নারীদের হয়রানির অন্যতম কারণ পর্নোগ্রাফি
নারীদের
যৌন হয়রানির কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পর্নোগ্রাফি দেখা। কারণ, এ ধরনের
ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া অপরাধীদের অধিকাংশই স্বীকার করেছেন যে তাঁরা
পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।
জনসমাগম স্থলে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারতের হায়দরাবাদ পুলিশের গঠিত বিশেষ দল ‘শি টিম’-এর সহকারী কমিশনার ডি কবিতা এ মন্তব্য করেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, গত শুক্রবার হায়দরাবাদে জনসমাগম স্থলে নারীদের যৌন হয়রানি বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে এক আনুষ্ঠানিক উপস্থাপনায় ডি কবিতা এ কথা বলেন।
ডি কবিতা বলেন, পর্নোগ্রাফি দেখার অভ্যাসের কারণে অপরাধীরা নারীদের হয়রানি করে থাকে। গ্রেপ্তার হওয়া অপরাধীদের অধিকাংশই স্বীকার করেছেন, তাঁরা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।
শি টিমের এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘এ ধরনের অপরাধীদের বেশির ভাগই তরুণ। তারপরও নারীদের ওপর তাদের আচরণ হতাশাজনক। আমরা জানতে পেরেছি, তাদের অনেকেই পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশের সন্দেহ, জনসমাগম স্থলে ইন্টারনেট সংযোগ ওয়াই-ফাই উন্মুক্ত থাকায় সেখানে পর্নো দেখা মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শি টিমের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘ইন্টারনেট সংযোগ ওয়াই-ফাই উন্মুক্ত থাকা বেশ কয়েকটি জনসমাগমস্থল চিহ্নিত করা হয়েছে। সেসব এলাকা পর্যবেক্ষণে রয়েছে। ব্যবহারকারীরা সেখানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে কী ধরনের কাজ করছেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরপরেই সেখানে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জনসমাগম স্থলে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের গঠিত বিশেষ দল শি টিমের রাডারের আওতায় বেশ কয়েকটি এলাকা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এসআর নগর, আমীরপাট, দিলসুখনগর, গাচিবোলি ও কুকাতপল্লি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অনুষ্ঠানে পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিলে এ ধরনের সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব। রাজ্য সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান শহরের প্রায় তিন হাজার এলাকায় ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা চালু করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কিছু কিছু ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বন্ধ করে দেওয়া ওয়েবসাইট ছাড়াও পর্নোগ্রাফির কনটেন্ট পাওয়ার নানা পন্থা আছে। তাই এটা একবারে প্রতিরোধ সম্ভব নয়। ভারত সরকার চাইলে এ ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে।
জনসমাগম স্থলে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারতের হায়দরাবাদ পুলিশের গঠিত বিশেষ দল ‘শি টিম’-এর সহকারী কমিশনার ডি কবিতা এ মন্তব্য করেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, গত শুক্রবার হায়দরাবাদে জনসমাগম স্থলে নারীদের যৌন হয়রানি বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে এক আনুষ্ঠানিক উপস্থাপনায় ডি কবিতা এ কথা বলেন।
ডি কবিতা বলেন, পর্নোগ্রাফি দেখার অভ্যাসের কারণে অপরাধীরা নারীদের হয়রানি করে থাকে। গ্রেপ্তার হওয়া অপরাধীদের অধিকাংশই স্বীকার করেছেন, তাঁরা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।
শি টিমের এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘এ ধরনের অপরাধীদের বেশির ভাগই তরুণ। তারপরও নারীদের ওপর তাদের আচরণ হতাশাজনক। আমরা জানতে পেরেছি, তাদের অনেকেই পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশের সন্দেহ, জনসমাগম স্থলে ইন্টারনেট সংযোগ ওয়াই-ফাই উন্মুক্ত থাকায় সেখানে পর্নো দেখা মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শি টিমের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘ইন্টারনেট সংযোগ ওয়াই-ফাই উন্মুক্ত থাকা বেশ কয়েকটি জনসমাগমস্থল চিহ্নিত করা হয়েছে। সেসব এলাকা পর্যবেক্ষণে রয়েছে। ব্যবহারকারীরা সেখানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে কী ধরনের কাজ করছেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরপরেই সেখানে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জনসমাগম স্থলে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের গঠিত বিশেষ দল শি টিমের রাডারের আওতায় বেশ কয়েকটি এলাকা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এসআর নগর, আমীরপাট, দিলসুখনগর, গাচিবোলি ও কুকাতপল্লি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অনুষ্ঠানে পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিলে এ ধরনের সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব। রাজ্য সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান শহরের প্রায় তিন হাজার এলাকায় ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা চালু করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কিছু কিছু ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বন্ধ করে দেওয়া ওয়েবসাইট ছাড়াও পর্নোগ্রাফির কনটেন্ট পাওয়ার নানা পন্থা আছে। তাই এটা একবারে প্রতিরোধ সম্ভব নয়। ভারত সরকার চাইলে এ ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে।
No comments