বিহারে হাইপোগ্লাইসিমাতে ৮৩ শিশুর মৃত্যু, সরকারকে দোষারোপ করছে আরজেডি
ভারতের
বিহার রাজ্যে মুজাফফরপুর ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় চলতি জুন মাসে
হাইপোগ্লাইসিমায় মৃত শিশুর সংখ্যা বেড়ে ৮৩ তে পৌঁছেছে। রোববার
এনডিটিভি ওই তথ্য জানিয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা
হচ্ছে।
গণমাধ্যমের একাংশ একে এনসেফেলাইটিস বলে উল্লেখ করলেও রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, হাইপোগ্লাইসিমাতে শিশুদের মৃত্যু হয়েছে। হাইপোগ্লাইসিমায় রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার মৃত শিশুদের প্রত্যেক পরিবারকে চার লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। বিহারের শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও কেজরিওয়াল হাসপাতালে এসব শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মুজাফফফরপুর জেলা প্রশাসনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে গতকাল (শনিবার) চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ১ জুন থেকে ১৯৭টি শিশুকে শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৯১ জন শিশুকে কেজরিওয়াল হাসপাতালে ভর্তি হয়। এদের সবাইকে একিউট এনসেফালাইটিস সিন্ড্রোমের সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু রোগীদের অধিকাংশের মধ্যে হাইপোগ্লাইসিমিয়া পাওয়া যায়।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই মুজাফফরপুরে শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছে চিকিৎসকদের পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসন ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি চিকিৎসা সুবিধায় যাতে কোনও ত্রুটি না হয় তার নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার সহায়তা দেয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে। এ ধরণের রোগ যাতে আর না ছড়িয়ে পড়ে এবং শিশুদের যাতে বাঁচানো যায় এমন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত পর্যায়ে সহায়তা করছে। স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান সচিব সঞ্জয় প্রসাদও মুজাফফরপুরে গেছেন। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে আজ (রোববার) কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. হর্ষবর্ধন সেখানে যাবেন।
এদিকে, রাজ্যের বিরোধীদল আরজেডি নেতা রামচন্দ্র পূর্বের অভিযোগ, বিহার সরকার ওই রোগের মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তারা বিধানসভায় সোচ্চার হবেন বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
গণমাধ্যমের একাংশ একে এনসেফেলাইটিস বলে উল্লেখ করলেও রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, হাইপোগ্লাইসিমাতে শিশুদের মৃত্যু হয়েছে। হাইপোগ্লাইসিমায় রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার মৃত শিশুদের প্রত্যেক পরিবারকে চার লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। বিহারের শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও কেজরিওয়াল হাসপাতালে এসব শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মুজাফফফরপুর জেলা প্রশাসনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে গতকাল (শনিবার) চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ১ জুন থেকে ১৯৭টি শিশুকে শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৯১ জন শিশুকে কেজরিওয়াল হাসপাতালে ভর্তি হয়। এদের সবাইকে একিউট এনসেফালাইটিস সিন্ড্রোমের সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু রোগীদের অধিকাংশের মধ্যে হাইপোগ্লাইসিমিয়া পাওয়া যায়।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই মুজাফফরপুরে শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছে চিকিৎসকদের পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসন ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি চিকিৎসা সুবিধায় যাতে কোনও ত্রুটি না হয় তার নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার সহায়তা দেয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে। এ ধরণের রোগ যাতে আর না ছড়িয়ে পড়ে এবং শিশুদের যাতে বাঁচানো যায় এমন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত পর্যায়ে সহায়তা করছে। স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান সচিব সঞ্জয় প্রসাদও মুজাফফরপুরে গেছেন। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে আজ (রোববার) কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. হর্ষবর্ধন সেখানে যাবেন।
এদিকে, রাজ্যের বিরোধীদল আরজেডি নেতা রামচন্দ্র পূর্বের অভিযোগ, বিহার সরকার ওই রোগের মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তারা বিধানসভায় সোচ্চার হবেন বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
No comments