উচ্চশিক্ষার মান ও ভবিষ্যৎ- লক্ষ্যহীন উচ্চশিক্ষা, কর্মহীন স্নাতকেরা by মোর্শেদ নোমান
দেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়লেও মান নিয়ে
প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই তা কাজের বাজারের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ
নয়। এতে বাড়ছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। এসব নিয়ে কাজ করেছে ব্রিটিশ সাময়িকী
ইকোনমিস্ট-এর ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। তাদের প্রতিবেদনটি ভিত্তি
করেই বিস্তারিত আয়োজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য এমন দীর্ঘ লাইন চোখে পড়লেও উচ্চশিক্ষা শেষে অনেকেই বেকার থাকেন
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কাজের বাজারের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। বিশেষায়িত দক্ষতার ঘাটতির কারণে উচ্চশিক্ষার পরও ভালো কাজ পাচ্ছেন না স্নাতকেরা।
স্নাতকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা আর কাজের বাজারের চাহিদার মধ্যে বিশাল ফারাক থাকায় শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৭ শতাংশ স্নাতকই বেকার। বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট-এর ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও আফগানিস্তানের উচ্চশিক্ষার অবস্থা নিয়ে এই প্রতিবেদন করেছে ইআইইউ।
ইকোনমিস্ট-এর এই মূল্যায়ন সম্পর্কে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ‘হয়তো বিশ্বমানের সঙ্গে কিছুটা ঘাটতি আছে। কিন্তু যুগের চাহিদা অবশ্যই পূরণ করছে।’
‘হাই ইউনিভার্সিটি এনরোলমেন্ট, লো গ্র্যাজুয়েট এমপ্লয়মেন্ট’ শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে ইআইইউ বলেছে, গত এক দশকে বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়লেও শিক্ষার গুণগত মান বাড়েনি। ফলে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বাড়ছে। আর শ্রমবাজার ও শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের মধ্যে সমন্বয় নেই। স্থানীয় ও বিশ্ববাজারের চাহিদা অনুযায়ী উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিতদের কারিগরি ও কাজ করার মতো দক্ষতা কম। তাই উচ্চশিক্ষিত স্নাতকদের অনেকে বেতন পান বেশ কম।
ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মান বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে তুলনীয় হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশের শিক্ষাকে স্থানীয় বাজার উপযোগী বলতে কষ্ট হচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তাঁরা বলছেন, শিক্ষায় সবার জন্য আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দেশীয় বাজারে হয়তো অনেকে মানিয়ে নিচ্ছেন। কিন্তু বৈশ্বিক বাজারে এটাকে প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্রে উপস্থাপন করাও সম্ভব হচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মেধা নিয়ে কারও সন্দেহ নেই। তাঁরা দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষায় খারাপ ফল করেছেন, এমন প্রমাণ খুব বেশি নেই। পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এসব মেধাবী শিক্ষার্থী পেশাগত জীবনে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন।
বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২৫ শতাংশের বাস দক্ষিণ এশিয়ায়। গত ১০ বছরে এ অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির হার বেড়েছে ৫০ শতাংশ। বিগত বছরগুলোতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় বিপুল বিনিয়োগের কারণে এসব দেশের তরুণেরা উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হয়েছেন। ফলে উচ্চ শিক্ষাখাতে দক্ষতা ও সুযোগ বাড়াতে সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়লেও এই বিনিয়োগ পরিকল্পিত নয় বলে ইকোনমিস্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
