ভিন্ন কৌশল নির্বিঘ্নে ছিনতাই by রুদ্র মিজান
পান্থকুঞ্জ।
রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা। পাঁচটি রাস্তা মিলিত হয়েছে এখানে। পান্থকুঞ্জ এক
নীরব, প্রাকৃতিক স্থান। সন্ধ্যার পরপর এখানে আড্ডায় মেতে উঠেন এক শ্রেণির
নারী-পুরুষ। পাশে সিটি করপোরেশনের একটি পার্ক। পান্থকুঞ্জের আড্ডা ঘিরে
ঘটে অন্য কাহিনী। গতকাল রাতে পান্থকুঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে এক পাশে বসে আছেন
পাঁচ নারী। তাদের আশপাশে কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অন্তত ১৫
তরুণ। তাদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। তরুণদের কড়া দৃষ্টি ওই পাঁচ
নারীকে ঘিরে। শান্তা, শিল্পী, রোমা, রিনা ও স্মৃতি নামে পরিচিত তারা।
রাত প্রায় সাড়ে ১২ টা। শান্তা নামের ওই নারীর সঙ্গে কথা বলছিলো এক মধ্য বয়সী ব্যক্তি। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা পান্থকুঞ্জ পার্কের ভেতরে ঢুকে। দেখা গেছে, মাটিতে পাটি বিছানো রয়েছে। রাতের আঁধারে সেখানেই অন্তরঙ্গ সময় কাটান তারা। এছাড়াও রয়েছে বেশ কয়েকটি পাকা বেঞ্চ। শান্তা ও ওই ব্যক্তি পার্কের ভেতরে ঢুকার দুই মিনিটের মধ্যেই বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা তরুণরা পার্কে ঢুকে। শোনা যায় চিৎকার। কিছু বুঝে উঠার আগেই মধ্য বয়সী ব্যক্তি পার্ক থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হন। তাকে মারধর করে সর্বস্ব লুটে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। সঙ্গী নারীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, শান্তা নামের ওই নারী তাৎক্ষণিকভাবে পার্ক থেকে বের হয়ে যায়।
আশপাশের লোকজন জানান, প্রায় প্রতি রাতে দফায় দফায় এখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। আশপাশেই থাকে পুলিশের টহল টিম। বাঁশি বাজিয়ে পুলিশ যখন পার্কের দিকে পা বাড়ায় বাঁশির আওয়াজ শুনে ছিনতাইকারীরা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে। তবে ওই পাঁচ নারীকে পুলিশের উপস্থিতিতেই পান্থকুঞ্জে বসে থাকতে দেখা গেছে।
সূত্রমতে, ওই নারীদের সঙ্গে ছিনতাইকারীদের রয়েছে যোগসূত্র। ছিনতাইয়ের টাকা ভাগাভাগি হয় তাদের মধ্যে। একটি অংশ পান পুলিশের অসাধু সদস্যরা। ছিনতাইকারীরা নিজেদের প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের স্থানীয় স্থানীয় নেতাকর্মী পরিচয় দেয়। ছিনতাইকারীদের মধ্যে অন্যতম আজিজ ওরফে আজিজুর রহমান। এই স্পটের নারীরা জানান, ছিনতাইকারীদের কথামতো কাজ না করলে তাদের এখানে বসতে দেয়া হয় না। পুলিশসহ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে ছিনতাইকারীরা। শান্তাসহ পাঁচ নারী প্রতিদিনি এখানে জড়ো হন টঙ্গী ও যাত্রবাড়ী এলাকা থেকে। রাতভর এখানে থেকে ভোরে বাড়ি ফিরেন তারা।
পুরুষদের পাশাপাশি এখানে ছিনতাইয়ে জড়িত রয়েছে নারীরাও। এমনকি শিশুদেরও ব্যবহার করা হয় ছিনতাইয়ে। প্রত্যক্ষদর্শী সাব্বির জানান, অফিসের কাজ শেষে সন্ধ্যার পর পান্থকুঞ্জে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন তারা তিন জন। এরমধ্যেই ঘটে ঘটনাটি।
