একজন ‘মেসি’ পেল লিভারপুল
৯০ হাজার পাউন্ড সাপ্তাহিক বেতন তো পাবেনই, লিভারপুলে নাম লেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই জো কোল পেলেন অন্য রকম একটি তুলনা। লিভারপুল অধিনায়ক স্টিভেন জেরার্ড তাঁকে তুলনা করেছেন লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে!
অ্যানফিল্ডে রাফায়েল বেনিতেজের উত্তরসূরি রয় হজসন। ইংলিশ মিডফিল্ডার কোলের সঙ্গে চার বছরের চুক্তি করেই হজসন লিভারপুলকে নিজের মতো করে সাজানোর কাজ শুরু করলেন। নতুন কোচের প্রথম চুক্তিটা দারুণ হয়েছে বলেই মনে করেন জেরার্ড। ২৮ বছর বয়সী কোলকে নিয়ে তিনি উচ্ছ্বসিত, ‘জো মেসি কিংবা রোনালদোর মতোই ভালো খেলোয়াড়। দক্ষতার দিক থেকে সে যেকোনো খেলোয়াড়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে।’
শুধু কথা দিয়ে নয়, ৭ নম্বর জার্সিটি তাঁকে দিয়ে লিভারপুল বুঝিয়ে দিয়েছে, জো কোলের কাছে তাদের প্রত্যাশার পরিমাণ। এই জার্সি পরে খেলেছেন ক্লাবের কিংবদন্তি কেনি ডালগ্লিশ। কোল কি পারবেন প্রত্যাশার প্রতিদান দিতে?
ওয়েস্টহামের যুবদল দিয়ে ১৯৯৪ সালে ফুটবল শুরু করা কোল ছেলেবেলা থেকেই ‘প্রতিভাবান’ বিশেষণ শুনে শুনে বড় হয়েছেন। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩—এই ৫ বছর খেলেছেন ওয়েস্টহামের মূল দলে। এরপর যোগ দেন চেলসিতে। এই দুই ক্লাবে ১২ বছরে জিতেছেন ৩টি প্রিমিয়ার লিগ এবং ২টি এফএ কাপ শিরোপা।
শিরোপা জয়ের সঙ্গে দারুণ ফুটবল খেলে জিতে নিয়েছেন ফুটবলপ্রেমী ও সাবেক তারকাদের মনও। লিভারপুল কিংবদন্তি ইয়ান রাস তাঁর প্রশংসা করতে গিয়ে দিয়ে দিয়েছেন ইংল্যান্ডের সেরার মর্যাদা, ‘স্কিলের দিক থেকে জো ইংল্যান্ডের সেরা। ওকে দলে নেওয়াটা ক্লাবের জন্য দারুণ সুখবর।’
এমন একজন খেলোয়াড়কে চেলসি ছেড়ে দিল কেন? অনেকেই এর মধ্যে দেখছেন ভিন্ন কিছু। কেউ বলছেন চেলসির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না কোলের। কেউ আবার বলছেন কোচের সঙ্গে মনোমালিন্যের কথা। কেউ কেউ আবার টাকার অঙ্কটাকে দেখাচ্ছেন বড় করে।
তবে সবকিছু উড়িয়ে দিয়েছেন কোল, ‘এটা আর্থিক ব্যাপার নয়, কার্লোকে (কোচ কার্লো আনচেলত্তি) নিয়েও কিছু নয়। আমি কার্লোকে পছন্দ করি। আমার মনে হয়, লোক ও ম্যানেজার হিসেবে সে দারুণ। চেলসিতেও দারুণ সময় কাটিয়েছি আমি। ভক্তদের প্রতিও ভালোবাসা আছে আমার। কিন্তু এ কথা অন্য দিন হবে। আমি আপনাদের বলব, এখন এটা বলার সময় নয়।’
অ্যানফিল্ডে রাফায়েল বেনিতেজের উত্তরসূরি রয় হজসন। ইংলিশ মিডফিল্ডার কোলের সঙ্গে চার বছরের চুক্তি করেই হজসন লিভারপুলকে নিজের মতো করে সাজানোর কাজ শুরু করলেন। নতুন কোচের প্রথম চুক্তিটা দারুণ হয়েছে বলেই মনে করেন জেরার্ড। ২৮ বছর বয়সী কোলকে নিয়ে তিনি উচ্ছ্বসিত, ‘জো মেসি কিংবা রোনালদোর মতোই ভালো খেলোয়াড়। দক্ষতার দিক থেকে সে যেকোনো খেলোয়াড়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে।’
শুধু কথা দিয়ে নয়, ৭ নম্বর জার্সিটি তাঁকে দিয়ে লিভারপুল বুঝিয়ে দিয়েছে, জো কোলের কাছে তাদের প্রত্যাশার পরিমাণ। এই জার্সি পরে খেলেছেন ক্লাবের কিংবদন্তি কেনি ডালগ্লিশ। কোল কি পারবেন প্রত্যাশার প্রতিদান দিতে?
ওয়েস্টহামের যুবদল দিয়ে ১৯৯৪ সালে ফুটবল শুরু করা কোল ছেলেবেলা থেকেই ‘প্রতিভাবান’ বিশেষণ শুনে শুনে বড় হয়েছেন। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩—এই ৫ বছর খেলেছেন ওয়েস্টহামের মূল দলে। এরপর যোগ দেন চেলসিতে। এই দুই ক্লাবে ১২ বছরে জিতেছেন ৩টি প্রিমিয়ার লিগ এবং ২টি এফএ কাপ শিরোপা।
শিরোপা জয়ের সঙ্গে দারুণ ফুটবল খেলে জিতে নিয়েছেন ফুটবলপ্রেমী ও সাবেক তারকাদের মনও। লিভারপুল কিংবদন্তি ইয়ান রাস তাঁর প্রশংসা করতে গিয়ে দিয়ে দিয়েছেন ইংল্যান্ডের সেরার মর্যাদা, ‘স্কিলের দিক থেকে জো ইংল্যান্ডের সেরা। ওকে দলে নেওয়াটা ক্লাবের জন্য দারুণ সুখবর।’
এমন একজন খেলোয়াড়কে চেলসি ছেড়ে দিল কেন? অনেকেই এর মধ্যে দেখছেন ভিন্ন কিছু। কেউ বলছেন চেলসির সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না কোলের। কেউ আবার বলছেন কোচের সঙ্গে মনোমালিন্যের কথা। কেউ কেউ আবার টাকার অঙ্কটাকে দেখাচ্ছেন বড় করে।
তবে সবকিছু উড়িয়ে দিয়েছেন কোল, ‘এটা আর্থিক ব্যাপার নয়, কার্লোকে (কোচ কার্লো আনচেলত্তি) নিয়েও কিছু নয়। আমি কার্লোকে পছন্দ করি। আমার মনে হয়, লোক ও ম্যানেজার হিসেবে সে দারুণ। চেলসিতেও দারুণ সময় কাটিয়েছি আমি। ভক্তদের প্রতিও ভালোবাসা আছে আমার। কিন্তু এ কথা অন্য দিন হবে। আমি আপনাদের বলব, এখন এটা বলার সময় নয়।’
No comments