তবে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ মনে করেন, সরকার পরিকল্পিতভাবেই কাজ করছে। গত দুই বছর ধরে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা পরিচালিত হচ্ছে। এটা যুগের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ১৭ বছর ধরে চলে আসা শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের প্রভাব দেশের পুরো শিক্ষাখাতে পড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উচ্চশিক্ষায় যুক্ত হওয়ার সংখ্যা দ্বিগুণ: গত দুই দশকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় বিনিয়োগের ফলে যে সুষম অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে, তার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে উচ্চশিক্ষার আগ্রহ যেন বেড়ে গেছে। সরকারি কার্যক্রম, কারিগরি স্কুল ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মাধ্যমিক পরবর্তী শিক্ষার সুযোগ বেড়েছে অনেক।
২০০৪-১১ সালের মধ্যে উচ্চশিক্ষায় যুক্ত হওয়ার সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। বাংলাদেশে মাধ্যমিক উত্তীর্ণদের উচ্চশিক্ষায় যুক্ত হওয়ার হার ২০০৪ সালে ছিল ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০১১ সালে হয়েছে ১৩ দশমিক ২ শতাংশ।
এ সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে নারীশিক্ষা। ইউনেসকোর প্রতিবেদন অনুসারে, পূর্ব এশিয়ায় ১০০ পুরুষের তুলনায় ১০৭ জন নারী উচ্চশিক্ষায় আসছে, সেখানে দক্ষিণ এশিয়ায় ১০০ পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ৭৪ জন।
খরচ বেশি: বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচ সরকারিগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চার বছরের স্নাতক কোর্সে যেকোনো বিষয়ে শিক্ষা ব্যয় যেখানে ১২ থেকে ২০ হাজার টাকা, সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক লাখ থেকে ছয় লাখ টাকা পর্যন্ত। ইউজিসির ২০১২ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে কোর্স ফি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে খরচের তারতম্য রয়েছে। যেমন, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ও অর্থনীতিতে স্নাতক সম্মান কোর্সের চার বছরের টিউশন ফি সাড়ে পাঁচ লাখ টাকারও বেশি। আবার বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে এই খরচ দেড় লাখ টাকার মতো। ব্যবসায় প্রশাসন (বিবিএ) পড়তে নর্থ সাউথে খরচ হয় প্রায় ছয় লাখ টাকা। মানভেদে অন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চার বছরে এই খরচ দুই থেকে ছয় লাখ টাকা।
অন্যদিকে সরকারি মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক (এমবিবিএস) হতে ছয় বছরে (এক বছরের ইন্টার্নশিপসহ) খরচ হয় দেড় লাখ টাকার মতো। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে এই খরচ ১৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত।
শিক্ষাব্যয় বেশি হলেও এর মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সব মহলে। ইকোনমিস্ট তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, ২০০৪ সালে বাংলাদেশে ২৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ছাড়াই চালু ছিল। আর আটটির শিক্ষা মান ছিল একেবারেই দুর্বল। এ ছাড়া ২০০৪-০৬ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অনুমোদন ছাড়াই নতুন কোর্স চালু করে। অন্যগুলোকে অনুমোদনহীন ক্যাম্পাস ও বেআইনি শিক্ষাক্রম (কোর্স) পরিচালনা করতে দেখা গেছে। যথাযথ আইনি কাঠামো ও তদারকি ছাড়াই এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিকাশের কারণে শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে অনেক দুর্বলতা দেখা দেয় বলে ইকোনমিস্ট উল্লেখ করেছে।
ইকোনমিস্ট-এর এই পর্যবেক্ষণ পুরোপুরি মানতে নারাজ ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী। দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে কমপক্ষে ১৫টি আন্তর্জাতিক মানের বলে মনে করেন তিনি। মধ্যম মানের রয়েছে কমপক্ষে ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়। তবে অন্যগুলোর ক্ষেত্রে ইকোনমিস্ট-এর পর্যবেক্ষণ কিছুটা সত্যি বলে মেনে নেন তিনি।
লক্ষ্যহীন শিক্ষা: ইকোনমিস্ট বলেছে, চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক হয়েও অনেকে জনপ্রশাসনের চাকরিতে গেছেন। এর কারণ হিসেবে চিকিৎসাসংক্রান্ত বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান যথাযথ নয়। আবার রাজনীতি বিজ্ঞান পড়ার শেষে একটি আইটি কোর্সে ভর্তি হয়ে আইটি খাতে কাজ করছেন এমন সংখ্যাও কম নয়। চিকিৎসক ও প্রকৌশলী হয়েও সরকারের প্রশাসন, পুলিশসহ বিভিন্ন ক্যাডারে কত কর্মকর্তা রয়েছেন, এ বিষয়ে সঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সূত্রমতে এই সংখ্যা উল্লেখযোগ্য।