নাইজেরিয়ার দুই তরুণ নাগরিক হেঁটে যাচ্ছিলেন ফার্মগেটের দিকে। মুহূর্তের মধ্যেই ছোঁ মেরে তাদের একজনের মোবাইলফোন সেট লুটে নেয় ছিনতাইকারী। তার পেছনে ১০ বছর বয়সী শিশুকন্যা ও এক নারী। মোবাইলফোনটি শিশুটির হাতে দিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ছিনতাইকারী নিজেই ‘ছিনতাইকারী ছিনতাইকারী’ বলে চিৎকার করতে করতে সিগন্যালে থেমে থাকা গাড়ির মধ্য দিয়ে দৌড়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলো। এরমধ্যেই সিগন্যাল ছেড়ে দিলে একটি বাসের মধ্যে লেগে মাথা ফেটে যায়। ছিনতাইয়ের শিকার দু’জন ধাওয়া করলে মোবাইলফোনটি আবার নিজের হাতে নেয়। দুই যুবক ছিনতাইকারীকে ধাওয়া করে। পেছন থেকে দুই যুবককে বাধা দিয়ে ছিনতাইকারীকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করছিলেন নারী। শেষপর্যন্ত মোবাইলফোন উদ্ধার করেই দুই যুবক ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। জানা গেছে, ওই ছিনতাইকারী কাল্লু নামে পরিচিত। সঙ্গে ছিলো তার স্ত্রী ও সন্তান।
এখানে রয়েছে টানা পার্টির সদস্যরাও। সিগন্যালের গাড়ি থামলে ফোন, ব্যাগ টেনে দ্রুত পালিয়ে যায় তারা। অন্তত অর্ধশত ছিনতাইকারী রয়েছে এই স্পটে।
এ রকম আরও একটি স্পষ্ট সংসদ ভবন সংলগ্ন খেজুর বাগান এলাকায়। সন্ধ্যার পর পর সেখানে ভিড় করে এক শ্রেণির ভাসমান নারী। পুরুষদের আকৃষ্ট করে নিয়ে যায় ফার্মগেট ও শ্যামলীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে, বাসায়। সেখানে জিম্মি করে সর্বস্ব রেখে ছেড়ে দেয় তাদের। এমনকি ওই এলাকায় রয়েছে ছিনতাইকারীদের একটি সিন্ডিকেট। তারা মোটরসাইকেলযোগে ওই এলাকায় অবস্থান নেয়। পথচারী ও রিকশাযাত্রীদের টার্গেট করে চক্রের সদস্যরা। দ্রুত ব্যাগ, ফোন টেনে পালিয়ে যায়। কখনও কখনও ছুরিকাঘাত করে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়। এমনকি ভাসমান নারীদের মাধ্যমে পুরুষকে আকৃষ্ট করে হোটেলে, বাসায় নিয়ে গেলে ছিনতাইকারীরা তাদের জিম্মি করে সর্বস্ব লুটে নেয়। এই চক্রে সাদিয়া, রত্না, মনিসহ অন্তত ৩০ নারী রয়েছে।
একইভাবে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে ফার্মগেট ও বিজয় সরণি এলাকায়। বিজয় সরণি এলাকায় রয়েছে হিজড়াদের একটি সিন্ডিকেট। একই কৌশলে পুরুষদের নির্জনস্থানে নিয়ে ছিনতাই করে তারা। এ রকম একটি চক্র রয়েছে মোহাম্মদপুরের বসিলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। রাত ১২টার পরে ওই এলাকায় অবস্থান নেয় তারা। আরও একটি চক্র রয়েছে এফডিসি সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায়। ওই এলাকায় বিপ্লব নামে এক যুবক রয়েছে তাদের নেতৃত্বে। বিপ্লব নিজে যেমন ছিনতাই করে তেমনি ওই এলাকায় নিয়মিত মাদক বিক্রি করে। রাত ৮টার পরপরই ইস্কাটন সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায় ও এফডিসি সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায় বিপ্লবসহ এই চক্রের ছিনতাইকারীদের দেখা যায়। গোয়েন্দা সূত্রমতে, ঢাকায় এ রকম শতাধিক চক্র রয়েছে। তারা নারী ও শিশুদের ব্যবহার করে বিভিন্ন কৌশলে ছিনতাই করে থাকে। পুলিশের অভিযানে প্রায়ই আটক হয় তারা। জামিনে বের হয়ে আবার একই অপকর্মে লিপ্ত হয়।
