থাইল্যান্ডে তিনটি প্রদেশ থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হচ্ছে
থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় তিনটি প্রদেশ থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তবে রাজধানী ব্যাংককসহ আরও ১৬টি প্রদেশে জরুরি অবস্থা বলবৎ থাকবে। প্রায় দুই মাস আগে সরকারবিরোধী প্রচণ্ড বিক্ষোভের সময় থাইলান্ডের বিভিন্ন প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। ওই বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ৯০ জন নিহত হয়।
থাই সরকারের উপমুখপাত্র সুপাচাই জাইসামাত গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের জানান, মন্ত্রিসভা লামপাং, রয়িত ও সাকোন নাখোন প্রদেশ থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, এসব স্থান বর্তমানে শান্ত রয়েছে। এসব প্রদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই। এখানকার স্থানীয় প্রশাসন উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় দৃঢ় আস্থা প্রকাশের পরই সরকার এ ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
থাইল্যান্ডে এর আগে আরও পাঁচটি এলাকা থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়।
নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে ১৬টি প্রদেশে জরুরি অবস্থা বহাল থাকবে, সেসব প্রদেশে এখনো অস্থিরতা বিরাজ করছে। কমিউনিটি রেডিওসহ বিভিন্ন ভাবে চলছে সরকারবিরোধীদের কর্মকাণ্ড। অন্তর্ঘাত ও গুপ্ত হত্যাকাণ্ডের মতো তৎপরতার আশঙ্কা করা হচ্ছে এসব প্রদেশে।
জরুরি অবস্থার সময়ে এক সঙ্গে পাঁচজনের বেশি সমবেত হতে পারবে না। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীকে কোনো অভিযোগ ছাড়া যে কাউকে ৩০ দিনের জন্য গ্রেপ্তারের বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থকদের দমিয়ে রাখার জন্য সরকার অনেকটা ইচ্ছাকৃতভাবেই দেশের বিভিন্ন স্থানে জরুরি অবস্থা জারি করে রেখেছে।
থাই সরকারের উপমুখপাত্র সুপাচাই জাইসামাত গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের জানান, মন্ত্রিসভা লামপাং, রয়িত ও সাকোন নাখোন প্রদেশ থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, এসব স্থান বর্তমানে শান্ত রয়েছে। এসব প্রদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই। এখানকার স্থানীয় প্রশাসন উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় দৃঢ় আস্থা প্রকাশের পরই সরকার এ ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
থাইল্যান্ডে এর আগে আরও পাঁচটি এলাকা থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়।
নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে ১৬টি প্রদেশে জরুরি অবস্থা বহাল থাকবে, সেসব প্রদেশে এখনো অস্থিরতা বিরাজ করছে। কমিউনিটি রেডিওসহ বিভিন্ন ভাবে চলছে সরকারবিরোধীদের কর্মকাণ্ড। অন্তর্ঘাত ও গুপ্ত হত্যাকাণ্ডের মতো তৎপরতার আশঙ্কা করা হচ্ছে এসব প্রদেশে।
জরুরি অবস্থার সময়ে এক সঙ্গে পাঁচজনের বেশি সমবেত হতে পারবে না। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীকে কোনো অভিযোগ ছাড়া যে কাউকে ৩০ দিনের জন্য গ্রেপ্তারের বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থকদের দমিয়ে রাখার জন্য সরকার অনেকটা ইচ্ছাকৃতভাবেই দেশের বিভিন্ন স্থানে জরুরি অবস্থা জারি করে রেখেছে।
No comments