মরণোত্তর দেহদান করলেন ভাষা মতিন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মরণোত্তর দেহ
দান করলেন ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন। আজ রোববার বিষয়টি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিত্সকদের লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তিনি
বর্তমানে সেখানকার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিত্সাধীন রয়েছেন।
মরণোত্তর দেহদানে ভাষা মতিনের স্ত্রী গুলবদন নেসা মনিকা ও মেয়ে মালিহা শোভনের সম্মতি রয়েছে বলে প্রথম আলোকে জানিয়েছেন মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রতনতনু ঘোষ।
ভাষা মতিনের ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আমি আবদুল মতিন, পিতা-মৃত আবদুল জলিল, মাতা-মৃত আমেনা খাতুন স্বেচ্ছায় শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ অবস্থায় আমার মরণোত্তর দেহ বা লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গের শিক্ষার্থীদের এনাটমি ফিজিওলজি ইত্যাদি শেখার কাজে লাগবে জেনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে দেহ সম্পূর্ণ এবং সন্ধানীকে চক্ষু দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ বিষয়ে আমার স্ত্রী ও কন্যাদের সম্মতি রয়েছে। কাজেই মৃত্যুর পরে আমার মৃতদেহ কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে অর্পণ করার জন্য আমার স্ত্রী ও কন্যাদের নির্দেশ দিচ্ছি।’
মরণোত্তর দেহদানে ভাষা মতিনের স্ত্রী গুলবদন নেসা মনিকা ও মেয়ে মালিহা শোভনের সম্মতি রয়েছে বলে প্রথম আলোকে জানিয়েছেন মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রতনতনু ঘোষ।
ভাষা মতিনের ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আমি আবদুল মতিন, পিতা-মৃত আবদুল জলিল, মাতা-মৃত আমেনা খাতুন স্বেচ্ছায় শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ অবস্থায় আমার মরণোত্তর দেহ বা লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গের শিক্ষার্থীদের এনাটমি ফিজিওলজি ইত্যাদি শেখার কাজে লাগবে জেনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে দেহ সম্পূর্ণ এবং সন্ধানীকে চক্ষু দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ বিষয়ে আমার স্ত্রী ও কন্যাদের সম্মতি রয়েছে। কাজেই মৃত্যুর পরে আমার মৃতদেহ কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে অর্পণ করার জন্য আমার স্ত্রী ও কন্যাদের নির্দেশ দিচ্ছি।’
No comments