শিগগিরই ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার আশঙ্কা
ইরানের
পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র। এই হামলা
আগামী মাসেও হতে পারে। দেশটির ঘনিষ্ঠ মিত্র অস্ট্রেলিয়া সরকার এমন ধারণাই
করছে। দেশটির ক্ষমতাসীন সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের বরাতে এ খবর দিয়েছে
এবিসি নিউজ। খবরে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়া সরকার ইরানে হামলার সম্ভাব্য
লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করার কাজে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করবে।
এই খবর এমন সময় এলো যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির মধ্যে বাকবিতন্ডা তুঙ্গে উঠেছে। এবিসি অস্ট্রেলিয়ার খবরে বলা হয়, ইরানের কোন স্থাপনায় হামলা চালানো যেতে পারে, সেটি চিহ্নিত করার কাজে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগের ভূমিকা থাকতে পারে। পাশাপাশি ভূমিকা থাকতে পারে বৃটিশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোরও।
তবে অস্ট্রেলিয়ার একজন জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্র বলেছেন, এর মানে এই নয় যে সংক্ষিপ্ত এই মিশনে অস্ট্রেলিয়ার সক্রিয় সম্পৃক্ততা থাকবে। সঠিক গোয়েন্দা তথ্য ও বিশ্লেষণ সরবরাহ করা আর মিশনে অংশ নেওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। অবশ্য প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল আগে বলেছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র কোনো সামরিক সংঘাতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ তিনি দেখছেন না।
এবিসির খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ৫ মিত্র দেশের গোয়েন্দা সংস্থার জোট ‘ফাইভ আইজে’র সদস্য অস্ট্রেলিয়া। আমেরিকান গোয়েন্দা উপগ্রহ পরিচালনায় ভূমিকা থাকায় অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত পাইন গ্যাপ যৌথ প্রতিরক্ষা স্থাপনাকে ‘ফাইভ আইজ’ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভাবা হয়। ইরানে হামলা হলে পাইন গ্যাপ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ান জিওস্প্যাইশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অর্গানাইজেশন নামে দেশটির স্বল্পপরিচিত গোয়েন্দা সংস্থারও ভূমিকা থাকবে।
ফাইভ আইজে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও বৃটেন ছাড়াও কানাডা ও নিউজিল্যান্ড সদস্য। ইরান হামলার ক্ষেত্রে কানাডা ও নিউজিল্যান্ডের সম্পৃক্ততা থাকবে এমন সম্ভাবনা কম।
নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ সদস্য রাষ্ট্র ও জার্মানির সঙ্গে ইরানের করা পারমাণবিক চুক্তি থেকে সম্প্রতি বের হয়ে এসেছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। সেই থেকেই দুই পক্ষের সম্পর্কে অবনতি ঘটে। এরই প্রতিক্রিয়ায় সম্প্রতি ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তার দেশের পারমাণবিক সক্ষমতা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। গত মাসে ইরান আগের চুক্তির প্রতি সামঞ্জস্য রেখে পারমাণবিক স্থাপনা নির্মাণ করার কাজ শুরু করেছে।
এর বাইরে প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি হুমকির স্বরে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে শান্তি মানে সকল শান্তির জননী। আর ইরানের সঙ্গে শান্তি হবে সকল শান্তির জননী। তার এই বক্তব্যের পর ডনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে বড় হাতের অক্ষরে ইরানের প্রতি ভয়াবহ হুমকি দেন। যুক্তরাষ্ট্রকে হুমকি দিলে তার ফল ভালো হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে ইরানের প্রভাবশালী সামরিক কমান্ডার মেজর জেনারেল কাশেম সুলেমান ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনি যেই যুদ্ধ শুরু করবেন, তা শেষ করবো আমরা।’
এই খবর এমন সময় এলো যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির মধ্যে বাকবিতন্ডা তুঙ্গে উঠেছে। এবিসি অস্ট্রেলিয়ার খবরে বলা হয়, ইরানের কোন স্থাপনায় হামলা চালানো যেতে পারে, সেটি চিহ্নিত করার কাজে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগের ভূমিকা থাকতে পারে। পাশাপাশি ভূমিকা থাকতে পারে বৃটিশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোরও।
তবে অস্ট্রেলিয়ার একজন জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্র বলেছেন, এর মানে এই নয় যে সংক্ষিপ্ত এই মিশনে অস্ট্রেলিয়ার সক্রিয় সম্পৃক্ততা থাকবে। সঠিক গোয়েন্দা তথ্য ও বিশ্লেষণ সরবরাহ করা আর মিশনে অংশ নেওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। অবশ্য প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল আগে বলেছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র কোনো সামরিক সংঘাতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ তিনি দেখছেন না।
এবিসির খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ৫ মিত্র দেশের গোয়েন্দা সংস্থার জোট ‘ফাইভ আইজে’র সদস্য অস্ট্রেলিয়া। আমেরিকান গোয়েন্দা উপগ্রহ পরিচালনায় ভূমিকা থাকায় অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত পাইন গ্যাপ যৌথ প্রতিরক্ষা স্থাপনাকে ‘ফাইভ আইজ’ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভাবা হয়। ইরানে হামলা হলে পাইন গ্যাপ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ান জিওস্প্যাইশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অর্গানাইজেশন নামে দেশটির স্বল্পপরিচিত গোয়েন্দা সংস্থারও ভূমিকা থাকবে।
ফাইভ আইজে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও বৃটেন ছাড়াও কানাডা ও নিউজিল্যান্ড সদস্য। ইরান হামলার ক্ষেত্রে কানাডা ও নিউজিল্যান্ডের সম্পৃক্ততা থাকবে এমন সম্ভাবনা কম।
নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ সদস্য রাষ্ট্র ও জার্মানির সঙ্গে ইরানের করা পারমাণবিক চুক্তি থেকে সম্প্রতি বের হয়ে এসেছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। সেই থেকেই দুই পক্ষের সম্পর্কে অবনতি ঘটে। এরই প্রতিক্রিয়ায় সম্প্রতি ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তার দেশের পারমাণবিক সক্ষমতা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। গত মাসে ইরান আগের চুক্তির প্রতি সামঞ্জস্য রেখে পারমাণবিক স্থাপনা নির্মাণ করার কাজ শুরু করেছে।
এর বাইরে প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি হুমকির স্বরে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে শান্তি মানে সকল শান্তির জননী। আর ইরানের সঙ্গে শান্তি হবে সকল শান্তির জননী। তার এই বক্তব্যের পর ডনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে বড় হাতের অক্ষরে ইরানের প্রতি ভয়াবহ হুমকি দেন। যুক্তরাষ্ট্রকে হুমকি দিলে তার ফল ভালো হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে ইরানের প্রভাবশালী সামরিক কমান্ডার মেজর জেনারেল কাশেম সুলেমান ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনি যেই যুদ্ধ শুরু করবেন, তা শেষ করবো আমরা।’
No comments