আজ আসছে জিম্বাবুয়ে
পাঁচ ওয়ানডের সিরিজ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। এর আগে জিম্বাবুয়ে দল ঢাকা চলে আসছে আজই। দুপুরে পৌঁছে আজকের দিনটা বিশ্রাম। কাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে তাদের বাংলাদেশ সিরিজের প্রস্তুতি। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ২৯ নভেম্বর বিকেএসপিতে জিম্বাবুয়ে দল একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বিসিবি একাদশের বিপক্ষে।
সিরিজের আগের কয়েকটা দিনে জিম্বাবুয়ে চাইবে বাংলাদেশের কন্ডিশনের সঙ্গে যতটা সম্ভব মানিয়ে নিতে। বাংলাদেশ দল যেমন একই উদ্দেশে তিন দিনের ক্যাম্প করে এল চট্টগ্রামে। মাশরাফি বিন মুর্তজার দৃষ্টিতে তো চট্টগ্রামের ক্যাম্পটা না হলে সমস্যায়ই পড়তে হতো দলকে। চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে চিন্তার রেখা ফুটে উঠছে মাশরাফির কপালে, ‘উইকেটে খুব বেশি টার্ন, পেস বলও আসে প্রায় গড়িয়ে। ২০০ রান করাও কঠিন হবে। ওখানে না গেলে সিরিজের সময় সমস্যায় পড়তে হতো। তবে আমরা যদি এই উইকেটে ২২০ রানও করতে পারি, জিম্বাবুয়ে সমস্যায় পড়ে যাবে। ওরা তো জানে না উইকেট কেমন।’
জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডও নাকি অনেক মন্থর। মাশরাফির মতো এ নিয়ে উদ্বিগ্ন কোচ জেমি সিডন্সও। যদিও স্টেডিয়ামের কিউরেটর জাহিদ রেজা কাল টেলিফোনে বললেন, ‘আমাদের দেশে সাধারণত যে রকম উইকেট হয়, সে রকম উইকেটই বানানো হচ্ছে। আর চট্টগ্রামে আসার পর দল প্র্যাকটিস করেছে ১ নম্বর উইকেটে। সেটা যে স্পিন উইকেট, এ তো আগেই বলে দিয়েছিলাম টিম ম্যানেজমেন্টকে।’ কিউরেটর পরে স্বীকার করেছেন, চট্টগ্রামের সব উইকেটের চরিত্র প্রায় একই রকম হবে। সেটাই যদি হয়, শুধু জিম্বাবুয়ে সিরিজ নয়, চট্টগ্রামের উইকেট সম্ভবত প্রশ্নবোধক চিহ্ন ঝুলিয়ে দিচ্ছে বিশ্বকাপের গায়েও!
চট্টগ্রামে কন্ডিশন বুঝে আসার পর কাল ঢাকায় শুরু হলো জিম্বাবুয়ে সিরিজের আসল অনুশীলন। ম্যাচের দিন যেভাবে ওয়ার্মআপ হয় সেভাবে ওয়ার্মআপ করে অনুশীলনটা চলল চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। বোলিং মেশিন, নেট আর সেন্টার উইকেট মিলিয়ে একেকজন ব্যাটসম্যান ব্যাটিং প্র্যাকটিস করেছেন দুই-আড়াই ঘণ্টার মতো। ইয়ান পন্টের সঙ্গে পেস বোলাররা করলেন দুই রকম অনুশীলন। ঘণ্টা খানেক নতুন বলে বল করার অনুশীলনের পর কোচ ছাত্রদের নিয়ে মনোযোগী হন পাওয়ার প্লের বোলিং অনুশীলনে। কোচ ইয়র্কার আর স্লোয়ারে জোর দিতে বললেও ব্যাটসম্যান উইকেটে থিতু হয়ে গেলে যেহেতু স্লোয়ারেও কাজ হয় না, পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ দলের পেসারদের মূল অস্ত্র হবে ইয়র্কারই।
জেমি সিডন্স আর তাঁর কোচিং স্টাফ অনুশীলনটা ঠিকঠাক চালিয়ে নিলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজের আসল কাজটাই হয়নি কাল পর্যন্ত। ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ দলের হোটেলে ওঠার কথা, পরদিন প্রস্তুতি ম্যাচেও নিশ্চয়ই বিসিবি একাদশের হয়ে জাতীয় দলের কেউ কেউ খেলবেন। অথচ কালও আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি জিম্বাবুয়ে সিরিজে কারা খেলছেন, অধিনায়ক, সহ-অধিনায়কই বা কারা হবেন। বিকেলে অবশ্য চূড়ান্ত দল নির্বাচনী সভায় বসেছিল রফিকুল আলমের নির্বাচক কমিটি। সাম্প্রতিক ‘প্রথা’ অনুযায়ী নির্বাচকদের দেওয়া দলটা টেকনিক্যাল কমিটিতে আলোচনা ও বোর্ড সভাপতির আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের পরই ঘোষণা হওয়ার কথা। কিন্তু কাল পর্যন্তও টেকনিক্যাল কমিটির একাধিক সদস্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবে সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল দল ঘোষনা হতে পারে।
