দুর্ঘটনাকবলিত তেলক্ষেত্রে নতুন ছিপি স্থাপন করেছে বিপি
মেক্সিকো উপসাগরে দুর্ঘটনাকবলিত তেলক্ষেত্রে সফলভাবে একটি নতুন প্রতিরোধক ছিপি স্থাপন করেছে ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি)। গত সোমবার বিপির কর্মকর্তারা এ কথা জানান। কর্মকর্তারা আশা করছেন, নতুন এই ছিপি তেলক্ষেত্র থেকে তেল বেরিয়ে আসা পুরোপুরি বন্ধ করতে পারবে এবং এর মাধ্যমে সাগরে ছড়িয়ে পড়ার আগেই তেল সংগ্রহ করা সম্ভব হবে।
তবে সতর্কতা জানিয়ে বিপির কর্মকর্তারা বলেছেন, সাগরের এত গভীরে এর আগে এ ধরনের প্রতিরোধক ছিপি স্থাপন করা হয়নি। তাই তেলক্ষেত্রের পাইপের ছিদ্র থেকে তেল ও গ্যাস বের হয়ে আসা বন্ধে এই ছিপির কার্যকরতা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।
কর্মকর্তারা আরও জানান, তেলক্ষেত্র থেকে স্থায়ীভাবে তেল বেরিয়ে আসা বন্ধের সবচেয়ে সফল পদ্ধতি হচ্ছে দুটো বিকল্প কূপ খনন এবং কূপ খননের এই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। আগামী মাসের মাঝামাঝি খননকাজ শেষ হওয়ার কথা।
মার্কিন সরকারের পক্ষে এই দুর্ঘটনা মোকাবিলা কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা থাড অ্যালেন বলেন, ছিপিটি ঠিকঠাক কাজ করলে তেলক্ষেত্র থেকে তেল সংগ্রহের কাজে এটা ব্যবহার করা হবে। গত শুক্রবার খুলে নেওয়া ছিপিটির চেয়ে আকারে বড় এই ছিপি।
এদিকে গভীর সাগরে তেল-গ্যাস কূপ খননে নতুন একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন সরকার। যুক্তরাষ্ট্রের আদালত আগের জারি করা নিষেধাজ্ঞাটি বাতিল করে দেওয়ার পর নতুন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো। এই নিষেধাজ্ঞা গভীর সাগরের যেকোনো কূপ খনন প্রকল্পের বিরুদ্ধে কার্যকর হবে। আগামী ৩০ নভেম্বর বা আরও আগে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার পক্ষে আদালত কোনো রায় দেবেন কি না, তা পরিষ্কার নয়।
তেলক্ষেত্রে দুর্ঘটনার তদন্তে গঠিত প্রেসিডেনশিয়াল কমিশন সোমবার তাদের শুনানির কাজ শুরু করেছে। এই দিনের শুনানি শেষে তদন্ত কমিশনের সদস্য ল্যারি ডিকারসন বলেন, কার্যক্রম পরিচালনার সময় অসাবধানতার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা উপকূলে এই তেলক্ষেত্র বিস্ফোরণের পর থেকে তেল সাগরে ছড়িয়ে পড়ছে। এতে ওই অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এই দুর্ঘটনাকে তাঁর দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরিবেশ বিপর্যয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বিপি জানিয়েছে, দুর্ঘটনা মোকাবিলায় এ পর্যন্ত তাদের সাড়ে তিন শ কোটি ডলার খরচ হয়েছে।
তবে সতর্কতা জানিয়ে বিপির কর্মকর্তারা বলেছেন, সাগরের এত গভীরে এর আগে এ ধরনের প্রতিরোধক ছিপি স্থাপন করা হয়নি। তাই তেলক্ষেত্রের পাইপের ছিদ্র থেকে তেল ও গ্যাস বের হয়ে আসা বন্ধে এই ছিপির কার্যকরতা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।
কর্মকর্তারা আরও জানান, তেলক্ষেত্র থেকে স্থায়ীভাবে তেল বেরিয়ে আসা বন্ধের সবচেয়ে সফল পদ্ধতি হচ্ছে দুটো বিকল্প কূপ খনন এবং কূপ খননের এই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। আগামী মাসের মাঝামাঝি খননকাজ শেষ হওয়ার কথা।
মার্কিন সরকারের পক্ষে এই দুর্ঘটনা মোকাবিলা কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা থাড অ্যালেন বলেন, ছিপিটি ঠিকঠাক কাজ করলে তেলক্ষেত্র থেকে তেল সংগ্রহের কাজে এটা ব্যবহার করা হবে। গত শুক্রবার খুলে নেওয়া ছিপিটির চেয়ে আকারে বড় এই ছিপি।
এদিকে গভীর সাগরে তেল-গ্যাস কূপ খননে নতুন একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন সরকার। যুক্তরাষ্ট্রের আদালত আগের জারি করা নিষেধাজ্ঞাটি বাতিল করে দেওয়ার পর নতুন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো। এই নিষেধাজ্ঞা গভীর সাগরের যেকোনো কূপ খনন প্রকল্পের বিরুদ্ধে কার্যকর হবে। আগামী ৩০ নভেম্বর বা আরও আগে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার পক্ষে আদালত কোনো রায় দেবেন কি না, তা পরিষ্কার নয়।
তেলক্ষেত্রে দুর্ঘটনার তদন্তে গঠিত প্রেসিডেনশিয়াল কমিশন সোমবার তাদের শুনানির কাজ শুরু করেছে। এই দিনের শুনানি শেষে তদন্ত কমিশনের সদস্য ল্যারি ডিকারসন বলেন, কার্যক্রম পরিচালনার সময় অসাবধানতার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা উপকূলে এই তেলক্ষেত্র বিস্ফোরণের পর থেকে তেল সাগরে ছড়িয়ে পড়ছে। এতে ওই অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এই দুর্ঘটনাকে তাঁর দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরিবেশ বিপর্যয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বিপি জানিয়েছে, দুর্ঘটনা মোকাবিলায় এ পর্যন্ত তাদের সাড়ে তিন শ কোটি ডলার খরচ হয়েছে।
No comments