পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি তিন নেতা ও দুটি সংগঠন নিষিদ্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানভিত্তিক বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার লস্কর-ই-তাইয়েবার কয়েকজন শীর্ষনেতা ও এর সহযোগীকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। একই সঙ্গে জঙ্গিবাদের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েকটি দাতব্য সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওয়াশিংটন বলেছে, এসব সংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবার ছায়া সংগঠন হিসেবে কাজ করে আসছিল।
কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া জঙ্গি নেতারা হলেন লস্করের বাণিজ্য বিভাগের প্রধান মিয়া আবদুল্লাহ, সংগঠনটির অন্যতম অর্থযোগানদাতা মোহাম্মদ নওশদ আলম খান ও জঙ্গি নেতা হাফিজ আবদুর রউফ।
অন্যদিকে, কালো তালিকাভুক্ত সংগঠনগুলো হলো পাকিস্তানভিত্তিক ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত (এফআইএফ) ও জামায়াত-উদ-দাওয়া (জেইউডি)। অভিযোগ রয়েছে, নিষিদ্ধ ঘোষিত লস্কর-ই-তাইয়েবার সঙ্গে এই দুটি সংগঠনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এর মধ্যে জেইউডি পাকিস্তানে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনকে মানবিক সাহায্য দেয়। এফআইএফও একই ধরনের কাজ করে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসব জঙ্গি নেতা ও সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হলো, লস্কর-ই-তাইয়েবাকে সমর্থনদানকারী কোনো কর্মকাণ্ডই মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের এ পদক্ষেপের ব্যাপারে জেইউডির পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এফআইএফ তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
করাচিতে নিযুক্ত বিবিসির সংবাদদাতা জানান, দাতব্য সংগঠন জামায়াত-উদ-দাওয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে কাজ করে আসছিল ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত। অন্যদিকে, লস্কর-ই-তাইয়েবার সামনে থেকে কাজ করছিল জামায়াত-উদ-দাওয়া।
কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া জঙ্গি নেতারা হলেন লস্করের বাণিজ্য বিভাগের প্রধান মিয়া আবদুল্লাহ, সংগঠনটির অন্যতম অর্থযোগানদাতা মোহাম্মদ নওশদ আলম খান ও জঙ্গি নেতা হাফিজ আবদুর রউফ।
অন্যদিকে, কালো তালিকাভুক্ত সংগঠনগুলো হলো পাকিস্তানভিত্তিক ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত (এফআইএফ) ও জামায়াত-উদ-দাওয়া (জেইউডি)। অভিযোগ রয়েছে, নিষিদ্ধ ঘোষিত লস্কর-ই-তাইয়েবার সঙ্গে এই দুটি সংগঠনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এর মধ্যে জেইউডি পাকিস্তানে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনকে মানবিক সাহায্য দেয়। এফআইএফও একই ধরনের কাজ করে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসব জঙ্গি নেতা ও সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হলো, লস্কর-ই-তাইয়েবাকে সমর্থনদানকারী কোনো কর্মকাণ্ডই মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের এ পদক্ষেপের ব্যাপারে জেইউডির পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এফআইএফ তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
করাচিতে নিযুক্ত বিবিসির সংবাদদাতা জানান, দাতব্য সংগঠন জামায়াত-উদ-দাওয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে কাজ করে আসছিল ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত। অন্যদিকে, লস্কর-ই-তাইয়েবার সামনে থেকে কাজ করছিল জামায়াত-উদ-দাওয়া।
No comments