পেরেক ঠুকে বিজ্ঞাপন, মরে যাচ্ছে গাছ
শহর
ও গ্রামগঞ্জে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান। আর
এসব প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ বিজ্ঞাপনই লাগানো হচ্ছে সড়ক-মহাসড়কের পাশে গাছে
গাছে পেরেক ঠুকে। এতে করে সড়কের গাছগুলোর জীবন রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে।
বিজ্ঞাপনের পেরেকে এরই মধ্যে মরে গেছে অনেক গাছ।
ছোট থেকে বড় সড়কের পাশের গাছগুলো রেহাই পাচ্ছে না বিজ্ঞাপনের পেরেকের নিষ্ঠুর আঘাত হতে। বিজ্ঞাপন লাগানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নানান অখ্যাত অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গদের ফেস্টুন।
কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই যে যেখানে পারছে পেরেক বা তারকাটার মাধ্যমে গাছকে বিজ্ঞাপন সাঁটিয়ে দেয়া যাচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোড, মৌলভীবাজার রোড, হবিগঞ্জ রোডসহ নানা সড়কের বড় বড় গাছের শরীরে এভাবে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন। বড় বড় লোহার পেরেকের সাহায্যে গাছের শরীরে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে সহজে কেউ খুলতেও না পারে।
এক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে- শিরিষ গাছ, বট গাছ, অশত্থ গাছসহ বিশালাকৃতির গাছগুলো। লোহার কারণে গাছের শরীরে পানি জমে পচন ধরে তা গাছের ক্ষতি করছে।
ছোট থেকে বড় সড়কের পাশের গাছগুলো রেহাই পাচ্ছে না বিজ্ঞাপনের পেরেকের নিষ্ঠুর আঘাত হতে। বিজ্ঞাপন লাগানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নানান অখ্যাত অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গদের ফেস্টুন।
কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই যে যেখানে পারছে পেরেক বা তারকাটার মাধ্যমে গাছকে বিজ্ঞাপন সাঁটিয়ে দেয়া যাচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোড, মৌলভীবাজার রোড, হবিগঞ্জ রোডসহ নানা সড়কের বড় বড় গাছের শরীরে এভাবে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন। বড় বড় লোহার পেরেকের সাহায্যে গাছের শরীরে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে সহজে কেউ খুলতেও না পারে।
এক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে- শিরিষ গাছ, বট গাছ, অশত্থ গাছসহ বিশালাকৃতির গাছগুলো। লোহার কারণে গাছের শরীরে পানি জমে পচন ধরে তা গাছের ক্ষতি করছে।
No comments