কিরগিজস্তানে নির্যাতন চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান নাভি পিল্লাই অভিযোগ করেছেন, কিরগিজস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে নির্যাতন ও অবৈধভাবে আটক করে রাখার মতো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে পিল্লাই বলেন, ‘কিরগিজস্তানের দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দাদের একটি বড় অংশকে নির্যাতন ও অবৈধভাবে আটকে রাখা হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই তরুণ এবং প্রায় সবাই সংখ্যালঘু উজবেক।’ এ ধরনের কর্মকাণ্ড চলতে থাকলে ওই অঞ্চলের শান্তি ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ভেঙে পড়তে পারে এবং সংখ্যাগুরু কিরগিজ ও সংখ্যালঘু উজবেকদের মধ্যে আবার সংঘর্ষ শুরু হতে পারে বলে সতর্ক করেন তিনি। গত জুন মাসে কিরগিজস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে কিরগিজ ও উজবেক জাতিগোষ্ঠীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৯৪ জন নিহত হয়।
বিবৃতিতে পিল্লাই আরও বলেন, ‘কিরগিজস্তানে আমাদের কর্মীরা জানতে পেরেছেন, নিয়মিতভাবে আইনবহির্ভূত গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও বন্দীদের প্রতি অসদাচরণ দেখেও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে চোখ বুজে থাকে।’ তাঁদের কাছে তথ্য রয়েছে, জাতিগত সহিংসতার পর থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় ওশ ও জালালাবাদ শহরে এক হাজারের বেশি লোককে আটকে রাখা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, বন্দীদের বিনা বিচারে আটকে রাখা হয়, নির্যাতন করা হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে জোর করে অপরাধ স্বীকার করানো হয়, যার জন্য তাঁরা দায়ী নন। যাঁরা মুক্তি পান, তাঁদের মোটা অঙ্কের অর্থ ঘুষ দিতে হয়।
বিবৃতিতে পিল্লাই বলেন, ‘কিরগিজস্তানের দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দাদের একটি বড় অংশকে নির্যাতন ও অবৈধভাবে আটকে রাখা হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই তরুণ এবং প্রায় সবাই সংখ্যালঘু উজবেক।’ এ ধরনের কর্মকাণ্ড চলতে থাকলে ওই অঞ্চলের শান্তি ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ভেঙে পড়তে পারে এবং সংখ্যাগুরু কিরগিজ ও সংখ্যালঘু উজবেকদের মধ্যে আবার সংঘর্ষ শুরু হতে পারে বলে সতর্ক করেন তিনি। গত জুন মাসে কিরগিজস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে কিরগিজ ও উজবেক জাতিগোষ্ঠীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৯৪ জন নিহত হয়।
বিবৃতিতে পিল্লাই আরও বলেন, ‘কিরগিজস্তানে আমাদের কর্মীরা জানতে পেরেছেন, নিয়মিতভাবে আইনবহির্ভূত গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও বন্দীদের প্রতি অসদাচরণ দেখেও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে চোখ বুজে থাকে।’ তাঁদের কাছে তথ্য রয়েছে, জাতিগত সহিংসতার পর থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় ওশ ও জালালাবাদ শহরে এক হাজারের বেশি লোককে আটকে রাখা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, বন্দীদের বিনা বিচারে আটকে রাখা হয়, নির্যাতন করা হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে জোর করে অপরাধ স্বীকার করানো হয়, যার জন্য তাঁরা দায়ী নন। যাঁরা মুক্তি পান, তাঁদের মোটা অঙ্কের অর্থ ঘুষ দিতে হয়।
No comments