তবে এসব ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানা-পুলিশমুখো বলতে গেলে হতেই চান না। গত জুন মাসে চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই’র অভিযোগে সারা দেশে মামলা হয়েছে ৫২০টি, ঢাকায় মামলা হয়েছে ১০৩টি।
এসব বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, ছিনতাই প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর রয়েছে। প্রায়ই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
রাত প্রায় সাড়ে ১২ টা। শান্তা নামের ওই নারীর সঙ্গে কথা বলছিলো এক মধ্য বয়সী ব্যক্তি। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা পান্থকুঞ্জ পার্কের ভেতরে ঢুকে। দেখা গেছে, মাটিতে পাটি বিছানো রয়েছে। রাতের আঁধারে সেখানেই অন্তরঙ্গ সময় কাটান তারা। এছাড়াও রয়েছে বেশ কয়েকটি পাকা বেঞ্চ। শান্তা ও ওই ব্যক্তি পার্কের ভেতরে ঢুকার দুই মিনিটের মধ্যেই বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা তরুণরা পার্কে ঢুকে। শোনা যায় চিৎকার। কিছু বুঝে উঠার আগেই মধ্য বয়সী ব্যক্তি পার্ক থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হন। তাকে মারধর করে সর্বস্ব লুটে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। সঙ্গী নারীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, শান্তা নামের ওই নারী তাৎক্ষণিকভাবে পার্ক থেকে বের হয়ে যায়।
আশপাশের লোকজন জানান, প্রায় প্রতি রাতে দফায় দফায় এখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। আশপাশেই থাকে পুলিশের টহল টিম। বাঁশি বাজিয়ে পুলিশ যখন পার্কের দিকে পা বাড়ায় বাঁশির আওয়াজ শুনে ছিনতাইকারীরা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে। তবে ওই পাঁচ নারীকে পুলিশের উপস্থিতিতেই পান্থকুঞ্জে বসে থাকতে দেখা গেছে।
সূত্রমতে, ওই নারীদের সঙ্গে ছিনতাইকারীদের রয়েছে যোগসূত্র। ছিনতাইয়ের টাকা ভাগাভাগি হয় তাদের মধ্যে। একটি অংশ পান পুলিশের অসাধু সদস্যরা। ছিনতাইকারীরা নিজেদের প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের স্থানীয় স্থানীয় নেতাকর্মী পরিচয় দেয়। ছিনতাইকারীদের মধ্যে অন্যতম আজিজ ওরফে আজিজুর রহমান। এই স্পটের নারীরা জানান, ছিনতাইকারীদের কথামতো কাজ না করলে তাদের এখানে বসতে দেয়া হয় না। পুলিশসহ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে ছিনতাইকারীরা। শান্তাসহ পাঁচ নারী প্রতিদিনি এখানে জড়ো হন টঙ্গী ও যাত্রবাড়ী এলাকা থেকে। রাতভর এখানে থেকে ভোরে বাড়ি ফিরেন তারা।
পুরুষদের পাশাপাশি এখানে ছিনতাইয়ে জড়িত রয়েছে নারীরাও। এমনকি শিশুদেরও ব্যবহার করা হয় ছিনতাইয়ে। প্রত্যক্ষদর্শী সাব্বির জানান, অফিসের কাজ শেষে সন্ধ্যার পর পান্থকুঞ্জে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন তারা তিন জন। এরমধ্যেই ঘটে ঘটনাটি।
