ভারত-উইন্ডিজের অস্তিত্বের লড়াই
টুর্নামেন্টে এসেছিল তারা অন্যতম ফেবারিট হিসেবে। গ্রুপ পর্যায়ের দুই ম্যাচে খেলেছেও ফেবারিটের মতো। সুনীল গাভাস্কার তো ঘোষণাই করে দিলেন, টুর্নামেন্টের সেরা দল ভারত। কিন্তু সুপার এইটের প্রথম ম্যাচেই ফিরে এল গত বিশ্বকাপের জুজু। ইংল্যান্ডেও দুই ম্যাচ জিতে শেষ আটে ওঠা ভারতের তরুণ ব্যাটসম্যানরা নাকাল হয়েছিলেন প্রতিপক্ষের শর্ট পিচ বোলিংয়ে। গত পরশু অস্ট্রেলিয়া দেখিয়ে দিয়েছে, একই অস্ত্রে ভারতকে ঘায়েল করা যায় এবারও। মহেন্দ্র সিং ধোনির দলের জন্য এখন তাই চ্যালেঞ্জ শুধু টুর্নামেন্টে টিকে থাকারই নয়, ‘শর্ট বোলিংয়ে ভঙ্গুর’ অপবাদ ঘোচানোরও।
ভারতের আজকের ম্যাচের প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরিকল্পনাতেও থাকছে শর্ট বল। তবে এর অতি ব্যবহারের ব্যাপারে সতর্ক ক্রিস গেইল, ‘শর্ট বল আমরা করব, তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে মাঠটা বেশ ছোট। তা ছাড়া ওদের ব্যাটসম্যানরা দ্রুতই নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেন। তবে এটা নিশ্চিত, শর্ট বল আমাদের পরিকল্পনায় ভালোমতোই আছে।’ টেইট-ন্যানেস-জনসনের মতো বোলিং আক্রমণ না থাকলেও উইন্ডিজেরও আছে কেমার রোচের মতো দ্রুতগতির বোলার, গত ম্যাচে ছয় মাস পর ক্রিকেটে ফিরেছেন জেরম টেলর, আছেন স্যামি-ব্রাভোরাও।
ধোনির প্রথম চাওয়া আজ ওপেনারদের কাছ থেকে ভালো একটা সূচনা। তিন ম্যাচে ভারতের সবচেয়ে বড় উদ্বোধনী জুটি ১৯ রানের। বীরেন্দর শেবাগের জায়গায় সুযোগ পেয়ে আইপিএলের ফর্মটা জাতীয় দলে বয়ে আনতে পারেননি মুরালি বিজয়। গম্ভীর তো আইপিএল থেকেই আছেন নিজের ছায়া হয়ে। ধোনি তাকিয়ে থাকবেন যুবরাজ সিংয়ের ব্যাটের দিকেও, যুবরাজের বড় ইনিংস মানেই তো ভারতের জয়! গত ম্যাচে দুই পেসার নিয়ে খেললেও আজ দেখা যেতে পারে তিন পেসার। সে ক্ষেত্রে অভিষেক হয়ে যাবে রঙ্গনাথ বিনয় কুমার অথবা প্রাভিন কুমারের ইনজুরিতে দলে আসা উমেশ যাদবের। আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে নিয়মিত ১৪০-১৪৫ কিমি গতিতে বোলিং করে নজর কেড়েছেন উমেশ। দু দলই প্রথম ম্যাচ হারায় আজকের ম্যাচে হারা দলের সেমিফাইনালের আশা কার্যত শেষই হয়ে যাবে।
আজকের অন্য ম্যাচের দু দল সুপার এইটে উঠেছে দুভাবে। অস্ট্রেলিয়া দুই গ্রুপ প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দিয়ে, আর শ্রীলঙ্কা প্রথম ম্যাচ হেরে পরের ম্যাচ ডাকওয়ার্থ-লুইসে জিতে। তবে সুপার এইটে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ যখন মুখোমুখি হবে তারা, দু দলের আত্মবিশ্বাসই উত্তুঙ্গে থাকার কথা। আগের ম্যাচটায় যে দু দলই উড়িয়ে দিয়েছে নিজ নিজ প্রতিপক্ষকে! তার পরও অস্ট্রেলিয়াকে সামান্য হলেও এগিয়ে রাখবে তাদের দুই উদ্বোধনী জুটি। ব্যাট হাতে বিস্ফোরক সূচনা এনে দিয়ে ওয়াটসন-ওয়ার্নার এবং বল হাতে শুরুতেই প্রতিপক্ষকে দুমড়েমুচড়ে দিয়ে টেইট-ন্যানেস এখন বিশ্বকাপের সবচেয়ে আলোচিত জুটি। শ্রীলঙ্কাকে জিততে হলে এই দুই জুটি থামানোটাই জরুরি। এই ম্যাচে জয়ী দলের শেষ চার নিশ্চিত অনেকটাই।
