ভারত মোদি বা এ ধরণের কাউকে সহ্য করবে না: রাহুল গান্ধী
ভারতের
প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, এই দেশ নরেন্দ্র
মোদি বা এ ধরণের কাউকে সহ্য করবে না, যারা মনে করে দেশ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি
অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। আজ (বৃহস্পতিবার) গণমাধ্যমে রাহুলের ওই
মন্তব্য প্রকাশ্যে এসেছে।
গণমাধ্যমে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাহুল বলেন, ‘নাগপুর-আরএসএসের সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদ দেশের উপর চাপিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রতিক্রিয়া হচ্ছে। কর্ণাটক সফরের সময় এটাই মানুষজন আমাকে বলছেন। এটা কর্ণাটকের কণ্ঠস্বর।’
কংগ্রেসশাসিত কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর মধ্যে পাল্টাপাল্টি বাকযুদ্ধ বর্তমানে জোরালো হয়ে উঠেছে।
রাহুল বলেন, ‘গত চার বছরে কেন্দ্রীয় নরেন্দ্র মোদি সরকারের চাকরি দেয়ার রেকর্ড খুব খারাপ। যুবকদের ব্যাপারে একটি কথা খুব স্পষ্ট যে, তাদের জন্য গত চার বছরে কিছুই করা হয়নি। কর্ণাটকে আমরা দেখিয়ে দিয়েছি যে, চাকরি দেয়ার ব্যাপারে দেশের মধ্যে আমাদের রেকর্ড অনেক ভালো। এটি মোদিজিও নিজেও মানেন। তার লোকেরাও মনে করেন যে, কর্ণাটক চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে এক নম্বরে আছে।’
এদিকে, কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা আনন্দ শর্মা বলেছেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার নিজেদের ব্যর্থতাকে সফলতা বলে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে। সব থেকে বেশি ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের রোজগার ২০ শতাংশ থেকে কমে ৯ শতাংশ হয়েছে। ২০ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের রোজগার ৭ শতাংশ কমেছে। নোট বাতিলের পর থেকে নারীদের উপার্জন কমে গড়ে ১৬ শতাংশ থেকে কমে ১২ শতাংশ হয়েছে।’
আনন্দ শর্মা বলেন, ‘এবার সময় এসে গেছে প্রধানমন্ত্রী তার সফলতা ও ব্যর্থতার হিসাব দিন। মানুষদেরকে বলুন, গত চার বছরে ৮ কোটি কর্মসংস্থানের কী হল, যার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রত্যেক বছর দুই কোটি বেকার যুবককে চাকরি দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বিগত চার বছরে কেন্দ্রীয় সরকার সেই প্রতিশ্রুতি পালন করেনি বলে বিরোধীদের অভিযোগ।
কংগ্রেস বলছে, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ইস্যু হবে বেকারত্ব এবং মোদি সরকারের চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করার অক্ষমতা।
গণমাধ্যমে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাহুল বলেন, ‘নাগপুর-আরএসএসের সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদ দেশের উপর চাপিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রতিক্রিয়া হচ্ছে। কর্ণাটক সফরের সময় এটাই মানুষজন আমাকে বলছেন। এটা কর্ণাটকের কণ্ঠস্বর।’
কংগ্রেসশাসিত কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর মধ্যে পাল্টাপাল্টি বাকযুদ্ধ বর্তমানে জোরালো হয়ে উঠেছে।
রাহুল বলেন, ‘গত চার বছরে কেন্দ্রীয় নরেন্দ্র মোদি সরকারের চাকরি দেয়ার রেকর্ড খুব খারাপ। যুবকদের ব্যাপারে একটি কথা খুব স্পষ্ট যে, তাদের জন্য গত চার বছরে কিছুই করা হয়নি। কর্ণাটকে আমরা দেখিয়ে দিয়েছি যে, চাকরি দেয়ার ব্যাপারে দেশের মধ্যে আমাদের রেকর্ড অনেক ভালো। এটি মোদিজিও নিজেও মানেন। তার লোকেরাও মনে করেন যে, কর্ণাটক চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে এক নম্বরে আছে।’
এদিকে, কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা আনন্দ শর্মা বলেছেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার নিজেদের ব্যর্থতাকে সফলতা বলে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে। সব থেকে বেশি ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের রোজগার ২০ শতাংশ থেকে কমে ৯ শতাংশ হয়েছে। ২০ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের রোজগার ৭ শতাংশ কমেছে। নোট বাতিলের পর থেকে নারীদের উপার্জন কমে গড়ে ১৬ শতাংশ থেকে কমে ১২ শতাংশ হয়েছে।’
আনন্দ শর্মা বলেন, ‘এবার সময় এসে গেছে প্রধানমন্ত্রী তার সফলতা ও ব্যর্থতার হিসাব দিন। মানুষদেরকে বলুন, গত চার বছরে ৮ কোটি কর্মসংস্থানের কী হল, যার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রত্যেক বছর দুই কোটি বেকার যুবককে চাকরি দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বিগত চার বছরে কেন্দ্রীয় সরকার সেই প্রতিশ্রুতি পালন করেনি বলে বিরোধীদের অভিযোগ।
কংগ্রেস বলছে, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ইস্যু হবে বেকারত্ব এবং মোদি সরকারের চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করার অক্ষমতা।
No comments