে।’
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে ইরাকের ক্ষমতাচ্যুত শাসক সাদ্দাম হোসেনের ছেলে উদে হোসেন ৯৮-র বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ ইরাকি দলকে শাস্তি দিয়েছিলেন ইলেকট্রিক বেত দিয়ে পিটিয়ে। সে সময় উদের সেই শাস্তি বিশ্বব্যাপী ঘৃণা ও ধিক্কারের জন্ম দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় সবচেয়ে করুণ খেসারত দিতে হয়েছিল কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এসকোবারকে নিজের জীবন দিয়ে। ৯৪-র বিশ্বকাপে কলম্বিয়া-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচে এসকোবার একটি আত্মঘাতী গোল করেছিলেন। সেই গোলেই হেরে কলম্বিয়াকে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। এসকোবার বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। কোনো এক মাফিয়া ডন নাকি কলম্বিয়ার পক্ষে বাজি ধরে বিপুল অঙ্কের টাকা খুইয়েছিল। সেই ক্ষতির প্রতিশোধ সে নেয় ভাড়াটে গুন্ডাদের দিয়ে এসকোবারকে খুন করিয়ে।বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল হজমের খেসারত নাকি উত্তর কোরিয়ার খেলোয়াড়েরা দিতে পারেন সরকারি কয়লাখনিতে শ্রম দিয়ে—রাজনৈতিক কারণে উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে যাওয়া দেশটির জাতীয় দলের সাবেক কোচ মুন কি নামের উদ্ধৃতি দিয়ে এমন শঙ্কাই প্রকাশ করেছে একটি আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা।
উত্তর কোরীয় ফুটবলারদের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়েছে শুনলে মনে মনে নিজেদের ভাগ্যবানই মনে করতে পারেন ইংল্যান্ডের ফুটবলারেরা। কারণ ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোর তীক্ষ সমালোচনা ছাড়া আর তেমন কিছুই সইতে হয়নি তাদের।
গতকালই জানা গেছে, বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে নাইজেরীয় সরকার আগামী দুবছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নির্বাসন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নাইজেরীয় সরকারের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রায় সবাই।
১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও গতবারের ফাইনালিস্ট ফ্রান্স বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেওয়ায় দেশটির সংসদীয় তদন্ত কমিটির সামনে হাজিরা দিতে হয়েছে কোচ রেমন্ড ডমেনেখ ও ফরাসি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানকে।
উত্তর কোরিয়া দলকে আদৌ কয়লাখনিতে কাজ করতে হবে কি না, সেটা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও সাবেক কোচ মুন কি নাম নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটিতে এমন পারফরম্যান্সের পর উত্তর কোরিয়া দল যদি বাকি দুটি ম্যাচেও সেই পারফরম্যান্স ধরে রাখত তাহলে হয়তো উত্তর কোরীয় সরকার দলের প্রতিটি খেলোয়াড়কে একটি করে বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে পুরস্কৃত করত। অঢেল অর্থ পুরস্কারের জোয়ারেও ভাসত দলের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু পর্তুগালের বিপক্ষে সাত গোল ও আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আরও তিন গোল হজম করায় কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর কোরিয়াতে সরকার যদি শাস্তি হিসেবে বিশ্বকাপ দলকে কয়লাখনিতে কাজ করতে বলে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই।’ অতীতেও নাকি উত্তর কোরিয়ার অনেক ক্রীড়া দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার জন্য এমন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে।’
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে ইরাকের ক্ষমতাচ্যুত শাসক সাদ্দাম হোসেনের ছেলে উদে হোসেন ৯৮-র বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ ইরাকি দলকে শাস্তি দিয়েছিলেন ইলেকট্রিক বেত দিয়ে পিটিয়ে। সে সময় উদের সেই শাস্তি বিশ্বব্যাপী ঘৃণা ও ধিক্কারের জন্ম দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় সবচেয়ে করুণ খেসারত দিতে হয়েছিল কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এসকোবারকে নিজের জীবন দিয়ে। ৯৪-র বিশ্বকাপে কলম্বিয়া-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচে এসকোবার একটি আত্মঘাতী গোল করেছিলেন। সেই গোলেই হেরে কলম্বিয়াকে বিদায় নিতে হয়েছিল বিশ্বকাপ থেকে। এসকোবার বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। কোনো এক মাফিয়া ডন নাকি কলম্বিয়ার পক্ষে বাজি ধরে বিপুল অঙ্কের টাকা খুইয়েছিল। সেই ক্ষতির প্রতিশোধ সে নেয় ভাড়াটে গুন্ডাদের দিয়ে এসকোবারকে খুন করিয়ে।
No comments