প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে বৈঠক করলেন ইমরান খান: -ফলপ্রসূ আলোচনার দাবি
ইমরান খান ও হাসান রুহানির বৈঠক |
পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান
রুহানির সঙ্গে রাজধানী তেহরানে বৈঠক করেছেন। বৈঠক শেষে ইমরান খান একে
ফলপ্রসূ আলোচনা বলে আখ্যা দিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন, “পাকিস্তান চায় না সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে কোনো রকমের সংঘাত বাধুক। তেহরান এবং রিয়াদের মধ্যে আলোচনার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে পেরে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই খুশি। প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার পর আমি এ ব্যাপারে অনেক আশাবাদী।”
ইমরান খান বলেন, সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে পাকিস্তান তার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
সংবাদ সম্মেলনে ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেন, “যেকোনো সদিচ্ছাকে ইরান স্বাগত জানায়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে বৈঠকে আমরা একমত হয়েছি যে, আঞ্চলিক ইস্যুগুলো কূটনীতি এবং সংলাপের মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।”
প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে বৈঠকের পর পাক প্রধানমন্ত্রী ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ীর সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর তিনি আগামীকাল (মঙ্গলবার) সৌদি আরব যাবেন।
এ সফরে ইমরান খানের সঙ্গে তার সহকারি সাইয়েদ জুলফিকার বুখারি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি রয়েছেন। এর আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ইমরান খানের সফরে আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে।
মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে যখন সামরিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে তখন ইমরান খান ইরান সফর করছেন। চলতি বছরে তিনি এ নিয়ে দুইবার ইরান সফর করলেন।
প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন, “পাকিস্তান চায় না সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে কোনো রকমের সংঘাত বাধুক। তেহরান এবং রিয়াদের মধ্যে আলোচনার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে পেরে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই খুশি। প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার পর আমি এ ব্যাপারে অনেক আশাবাদী।”
ইমরান খান বলেন, সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে পাকিস্তান তার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
সংবাদ সম্মেলনে ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেন, “যেকোনো সদিচ্ছাকে ইরান স্বাগত জানায়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে বৈঠকে আমরা একমত হয়েছি যে, আঞ্চলিক ইস্যুগুলো কূটনীতি এবং সংলাপের মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।”
প্রেসিডেন্ট রুহানির সঙ্গে বৈঠকের পর পাক প্রধানমন্ত্রী ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ীর সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর তিনি আগামীকাল (মঙ্গলবার) সৌদি আরব যাবেন।
এ সফরে ইমরান খানের সঙ্গে তার সহকারি সাইয়েদ জুলফিকার বুখারি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি রয়েছেন। এর আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ইমরান খানের সফরে আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে।
মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে যখন সামরিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে তখন ইমরান খান ইরান সফর করছেন। চলতি বছরে তিনি এ নিয়ে দুইবার ইরান সফর করলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইমরান খান (বামে) ও প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি |
No comments