তুরস্কের ওপর অবরোধের হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্রের
এক নাগরিককে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড ও গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে গ্রেপ্তার করায়
তুরস্কের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপের হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আটক ব্যক্তির
নাম ক্রেইগ ব্রানসন। তিনি পেশায় একজন ধর্মযাজক। হুমকির জবাবে
যুক্তরাষ্ট্রকে উল্টো কড়া ভাষায় শাসিয়েছে তুরস্ক। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল
জাজিরা।
খবরে বলা হয়েছে, আটক মার্কিন নাগরিকের মুক্তির জন্য গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের আহবানে সাড়া না দিয়ে তুরস্ক তার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। তাই বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নেয়ার হুমকি দেন। তিনি বলেন, ক্রেইগ ব্রানসনকে মুক্তি না দিলে তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন অবরোধ আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে তিনি দাবি করেন, ব্রানসন একজন নিরপরাধ মানুষ। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই। এর জবাবে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুতু চাভুসগলু তৎক্ষণাৎ তার প্রতিক্রিয়া জানান। এতে তিনি বলেন, কেউ তুরস্ককে এ ধরনের নির্দেশ দেয়ার ক্ষমতা রাখে না। আমরা কারো হুমকি সহ্য করবো না।
আটক ক্রেইগ ব্রানসন (৫০) তুরস্কের একটি চার্চে ২৩ বছর ধরে যাজক হিসেবে রয়েছেন। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদলু জানিয়েছে, স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে তাকে মুক্তি দিয়ে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। তবে আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে তার কমপক্ষে ১৫ বছরের কারাদণ্ড হবে। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি প্রমাণিত হলে শাস্তি বেড়ে ২০ বছর ও হতে পারে। তবে সমপ্রতি আদালতের এক শুনানিতে তিনি তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ক্রেইগ ব্রানসনকে মুক্ত করতে উঠে পরে লেগেছে। প্রথমে যুক্তরাষ্ট্র তার বিনিময়ে বহু আকাঙিক্ষত ফেতুল্লাহ গুলেনকে তুরস্কের হাতে তুলে দেয়ার প্রস্তাব দেয় যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তুরস্ক এ প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় এবং জানায় কোনো কিছুর বিনিময়ে তারা নমনীয় হবে না। এরপরই সহজ চুক্তি করতে ব্যর্থ হয়ে সরাসরি অবরোধের হুমকি দিলো যুক্তরাষ্ট্র। নিজের টুইটার একাউন্টে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও মাইক পেন্সের কথার পুনরাবৃত্তি করেছেন। তিনি লিখেছেন, দীর্ঘকাল ধরে ক্রেইগ ব্রানসনকে আটকে রাখার জবাবে তুরস্কের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করবে তার দেশ। তিনি একজন নিরাপরাধ মানুষ, তাকে এখনি মুক্তি দিতে হবে। তবে ট্রাম্প কিংবা পেন্স কেউই স্পষ্ট করে জানাননি তুরস্কের বিরুদ্ধে ঠিক কী ধরনের অবরোধ দেয়া হবে।
খবরে বলা হয়েছে, আটক মার্কিন নাগরিকের মুক্তির জন্য গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের আহবানে সাড়া না দিয়ে তুরস্ক তার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। তাই বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নেয়ার হুমকি দেন। তিনি বলেন, ক্রেইগ ব্রানসনকে মুক্তি না দিলে তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন অবরোধ আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে তিনি দাবি করেন, ব্রানসন একজন নিরপরাধ মানুষ। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই। এর জবাবে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুতু চাভুসগলু তৎক্ষণাৎ তার প্রতিক্রিয়া জানান। এতে তিনি বলেন, কেউ তুরস্ককে এ ধরনের নির্দেশ দেয়ার ক্ষমতা রাখে না। আমরা কারো হুমকি সহ্য করবো না।
আটক ক্রেইগ ব্রানসন (৫০) তুরস্কের একটি চার্চে ২৩ বছর ধরে যাজক হিসেবে রয়েছেন। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদলু জানিয়েছে, স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে তাকে মুক্তি দিয়ে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। তবে আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে তার কমপক্ষে ১৫ বছরের কারাদণ্ড হবে। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি প্রমাণিত হলে শাস্তি বেড়ে ২০ বছর ও হতে পারে। তবে সমপ্রতি আদালতের এক শুনানিতে তিনি তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ক্রেইগ ব্রানসনকে মুক্ত করতে উঠে পরে লেগেছে। প্রথমে যুক্তরাষ্ট্র তার বিনিময়ে বহু আকাঙিক্ষত ফেতুল্লাহ গুলেনকে তুরস্কের হাতে তুলে দেয়ার প্রস্তাব দেয় যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তুরস্ক এ প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় এবং জানায় কোনো কিছুর বিনিময়ে তারা নমনীয় হবে না। এরপরই সহজ চুক্তি করতে ব্যর্থ হয়ে সরাসরি অবরোধের হুমকি দিলো যুক্তরাষ্ট্র। নিজের টুইটার একাউন্টে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও মাইক পেন্সের কথার পুনরাবৃত্তি করেছেন। তিনি লিখেছেন, দীর্ঘকাল ধরে ক্রেইগ ব্রানসনকে আটকে রাখার জবাবে তুরস্কের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করবে তার দেশ। তিনি একজন নিরাপরাধ মানুষ, তাকে এখনি মুক্তি দিতে হবে। তবে ট্রাম্প কিংবা পেন্স কেউই স্পষ্ট করে জানাননি তুরস্কের বিরুদ্ধে ঠিক কী ধরনের অবরোধ দেয়া হবে।
No comments