এখনো নিখোঁজ ১০, হাসপাতাল ও থানায় বিক্ষোভ
কলকাতার প্রাণকেন্দ্র পার্ক স্ট্রিটের বহুতল ভবন স্টিফেন কোর্টের ভয়াবহ আগুন নিভে গেলেও এখনো খোঁজ মেলেনি ওই ভবনের ১০ জনের। তাঁদের স্বজনেরা গতকাল বৃহস্পতিবার কলকাতার পিজি হাসপাতাল ও স্থানীয় থানায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। অন্যদিকে গতকাল সকাল থেকে কলকাতা পৌরসভা ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করার কাজে নেমেছে। পুলিশ মনে করছে, ধ্বংসস্তূপ থেকে মিলতে পারে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান।
গতকাল বিকেলে পিজি হাসপাতাল থেকে মৃত ব্যক্তির স্বজন ও কলকাতার বিভিন্ন স্তরের মানুষজন একটি শোকমিছিল বের করে। মিছিলে নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের ছবিসহ প্লাকার্ড বহন করা হয়। মিছিল শেষ হয় স্টিফেন কোর্ট চত্বরে।
এদিকে বুধবারই পুলিশ স্টিফেন কোর্টের কেয়ারটেকার ও তাঁর একজন সহকারীকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ এখন বাড়ির মালিককে খুঁজছে।
এই অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা সরকারিভাবে বলা হয়েছে ২৪। তবে বেসরকারি সূত্রে বলা হয়েছে ২৭। ২৪ জনের মধ্যে ২০ জনের স্বজনেরা মৃতদেহ গ্রহণ করলেও চারজনের বিষয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। এসব মৃতদেহের একাধিক দাবিদার থাকায় সরকার তাঁদের ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছে।
কলকাতা হাইকোর্ট গতকাল এক নির্দেশে বলেছেন, আদালতের নির্দেশ ছাড়া এই বাড়ি ভাঙা যাবে না। যদিও কলকাতা পৌরসভা ঘোষণা দিয়েছিল, এই বাড়ির বেআইনি অংশ তারা ভেঙে ফেলবে।
বলা বাহুল্য, এই ভবনে ছিল ২০টি পরিবারের বাসগৃহ ও ৪৪টি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়।
গতকাল বিকেলে পিজি হাসপাতাল থেকে মৃত ব্যক্তির স্বজন ও কলকাতার বিভিন্ন স্তরের মানুষজন একটি শোকমিছিল বের করে। মিছিলে নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের ছবিসহ প্লাকার্ড বহন করা হয়। মিছিল শেষ হয় স্টিফেন কোর্ট চত্বরে।
এদিকে বুধবারই পুলিশ স্টিফেন কোর্টের কেয়ারটেকার ও তাঁর একজন সহকারীকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ এখন বাড়ির মালিককে খুঁজছে।
এই অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা সরকারিভাবে বলা হয়েছে ২৪। তবে বেসরকারি সূত্রে বলা হয়েছে ২৭। ২৪ জনের মধ্যে ২০ জনের স্বজনেরা মৃতদেহ গ্রহণ করলেও চারজনের বিষয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। এসব মৃতদেহের একাধিক দাবিদার থাকায় সরকার তাঁদের ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছে।
কলকাতা হাইকোর্ট গতকাল এক নির্দেশে বলেছেন, আদালতের নির্দেশ ছাড়া এই বাড়ি ভাঙা যাবে না। যদিও কলকাতা পৌরসভা ঘোষণা দিয়েছিল, এই বাড়ির বেআইনি অংশ তারা ভেঙে ফেলবে।
বলা বাহুল্য, এই ভবনে ছিল ২০টি পরিবারের বাসগৃহ ও ৪৪টি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়।
No comments