সিরিয়ায় রুশ হামলায় ২০০ বেসামরিক নাগরিক নিহত -অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদন
বিভিন্ন
সময়ে চালানো রাশিয়ার বিমান হামলায় সিরিয়ার ২০০ বেসামরিক নাগরিক নিহত
হয়েছেন। হামলার তথ্য বিশ্লেষণ করে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি
ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অ্যামনেস্টির ওই প্রতিবেদনে সিরিয়ার হোমস, হামা, ইদলিব, লাতাকিয়া ও আলেপ্পোতে বিমান হামলার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়। এসব স্থানে হামলার ১৬ প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য নেওয়া হয়। এঁদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক, স্থানীয় বাসিন্দা ও মানবাধিকারকর্মী।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৯ নভেম্বর ইদলিব প্রদেশের আরিহার একটি বাজারে তিনটি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৪৯ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। আহত হন আরো অনেকে। এ ধরনের আরো কিছু হামলার বিবরণ আছে ওই প্রতিবেদনটিতে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, অ্যামনেস্টি গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচটি স্থানে ২৫টি রুশ হামলা বিশ্লেষণ করেছে। এসব হামলার সময়ে ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে মারাত্মকভাবে ব্যর্থ হয়েছে’ রাশিয়া।
যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে বারবারই এ ধরনের দাবি অস্বীকার করা হয়েছে। এ ধরনের দাবিকে ‘তথ্যযুদ্ধ’ বলেও আখ্যা দিয়েছে রাশিয়া।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) সদস্যদের দমনে সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করে রশিয়া। দেশটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুরোধে এ ধরনের হামলা শুরু হয়।
এসব হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন। এ ছাড়া হামলার কোনো কোনোটি আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছে বলেও বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়।
অ্যামনেস্টির ওই প্রতিবেদনে সিরিয়ার হোমস, হামা, ইদলিব, লাতাকিয়া ও আলেপ্পোতে বিমান হামলার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়। এসব স্থানে হামলার ১৬ প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য নেওয়া হয়। এঁদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক, স্থানীয় বাসিন্দা ও মানবাধিকারকর্মী।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৯ নভেম্বর ইদলিব প্রদেশের আরিহার একটি বাজারে তিনটি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৪৯ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। আহত হন আরো অনেকে। এ ধরনের আরো কিছু হামলার বিবরণ আছে ওই প্রতিবেদনটিতে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, অ্যামনেস্টি গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচটি স্থানে ২৫টি রুশ হামলা বিশ্লেষণ করেছে। এসব হামলার সময়ে ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে মারাত্মকভাবে ব্যর্থ হয়েছে’ রাশিয়া।
যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে বারবারই এ ধরনের দাবি অস্বীকার করা হয়েছে। এ ধরনের দাবিকে ‘তথ্যযুদ্ধ’ বলেও আখ্যা দিয়েছে রাশিয়া।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) সদস্যদের দমনে সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করে রশিয়া। দেশটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুরোধে এ ধরনের হামলা শুরু হয়।
এসব হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন। এ ছাড়া হামলার কোনো কোনোটি আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছে বলেও বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়।
No comments