‘যুদ্ধের বাস্তব ঝুঁকি রয়েছে’: পরমাণু সমঝোতা ইস্যুতে গুতেরেস
জাতিসংঘ
মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ইরানের সঙ্গে সই হওয়া পরমাণু সমঝোতা ছেড়ে না
যেতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি-কে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ২০১৫ সালে সই
হওয়া এ সমঝোতা যদি রক্ষা করা না হয় তাহলে যুদ্ধের বাস্তব ঝুঁকি রয়েছে।
আগামী ১২ মে’র মধ্যে ট্রাম্প তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন যে, তিনি এ সমঝোতা মেনে চলবেন কিনা। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে ট্রাম্প এ সমঝোতার সমালোচনা করে আসছেন এবং তিনি বার বার বলেছেন, এটা হচ্ছে তার মতে সবচেয়ে খারাপ চুক্তি। তবে ইরান বলছে, ট্রাম্প এটা বানচাল করতে পারেন না কারণ এটা বহুপক্ষীয় আন্তর্জাতিক সমঝোতা।
সমঝোতা সম্পর্কে গুতেরেস বিবিসি-কে বলেন, ইরানের সঙ্গে সই হওয়া এ সমঝোতা ছিল গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় এবং তা রক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, “বিকল্প না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের এ সমঝোতা বাতিল করা উচিত হবে না।” তিনি আরো বলেন, “আমরা বিপজ্জনক সময় পার করছি।”
আগামী ১২ মে’র মধ্যে ট্রাম্প তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন যে, তিনি এ সমঝোতা মেনে চলবেন কিনা। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে ট্রাম্প এ সমঝোতার সমালোচনা করে আসছেন এবং তিনি বার বার বলেছেন, এটা হচ্ছে তার মতে সবচেয়ে খারাপ চুক্তি। তবে ইরান বলছে, ট্রাম্প এটা বানচাল করতে পারেন না কারণ এটা বহুপক্ষীয় আন্তর্জাতিক সমঝোতা।
সমঝোতা সম্পর্কে গুতেরেস বিবিসি-কে বলেন, ইরানের সঙ্গে সই হওয়া এ সমঝোতা ছিল গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় এবং তা রক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, “বিকল্প না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের এ সমঝোতা বাতিল করা উচিত হবে না।” তিনি আরো বলেন, “আমরা বিপজ্জনক সময় পার করছি।”
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি সম্পর্কে কথিত প্রমাণ তুলে ধরছেন নেতানিয়াহু |
ইহুদিবাদী
ইসরাইলের যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত সোমবার তার
ভাষায় বলেছেন, ইরান গোপনে পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে এবং এ বিষয়ে তার
কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। নেতানিয়াহুর বক্তব্য সমর্থন করে মার্কিন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, নেতানিয়াহুর দেয়া তথ্য প্রমাণ করে
যে, মিথ্যার ওপর ভিত্তি করে ওবামার আমালে পরমাণু সমঝোতা সই হয়েছিল। ইরান
সবসময় বলে আসছে তার পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ এবং একথা প্রমাণের পরই
২০১৫ সালে পরমাণু সমঝোতা সই হয়েছিল।
No comments