‘ট্রাম্প বর্ণবাদী, ভাঁড় ও মূর্খ’ -ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ডোনাল্ড
ট্রাম্পের যুক্তরাজ্যে প্রবেশ নিষিদ্ধ করার আহ্বান-সংবলিত একটি প্রস্তাব
তোলা হয়েছে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। এর ওপর বিতর্কে অংশ নিয়েছেন এমপিরা। এ
সময় ট্রাম্পকে একজন বর্ণবাদী নেতা, ভাঁড় ও মূর্খ বলে অভিহিত করা হয়।
তিন ঘণ্টা ধরে অনুষ্ঠিত বিতর্কে কোনো কোনো এমপি মতামত দেন, ট্রাম্পের বক্তব্য ঘৃণা বা বিদ্বেষমূলক অপরাধ ছড়িয়ে দিচ্ছে। ট্রাম্প একজন ‘সাংঘাতিক ও ক্ষত সৃষ্টিকারী’ ব্যক্তি। তাই যুক্তরাজ্যে তাঁকে ঢুকতে দেওয়া উচিত নয়।
এ বিতর্ক নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার প্রভাবশালী ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান-এর খবরে বলা হয়, মুসলিম, নারী, প্রতিবন্ধী, বৈশ্বিক উষ্ণতাসহ অন্যান্য ইস্যুতে বেশ কয়েকজন এমপি ট্রাম্পকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়ে প্রস্তাবটি তোলা হলেও আলোচনায় বাম ও ডান উভয় ধারার অধিকাংশ এমপি নিষিদ্ধ করার ধারণা নাকচ করে দেন। এঁদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনও একজন। তাঁদের যুক্তি, ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করা হলে এটা কেবল তাঁর পক্ষেই প্রচার বাড়াবে।
বিতর্কে ৫০ জনের মতো এমপি অংশ নেন। ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে একটি আবেদনে যুক্তরাজ্যে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ স্বাক্ষর করেছেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই পার্লামেন্টে ওই বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।
জঙ্গিবাদী হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—সম্প্রতি এ বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
বিতর্কে ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ করার পক্ষে মতামত দেওয়া এমপিদের অধিকাংশ স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) সদস্য। এ ধারণার বিপক্ষে ছিলেন রক্ষণশীল ও লেবার দলীয় অধিকাংশ এমপি।
লেবার দলীয় এমপি টিউলিপ সিদ্দিকী বলেন, একজন সাংঘাতিক ও ক্ষত সৃষ্টিকারী ব্যক্তিকে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করতে না দেওয়ার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা নাগরিকেরা অনুভব করেন। টিউলিপ ট্রাম্পকে জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, তাঁর নির্বাচনী এলাকার মানুষ ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। ইতিপূর্বে যদি বিদ্বেষ ছড়ানোর দায়ে এ দেশে অন্যদের ঢুকতে দেওয়া না হয়, তবে ট্রাম্পের ক্ষেত্রেও একই নীতি অনুসরণ করা উচিত।
তিন ঘণ্টা ধরে অনুষ্ঠিত বিতর্কে কোনো কোনো এমপি মতামত দেন, ট্রাম্পের বক্তব্য ঘৃণা বা বিদ্বেষমূলক অপরাধ ছড়িয়ে দিচ্ছে। ট্রাম্প একজন ‘সাংঘাতিক ও ক্ষত সৃষ্টিকারী’ ব্যক্তি। তাই যুক্তরাজ্যে তাঁকে ঢুকতে দেওয়া উচিত নয়।
এ বিতর্ক নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার প্রভাবশালী ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান-এর খবরে বলা হয়, মুসলিম, নারী, প্রতিবন্ধী, বৈশ্বিক উষ্ণতাসহ অন্যান্য ইস্যুতে বেশ কয়েকজন এমপি ট্রাম্পকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়ে প্রস্তাবটি তোলা হলেও আলোচনায় বাম ও ডান উভয় ধারার অধিকাংশ এমপি নিষিদ্ধ করার ধারণা নাকচ করে দেন। এঁদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনও একজন। তাঁদের যুক্তি, ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করা হলে এটা কেবল তাঁর পক্ষেই প্রচার বাড়াবে।
বিতর্কে ৫০ জনের মতো এমপি অংশ নেন। ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে একটি আবেদনে যুক্তরাজ্যে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ স্বাক্ষর করেছেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই পার্লামেন্টে ওই বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।
জঙ্গিবাদী হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—সম্প্রতি এ বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
বিতর্কে ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ করার পক্ষে মতামত দেওয়া এমপিদের অধিকাংশ স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) সদস্য। এ ধারণার বিপক্ষে ছিলেন রক্ষণশীল ও লেবার দলীয় অধিকাংশ এমপি।
লেবার দলীয় এমপি টিউলিপ সিদ্দিকী বলেন, একজন সাংঘাতিক ও ক্ষত সৃষ্টিকারী ব্যক্তিকে যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করতে না দেওয়ার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা নাগরিকেরা অনুভব করেন। টিউলিপ ট্রাম্পকে জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, তাঁর নির্বাচনী এলাকার মানুষ ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। ইতিপূর্বে যদি বিদ্বেষ ছড়ানোর দায়ে এ দেশে অন্যদের ঢুকতে দেওয়া না হয়, তবে ট্রাম্পের ক্ষেত্রেও একই নীতি অনুসরণ করা উচিত।
No comments