ইকোনমিস্ট বলছে, এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের দ্বিমত রয়েছে। তাঁরা মনে করেন, শিক্ষা পরিকল্পনায় গলদের কারণে এটা হচ্ছে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা নিজের আগ্রহ ও পছন্দের বিষয়ে পড়তে পারেন না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে যে বিষয়ে সুযোগ পান, সেটা পড়তে বাধ্য হন। আর চাকরির ক্ষেত্রে যে সুযোগ আসে সেখানেই যোগ দিতে চান। এর মধ্যে পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকেই নিজেদের কারিগরি যোগ্যতা ও দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু বেশির ভাগই এ কাজটি করেন না। চাকরির বাজারে তাঁরাই এগিয়ে যান, যাঁরা নিজেদের বিশেষায়িত যোগ্যতা বাড়িয়ে নেন।
মানবসম্পদ বিশেষজ্ঞ গ্রো-এন-এক্সেল-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জুলফিকার হোসেন মনে করেন, নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মী পাওয়ার ‘সরবরাহ লাইন’ ভালো না। প্রতিবছর যে পরিমাণ স্নাতক বের হন, তার খুব কম সংখ্যকই মানসম্পন্ন।
পরিকল্পনাহীন শিক্ষাক্রম: দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও উচ্চশিক্ষায় পরিকল্পনার অভাব রয়েছে বলে মনে করে ইকোনমিস্ট। এখানকার নীতিনির্ধারকেরা জানেন না, শ্রমবাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কোন খাতে কত শিক্ষার্থী প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সরকারের প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনুসারে এখানকার প্রধান গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো হলো তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষিজাত খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাত, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, জাহাজনির্মাণ এবং তৈরি পোশাক খাত, পর্যটন ও পর্যটন সেবা, হালকা কারিগরি নির্মাণ খাত। কিন্তু এসব খাতের জন্য মানসম্পন্ন শিক্ষায় শিক্ষিত যথাযথ কারিগরি দক্ষতাসম্পন্ন (বিশেষায়িত ও সাধারণ) কর্মীর অভাব রয়েছে।
এটার জন্য কী ধরনের দক্ষতার কর্মী চাহিদা রয়েছে, সেটার ওপর ভিত্তি করে শিক্ষাক্রম তৈরি করা জরুরি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তারা বলেছে, বাংলাদেশের পোশাক খাত এত বড়, কিন্তু উচ্চশিক্ষায় এই খাতের কোনো গুরুত্ব নেই। একই কথা চামড়া খাত নিয়েও।
পোশাক খাতের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্যমতে, বাংলাদেশের পোশাক কারখানা ও বায়িং হাউসে বিদেশি কর্মীর সংখ্যা কয়েক হাজার, যাঁরা প্রত্যেকে মোটা অঙ্কের বেতন পান। মার্চেন্ডাইজার, প্যাটার্ন মাস্টার ও ডায়িংয়ে অনেক বিদেশি কাজ করেন। বায়িং হাউসে মার্কেটিংয়ের দায়িত্বে আছেন বেশির ভাগ ভারতীয়। নির্বাহী পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক, ব্যবস্থাপক পর্যায়ে আছেন অনেক ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান। আর ডায়িংয়ে ফিলিপাইনের কর্মী রয়েছে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক। কিন্তু বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষায় পোশাক খাতের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরির বিষয়টি তেমনভাবে গুরুত্ব পায়নি কখনোই।
এই বিষয়ে বাংলাদেশ লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, বিশেষায়িত কাজের জন্য দেশে ন্যূনতম যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মী না পেয়ে উদ্যোক্তারা বিদেশি কর্মী নিয়োগে বাধ্য হন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে শিক্ষায় কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃত করে ইকোনমিস্টও বলেছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনুমোদন কাঠামো, তদারকি, মাননিয়ন্ত্রণ ঠিকমতো করতে হবে। উচ্চশিক্ষা পাঠ্যক্রম তৈরিতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী পাঠ্যক্রম সময়োপযোগী করতে হবে। এ জন্য আইনপ্রণেতা, নিয়োগকর্তা ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয় দরকার।
বাড়ছে বেকারত্ব
বেকারত্ব বাড়ছে এমন ২০টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান ১২তম। প্রতিবছর শ্রমবাজারে ঢুকছে ১৩ থেকে ২২ লাখ মানুষ।
No comments