যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে: নেতানিয়াহু
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনা এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। গত বুধবার ইসরায়েল আর্মি রেডিওকে এ কথা বলেন তিনি। নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইসরায়েলের সরকারগুলোর প্রচলিত নীতি ও শান্তি-প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়ে আমাদের আগ্রহের মধ্যে একটি ভারসাম্য খুঁজে পেয়েছি আমরা।’ তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে শীতল প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত জর্জ মিশেলের সঙ্গে বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। তবে নেতানিয়াহুর সঙ্গে ওবামার বৈঠক নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস দেখায়নি হোয়াইট হাউস। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সম্ভবত দুই পক্ষের বৈঠকে অনেক ক্ষেত্রেই মতের মিল হয়নি। সম্প্রতি অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেম এলাকায় ইসরায়েল নতুন বসতি স্থাপনের ঘোষণা দিলে দুই পক্ষের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়।
বুধবার হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা ও প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মধ্যে খোলাখুলি কথা হয়েছে। শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আস্থা তৈরির জন্য কয়েকটি উদ্যোগ নিতে নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওবামা। পাশাপাশি নতুন বসতি স্থাপনের বিষয়ে ইসরায়েলের ব্যাখ্যাও চেয়েছেন তিনি। আলোচনায় বেশ কিছু বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে, আবার কয়েকটি বিষয়ে মতের অমিলও হয়েছে। তবে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য বলেও উল্লেখ করেন গিবস।
ওবামার সঙ্গে বৈঠকের পর জর্জ মিশেলের সঙ্গে বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। কিন্তু ওই বৈঠকেও মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো অগ্রগতি হওয়ার সংকেত পাওয়া যায়নি। মিশেলের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক থেকে কী ফল আশা করছে যুক্তরাষ্ট্র, এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘আমরা আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি পক্ষের মধ্যে আবার আলোচনা শুরু করানোই আমাদের লক্ষ্য।’
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের ধারণা, আমরা একটি উপযুক্ত পথ খুঁজে পেয়েছি। এর মাধ্যমে মার্কিনরা আমাদের জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখেই শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে পারবে।’ ইসায়েলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের আগে আস্থা গড়ে তোলার জন্য কোনো পদক্ষেপ ঘোষণা করতে পারছেন না নেতানিয়াহু।
ইসরায়েলি পক্ষ দাবি করেছে, একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ওবামা-নেতানিয়হুর বৈঠক হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা বলছেন, দুই পক্ষের মধ্যে চলমান উত্তেজনা হ্রাস পায়নি। বৈঠকের পর কোনো সংবাদ সম্মেলন বা সাংবাদিকদের জন্য প্রশ্নোত্তর পর্ব আয়োজন করা হয়নি। এমনকি হোয়াইট হাউস এই বৈঠকের কোনো ছবি বা ভিডিওচিত্রও প্রকাশ করেনি। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশের সরকারপ্রধানেরা হোয়াইট হাউসে এলে যে ধরনের স্বাগত জানানো হয়, নেতানিয়াহুর জন্য এবার সে ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়নি।
গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত জর্জ মিশেলের সঙ্গে বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। তবে নেতানিয়াহুর সঙ্গে ওবামার বৈঠক নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস দেখায়নি হোয়াইট হাউস। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সম্ভবত দুই পক্ষের বৈঠকে অনেক ক্ষেত্রেই মতের মিল হয়নি। সম্প্রতি অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেম এলাকায় ইসরায়েল নতুন বসতি স্থাপনের ঘোষণা দিলে দুই পক্ষের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়।
বুধবার হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা ও প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মধ্যে খোলাখুলি কথা হয়েছে। শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আস্থা তৈরির জন্য কয়েকটি উদ্যোগ নিতে নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওবামা। পাশাপাশি নতুন বসতি স্থাপনের বিষয়ে ইসরায়েলের ব্যাখ্যাও চেয়েছেন তিনি। আলোচনায় বেশ কিছু বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে, আবার কয়েকটি বিষয়ে মতের অমিলও হয়েছে। তবে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য বলেও উল্লেখ করেন গিবস।
ওবামার সঙ্গে বৈঠকের পর জর্জ মিশেলের সঙ্গে বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। কিন্তু ওই বৈঠকেও মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো অগ্রগতি হওয়ার সংকেত পাওয়া যায়নি। মিশেলের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক থেকে কী ফল আশা করছে যুক্তরাষ্ট্র, এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘আমরা আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি পক্ষের মধ্যে আবার আলোচনা শুরু করানোই আমাদের লক্ষ্য।’
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের ধারণা, আমরা একটি উপযুক্ত পথ খুঁজে পেয়েছি। এর মাধ্যমে মার্কিনরা আমাদের জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখেই শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে পারবে।’ ইসায়েলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের আগে আস্থা গড়ে তোলার জন্য কোনো পদক্ষেপ ঘোষণা করতে পারছেন না নেতানিয়াহু।
ইসরায়েলি পক্ষ দাবি করেছে, একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ওবামা-নেতানিয়হুর বৈঠক হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা বলছেন, দুই পক্ষের মধ্যে চলমান উত্তেজনা হ্রাস পায়নি। বৈঠকের পর কোনো সংবাদ সম্মেলন বা সাংবাদিকদের জন্য প্রশ্নোত্তর পর্ব আয়োজন করা হয়নি। এমনকি হোয়াইট হাউস এই বৈঠকের কোনো ছবি বা ভিডিওচিত্রও প্রকাশ করেনি। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশের সরকারপ্রধানেরা হোয়াইট হাউসে এলে যে ধরনের স্বাগত জানানো হয়, নেতানিয়াহুর জন্য এবার সে ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়নি।
No comments