টীকার ওপর সবচেয়ে বেশি আস্থা বাংলাদেশ ও রোয়ান্ডার
ভ্যাক্সিনেশন
বা টীকার ওপর সবচেয়ে বেশি আস্থা রাখে বাংলাদেশ ও রোয়ান্ডা। আর সবচেয়ে কম
আস্থা রাখে ফ্রান্স। বিশ্বজুড়ে জনমনে স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের প্রতি কেমন
মনোভাব তা নির্ধারণের জন্য বৃটিশ মেডিকেল বিষয়ক দাতব্য সংস্থা ওয়েলকাম বৃহৎ
পরিসরে চালানো এক জরিপে এ তথ্য দেখতে পেয়েছে। ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে
ডিসেম্বরের মধ্যে ১৪৪টি দেশের কমপক্ষে এক লাখ ৪০ হাজার মানুষের ওপর ওই
প্রতিষ্ঠানের পক্ষে জরিপটি চালায় গ্যালাপ ওয়ার্ল্ড পোল। এ খবর দিয়েছে
বার্তা সংস্থা এএফপি।
এতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশী ও রোয়ান্ডার মানুষ বিশ্বাস করে শিশুদের জন্য টীকা হলো নিরাপদ, কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পশ্চিম ইউরোপে এই হার অনেক কম। সেখানকার শতকরা ২২ ভাগের মতো মানুষ এর সঙ্গে একমত নয়।
আর পূর্ব ইউরোপে এ হার শতকরা ১৭ ভাগ। ওয়েলকাম-এর প্রধান ইমরান খান বলেন, আমি মনে করি, এটাকে আপনি প্রশান্তির প্রভাব হিসেবে মনে করতে পারেন। যদি আপনি ওইসব দেশের দিকে তাকান, যেখানে আমাদের জরিপে আস্থা স্থাপনের হার অত্যন্ত বেশি, দেখতে পাবেন সেখানে সংক্রামক রোগ অনেক বেশি। এমন দেশের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ও মিশর। সম্ভবত আপনি এসব দেশের মানুষকে দেখতে পাবেন, যারা চীকা নেয় নি তাদের কি হয়েছে।
ফ্রান্সে শতকরা ৩৩ ভাগ অর্থাৎ প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ মনে করেন টীকা নেয়া নিরাপদ নয়। আর এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মোট কর্মসংস্থান কমিয়ে দেবে। জরিপে দেখা গেছে উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে মানুষের টীকা নেয়ার ওপর আস্থা সবচেয়ে কম।
এপ্রিলে জাতিসংঘ প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে হামের টীকার প্রথম ডোজ মিস করেছে প্রায় ১৬ কোটি ৯০ লাখ শিশু। সরকারি সর্বশেষ হিসাবে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বজুড়ে শতকরা ৭৯ ভাগ মানুষ একমত যে, টীকা নেয়া নিরাপদ। আর শতকরা ৮৪ ভাগ মানুষ মনে করে এটা কার্যকর।
এতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশী ও রোয়ান্ডার মানুষ বিশ্বাস করে শিশুদের জন্য টীকা হলো নিরাপদ, কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পশ্চিম ইউরোপে এই হার অনেক কম। সেখানকার শতকরা ২২ ভাগের মতো মানুষ এর সঙ্গে একমত নয়।
আর পূর্ব ইউরোপে এ হার শতকরা ১৭ ভাগ। ওয়েলকাম-এর প্রধান ইমরান খান বলেন, আমি মনে করি, এটাকে আপনি প্রশান্তির প্রভাব হিসেবে মনে করতে পারেন। যদি আপনি ওইসব দেশের দিকে তাকান, যেখানে আমাদের জরিপে আস্থা স্থাপনের হার অত্যন্ত বেশি, দেখতে পাবেন সেখানে সংক্রামক রোগ অনেক বেশি। এমন দেশের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ও মিশর। সম্ভবত আপনি এসব দেশের মানুষকে দেখতে পাবেন, যারা চীকা নেয় নি তাদের কি হয়েছে।
ফ্রান্সে শতকরা ৩৩ ভাগ অর্থাৎ প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ মনে করেন টীকা নেয়া নিরাপদ নয়। আর এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মোট কর্মসংস্থান কমিয়ে দেবে। জরিপে দেখা গেছে উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে মানুষের টীকা নেয়ার ওপর আস্থা সবচেয়ে কম।
এপ্রিলে জাতিসংঘ প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে হামের টীকার প্রথম ডোজ মিস করেছে প্রায় ১৬ কোটি ৯০ লাখ শিশু। সরকারি সর্বশেষ হিসাবে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বজুড়ে শতকরা ৭৯ ভাগ মানুষ একমত যে, টীকা নেয়া নিরাপদ। আর শতকরা ৮৪ ভাগ মানুষ মনে করে এটা কার্যকর।
No comments