দড়ির ওপর ঘুম!
দুই গাছের মাঝখানে দড়ির জালের বিছানা বা হ্যামকে ঝুলে ঘুমানো—সে তো আরামের ব্যাপার। কিন্তু চীনের গাও ইয়াং (৩৭) যে কাণ্ডটি করে থাকেন, এতে অনেকের চোখ ছানাবড়া হয়ে যাবে। দুই গাছের মাঝখানে সরু একটি দড়ি বেঁধে এর ওপর ঘুমান তিনি। সবাইকে তাক লাগানোর জন্য তা করেন ইয়াং। লক্ষ্য, গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠানো।
ইয়াং বলেন, এই কৌশল আয়ত্ত করতে তাঁর প্রায় ২৪ বছর লেগেছে। এখন তিনি টানা সাত ঘণ্টা দড়ির ওপর শুয়ে ঘুমাতে পারেন। চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় লিয়াওনিং প্রদেশের আনসান এলাকার বাসিন্দা ইয়াং বলেন, তিনি স্থানীয় একটি পার্কে প্রতিদিন সকালে ১০ ফুট উঁচুতে বেঁধে রাখা দড়ির ওপর শুয়ে থাকার চর্চা করেন। এনইএন নিউজকে তিনি বলেন, ‘আমার বয়স যখন ১২, তখন এক শিক্ষকের সান্নিধ্যে আসি। তিনি আমাকে কিছু কৌশল শেখান। তারপর থেকে ২৪ বছর ধরে চর্চা করে আসছি।’
ইয়াং বলেন, একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এ কাজ করা প্রায় অসম্ভব। এ ক্ষেত্রে শরীরের পেশিগুলোর সঙ্গে ভারসাম্য-দক্ষতার যথাযথ সমন্বয় দরকার। ইয়াং বলেন, ‘আমি গিনেস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রস্তুত এবং বিশ্ব রেকর্ড গড়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।
ইয়াং বলেন, এই কৌশল আয়ত্ত করতে তাঁর প্রায় ২৪ বছর লেগেছে। এখন তিনি টানা সাত ঘণ্টা দড়ির ওপর শুয়ে ঘুমাতে পারেন। চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় লিয়াওনিং প্রদেশের আনসান এলাকার বাসিন্দা ইয়াং বলেন, তিনি স্থানীয় একটি পার্কে প্রতিদিন সকালে ১০ ফুট উঁচুতে বেঁধে রাখা দড়ির ওপর শুয়ে থাকার চর্চা করেন। এনইএন নিউজকে তিনি বলেন, ‘আমার বয়স যখন ১২, তখন এক শিক্ষকের সান্নিধ্যে আসি। তিনি আমাকে কিছু কৌশল শেখান। তারপর থেকে ২৪ বছর ধরে চর্চা করে আসছি।’
ইয়াং বলেন, একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এ কাজ করা প্রায় অসম্ভব। এ ক্ষেত্রে শরীরের পেশিগুলোর সঙ্গে ভারসাম্য-দক্ষতার যথাযথ সমন্বয় দরকার। ইয়াং বলেন, ‘আমি গিনেস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রস্তুত এবং বিশ্ব রেকর্ড গড়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।
No comments