নাইজেরিয়ার দুই তরুণ নাগরিক হেঁটে যাচ্ছিলেন ফার্মগেটের দিকে। মুহূর্তের মধ্যেই ছোঁ মেরে তাদের একজনের মোবাইলফোন সেট লুটে নেয় ছিনতাইকারী। তার পেছনে ১০ বছর বয়সী শিশুকন্যা ও এক নারী। মোবাইলফোনটি শিশুটির হাতে দিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ছিনতাইকারী নিজেই ‘ছিনতাইকারী ছিনতাইকারী’ বলে চিৎকার করতে করতে সিগন্যালে থেমে থাকা গাড়ির মধ্য দিয়ে দৌড়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলো। এরমধ্যেই সিগন্যাল ছেড়ে দিলে একটি বাসের মধ্যে লেগে মাথা ফেটে যায়। ছিনতাইয়ের শিকার দু’জন ধাওয়া করলে মোবাইলফোনটি আবার নিজের হাতে নেয়। দুই যুবক ছিনতাইকারীকে ধাওয়া করে। পেছন থেকে দুই যুবককে বাধা দিয়ে ছিনতাইকারীকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করছিলেন নারী। শেষপর্যন্ত মোবাইলফোন উদ্ধার করেই দুই যুবক ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। জানা গেছে, ওই ছিনতাইকারী কাল্লু নামে পরিচিত। সঙ্গে ছিলো তার স্ত্রী ও সন্তান।
এখানে রয়েছে টানা পার্টির সদস্যরাও। সিগন্যালের গাড়ি থামলে ফোন, ব্যাগ টেনে দ্রুত পালিয়ে যায় তারা। অন্তত অর্ধশত ছিনতাইকারী রয়েছে এই স্পটে।
এ রকম আরও একটি স্পষ্ট সংসদ ভবন সংলগ্ন খেজুর বাগান এলাকায়। সন্ধ্যার পর পর সেখানে ভিড় করে এক শ্রেণির ভাসমান নারী। পুরুষদের আকৃষ্ট করে নিয়ে যায় ফার্মগেট ও শ্যামলীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে, বাসায়। সেখানে জিম্মি করে সর্বস্ব রেখে ছেড়ে দেয় তাদের। এমনকি ওই এলাকায় রয়েছে ছিনতাইকারীদের একটি সিন্ডিকেট। তারা মোটরসাইকেলযোগে ওই এলাকায় অবস্থান নেয়। পথচারী ও রিকশাযাত্রীদের টার্গেট করে চক্রের সদস্যরা। দ্রুত ব্যাগ, ফোন টেনে পালিয়ে যায়। কখনও কখনও ছুরিকাঘাত করে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়। এমনকি ভাসমান নারীদের মাধ্যমে পুরুষকে আকৃষ্ট করে হোটেলে, বাসায় নিয়ে গেলে ছিনতাইকারীরা তাদের জিম্মি করে সর্বস্ব লুটে নেয়। এই চক্রে সাদিয়া, রত্না, মনিসহ অন্তত ৩০ নারী রয়েছে।
একইভাবে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে ফার্মগেট ও বিজয় সরণি এলাকায়। বিজয় সরণি এলাকায় রয়েছে হিজড়াদের একটি সিন্ডিকেট। একই কৌশলে পুরুষদের নির্জনস্থানে নিয়ে ছিনতাই করে তারা। এ রকম একটি চক্র রয়েছে মোহাম্মদপুরের বসিলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। রাত ১২টার পরে ওই এলাকায় অবস্থান নেয় তারা। আরও একটি চক্র রয়েছে এফডিসি সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায়। ওই এলাকায় বিপ্লব নামে এক যুবক রয়েছে তাদের নেতৃত্বে। বিপ্লব নিজে যেমন ছিনতাই করে তেমনি ওই এলাকায় নিয়মিত মাদক বিক্রি করে। রাত ৮টার পরপরই ইস্কাটন সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায় ও এফডিসি সংলগ্ন হাতিরঝিল এলাকায় বিপ্লবসহ এই চক্রের ছিনতাইকারীদের দেখা যায়। গোয়েন্দা সূত্রমতে, ঢাকায় এ রকম শতাধিক চক্র রয়েছে। তারা নারী ও শিশুদের ব্যবহার করে বিভিন্ন কৌশলে ছিনতাই করে থাকে। পুলিশের অভিযানে প্রায়ই আটক হয় তারা। জামিনে বের হয়ে আবার একই অপকর্মে লিপ্ত হয়।
তবে এসব ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানা-পুলিশমুখো বলতে গেলে হতেই চান না। গত জুন মাসে চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই’র অভিযোগে সারা দেশে মামলা হয়েছে ৫২০টি, ঢাকায় মামলা হয়েছে ১০৩টি।
এসব বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, ছিনতাই প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর রয়েছে। প্রায়ই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
No comments