আনুষ্ঠানিকভাবে জানা না গেলেও বিশ্বস্ত সূত্রের তথ্যে অবশ্য একটা সম্ভাব্য চেহারা দাঁড় করানো যাচ্ছে জিম্বাবুয়ে সিরিজের বাংলাদেশ দলের। ১৫ সদস্যের দলে নিউজিল্যান্ড সিরিজের দল থেকে সম্ভবত নেই দুই ব্যাটসম্যান শাহরিয়ার নাফীস ও জহুরুল ইসলাম। দলে ফিরছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। এ ছাড়া থাকছেন ইনজুরি থেকে ফেরা মাশরাফি, তামিম ইকবাল ও নাজমুল হোসেনও।
সিরিজের আগের কয়েকটা দিনে জিম্বাবুয়ে চাইবে বাংলাদেশের কন্ডিশনের সঙ্গে যতটা সম্ভব মানিয়ে নিতে। বাংলাদেশ দল যেমন একই উদ্দেশে তিন দিনের ক্যাম্প করে এল চট্টগ্রামে। মাশরাফি বিন মুর্তজার দৃষ্টিতে তো চট্টগ্রামের ক্যাম্পটা না হলে সমস্যায়ই পড়তে হতো দলকে। চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে চিন্তার রেখা ফুটে উঠছে মাশরাফির কপালে, ‘উইকেটে খুব বেশি টার্ন, পেস বলও আসে প্রায় গড়িয়ে। ২০০ রান করাও কঠিন হবে। ওখানে না গেলে সিরিজের সময় সমস্যায় পড়তে হতো। তবে আমরা যদি এই উইকেটে ২২০ রানও করতে পারি, জিম্বাবুয়ে সমস্যায় পড়ে যাবে। ওরা তো জানে না উইকেট কেমন।’
জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডও নাকি অনেক মন্থর। মাশরাফির মতো এ নিয়ে উদ্বিগ্ন কোচ জেমি সিডন্সও। যদিও স্টেডিয়ামের কিউরেটর জাহিদ রেজা কাল টেলিফোনে বললেন, ‘আমাদের দেশে সাধারণত যে রকম উইকেট হয়, সে রকম উইকেটই বানানো হচ্ছে। আর চট্টগ্রামে আসার পর দল প্র্যাকটিস করেছে ১ নম্বর উইকেটে। সেটা যে স্পিন উইকেট, এ তো আগেই বলে দিয়েছিলাম টিম ম্যানেজমেন্টকে।’ কিউরেটর পরে স্বীকার করেছেন, চট্টগ্রামের সব উইকেটের চরিত্র প্রায় একই রকম হবে। সেটাই যদি হয়, শুধু জিম্বাবুয়ে সিরিজ নয়, চট্টগ্রামের উইকেট সম্ভবত প্রশ্নবোধক চিহ্ন ঝুলিয়ে দিচ্ছে বিশ্বকাপের গায়েও!
চট্টগ্রামে কন্ডিশন বুঝে আসার পর কাল ঢাকায় শুরু হলো জিম্বাবুয়ে সিরিজের আসল অনুশীলন। ম্যাচের দিন যেভাবে ওয়ার্মআপ হয় সেভাবে ওয়ার্মআপ করে অনুশীলনটা চলল চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। বোলিং মেশিন, নেট আর সেন্টার উইকেট মিলিয়ে একেকজন ব্যাটসম্যান ব্যাটিং প্র্যাকটিস করেছেন দুই-আড়াই ঘণ্টার মতো। ইয়ান পন্টের সঙ্গে পেস বোলাররা করলেন দুই রকম অনুশীলন। ঘণ্টা খানেক নতুন বলে বল করার অনুশীলনের পর কোচ ছাত্রদের নিয়ে মনোযোগী হন পাওয়ার প্লের বোলিং অনুশীলনে। কোচ ইয়র্কার আর স্লোয়ারে জোর দিতে বললেও ব্যাটসম্যান উইকেটে থিতু হয়ে গেলে যেহেতু স্লোয়ারেও কাজ হয় না, পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ দলের পেসারদের মূল অস্ত্র হবে ইয়র্কারই।
জেমি সিডন্স আর তাঁর কোচিং স্টাফ অনুশীলনটা ঠিকঠাক চালিয়ে নিলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজের আসল কাজটাই হয়নি কাল পর্যন্ত। ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ দলের হোটেলে ওঠার কথা, পরদিন প্রস্তুতি ম্যাচেও নিশ্চয়ই বিসিবি একাদশের হয়ে জাতীয় দলের কেউ কেউ খেলবেন। অথচ কালও আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি জিম্বাবুয়ে সিরিজে কারা খেলছেন, অধিনায়ক, সহ-অধিনায়কই বা কারা হবেন। বিকেলে অবশ্য চূড়ান্ত দল নির্বাচনী সভায় বসেছিল রফিকুল আলমের নির্বাচক কমিটি। সাম্প্রতিক ‘প্রথা’ অনুযায়ী নির্বাচকদের দেওয়া দলটা টেকনিক্যাল কমিটিতে আলোচনা ও বোর্ড সভাপতির আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের পরই ঘোষণা হওয়ার কথা। কিন্তু কাল পর্যন্তও টেকনিক্যাল কমিটির একাধিক সদস্য ছিলেন দেশের বাইরে। তবে সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল দল ঘোষনা হতে পারে।
আনুষ্ঠানিকভাবে জানা না গেলেও বিশ্বস্ত সূত্রের তথ্যে অবশ্য একটা সম্ভাব্য চেহারা দাঁড় করানো যাচ্ছে জিম্বাবুয়ে সিরিজের বাংলাদেশ দলের। ১৫ সদস্যের দলে নিউজিল্যান্ড সিরিজের দল থেকে সম্ভবত নেই দুই ব্যাটসম্যান শাহরিয়ার নাফীস ও জহুরুল ইসলাম। দলে ফিরছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। এ ছাড়া থাকছেন ইনজুরি থেকে ফেরা মাশরাফি, তামিম ইকবাল ও নাজমুল হোসেনও।
No comments