কোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাহায্যে মার্কিন ড্রোন নামাল ইরান?
আইআরজিসি'র থার্ড খোরদাদ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (ফাইল ছবি) |
ইরানের
ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী ‘থার্ড খোরদাদ’ নামক আকাশ প্রতিরক্ষা
ব্যবস্থার সাহায্যে ‘গ্লোবাল হক’ মডেলের অত্যাধুনিক মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন
ভূপাতিত করেছে। আইআরজিসি’র প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে ইরানের আধা সরকারি
বার্তা সংস্থা ফার্স এ খবর জানিয়েছে।
ইরান সময় বৃহস্পতিবার ভোররাতে আইআরজিসি দক্ষিণ ইরানের হরমুজগান প্রদেশের কুহমোবরক এলাকায় ‘গ্লোবাল হক’ মডেলের একটি মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ভূপাতিত করে।
আইআরজিসি বলেছে, ২০১৪ সালে তাদের বহরে যুক্ত হওয়া ‘থার্ড খোরদাদ’ নামক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাহায্যে মার্কিন ড্রোনটি ভূপাতিত করা হয়েছে। মধ্যম পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার সাহায্য আকাশে মাঝারি উচ্চতায় থাকা যেকোনো আকাশযান বা ক্ষেপণাস্ত্রকে শনাক্ত করে তা ধ্বংস করা সম্ভব। এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা থেকে একইসময়ে চারটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা যায়। এ ছাড়া, এটি থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরের এবং ২৭ কিলোমিটার উচ্চতার লক্ষ্যবস্তুতে গুলি করা সম্ভব।
শত্রুর ট্যাকটিক্যাল ও কৌশলগত যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন লক্ষ্য করে হামলা চালানোর জন্য এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ করা হয়েছে। ইলেকট্রনিক যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা দিয়ে সহজেই শত্রুর অবস্থানে হামলা চালানো সম্ভব।
বৃহস্পতিবার ইরান মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করার কথা ঘোষণা করার পর ওয়াশিংটন প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে নিজের ড্রোন হারানোর কথা স্বীকার করে। তবে মার্কিন সরকার দাবি করে, ইরান নিজের আকাশসীমায় নয় বরং আন্তর্জাতিক পানিসীমায় মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করেছে। কিন্তু ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক টুইটার বার্তায় ওই ড্রোনের ধ্বংসাবশেষের কিছু অংশ উদ্ধারের খবর জানিয়ে বলেছেন, ইরানের পানিসীমা থেকে এটি উদ্ধার করা হয়েছে।
ইরান সময় বৃহস্পতিবার ভোররাতে আইআরজিসি দক্ষিণ ইরানের হরমুজগান প্রদেশের কুহমোবরক এলাকায় ‘গ্লোবাল হক’ মডেলের একটি মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ভূপাতিত করে।
আইআরজিসি বলেছে, ২০১৪ সালে তাদের বহরে যুক্ত হওয়া ‘থার্ড খোরদাদ’ নামক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাহায্যে মার্কিন ড্রোনটি ভূপাতিত করা হয়েছে। মধ্যম পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার সাহায্য আকাশে মাঝারি উচ্চতায় থাকা যেকোনো আকাশযান বা ক্ষেপণাস্ত্রকে শনাক্ত করে তা ধ্বংস করা সম্ভব। এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা থেকে একইসময়ে চারটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা যায়। এ ছাড়া, এটি থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরের এবং ২৭ কিলোমিটার উচ্চতার লক্ষ্যবস্তুতে গুলি করা সম্ভব।
শত্রুর ট্যাকটিক্যাল ও কৌশলগত যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন লক্ষ্য করে হামলা চালানোর জন্য এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ করা হয়েছে। ইলেকট্রনিক যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা দিয়ে সহজেই শত্রুর অবস্থানে হামলা চালানো সম্ভব।
বৃহস্পতিবার ইরান মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করার কথা ঘোষণা করার পর ওয়াশিংটন প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে নিজের ড্রোন হারানোর কথা স্বীকার করে। তবে মার্কিন সরকার দাবি করে, ইরান নিজের আকাশসীমায় নয় বরং আন্তর্জাতিক পানিসীমায় মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করেছে। কিন্তু ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক টুইটার বার্তায় ওই ড্রোনের ধ্বংসাবশেষের কিছু অংশ উদ্ধারের খবর জানিয়ে বলেছেন, ইরানের পানিসীমা থেকে এটি উদ্ধার করা হয়েছে।
ফার্স নিউজের পক্ষ থেকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী কর্তৃক থার্ড খোরদাদ ব্যবস্থা পরিদর্শনের এই ফাইল ছবিটি প্রকাশ করা হয় |
No comments