ভারতের আজকের ম্যাচের প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরিকল্পনাতেও থাকছে শর্ট বল। তবে এর অতি ব্যবহারের ব্যাপারে সতর্ক ক্রিস গেইল, ‘শর্ট বল আমরা করব, তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে মাঠটা বেশ ছোট। তা ছাড়া ওদের ব্যাটসম্যানরা দ্রুতই নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেন। তবে এটা নিশ্চিত, শর্ট বল আমাদের পরিকল্পনায় ভালোমতোই আছে।’ টেইট-ন্যানেস-জনসনের মতো বোলিং আক্রমণ না থাকলেও উইন্ডিজেরও আছে কেমার রোচের মতো দ্রুতগতির বোলার, গত ম্যাচে ছয় মাস পর ক্রিকেটে ফিরেছেন জেরম টেলর, আছেন স্যামি-ব্রাভোরাও।
ধোনির প্রথম চাওয়া আজ ওপেনারদের কাছ থেকে ভালো একটা সূচনা। তিন ম্যাচে ভারতের সবচেয়ে বড় উদ্বোধনী জুটি ১৯ রানের। বীরেন্দর শেবাগের জায়গায় সুযোগ পেয়ে আইপিএলের ফর্মটা জাতীয় দলে বয়ে আনতে পারেননি মুরালি বিজয়। গম্ভীর তো আইপিএল থেকেই আছেন নিজের ছায়া হয়ে। ধোনি তাকিয়ে থাকবেন যুবরাজ সিংয়ের ব্যাটের দিকেও, যুবরাজের বড় ইনিংস মানেই তো ভারতের জয়! গত ম্যাচে দুই পেসার নিয়ে খেললেও আজ দেখা যেতে পারে তিন পেসার। সে ক্ষেত্রে অভিষেক হয়ে যাবে রঙ্গনাথ বিনয় কুমার অথবা প্রাভিন কুমারের ইনজুরিতে দলে আসা উমেশ যাদবের। আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে নিয়মিত ১৪০-১৪৫ কিমি গতিতে বোলিং করে নজর কেড়েছেন উমেশ। দু দলই প্রথম ম্যাচ হারায় আজকের ম্যাচে হারা দলের সেমিফাইনালের আশা কার্যত শেষই হয়ে যাবে।
আজকের অন্য ম্যাচের দু দল সুপার এইটে উঠেছে দুভাবে। অস্ট্রেলিয়া দুই গ্রুপ প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দিয়ে, আর শ্রীলঙ্কা প্রথম ম্যাচ হেরে পরের ম্যাচ ডাকওয়ার্থ-লুইসে জিতে। তবে সুপার এইটে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ যখন মুখোমুখি হবে তারা, দু দলের আত্মবিশ্বাসই উত্তুঙ্গে থাকার কথা। আগের ম্যাচটায় যে দু দলই উড়িয়ে দিয়েছে নিজ নিজ প্রতিপক্ষকে! তার পরও অস্ট্রেলিয়াকে সামান্য হলেও এগিয়ে রাখবে তাদের দুই উদ্বোধনী জুটি। ব্যাট হাতে বিস্ফোরক সূচনা এনে দিয়ে ওয়াটসন-ওয়ার্নার এবং বল হাতে শুরুতেই প্রতিপক্ষকে দুমড়েমুচড়ে দিয়ে টেইট-ন্যানেস এখন বিশ্বকাপের সবচেয়ে আলোচিত জুটি। শ্রীলঙ্কাকে জিততে হলে এই দুই জুটি থামানোটাই জরুরি। এই ম্যাচে জয়ী দলের শেষ চার নিশ্চিত অনেকটাই।
No comments