রইল বাকি তিন
ক্যারিয়ারের প্রথম ও শেষ প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন। জীবনের ‘সেঞ্চুরি’টা অল্পের জন্য মিস করে ফেললেন রন হ্যামেন্স। গত বুধবার ৯৪ বছর বয়সে অ্যাডিলেডের এক নার্সিংহোমে মারা গেছেন হ্যামেন্স।
কিন্তু হঠাত্ করে এই রন হ্যামেন্সের মৃত্যু কেন ‘সংবাদ’ হয়ে উঠল? কারণ রন হ্যামেন্স ছিলেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের সেই ‘দ্য ইনভিন্সিবল’ দলের সদস্য। হ্যামেন্সের মৃত্যুতে একটা ইতিহাসের নির্মাতা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে।
১৯৪৮ সালে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের নেতৃত্বে ইংল্যান্ডে যাওয়া অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্য ছিলেন হ্যামেন্স। সেই সফরে প্রস্তুতি ম্যাচ, টেস্ট—কোনো ম্যাচেই হারেনি অস্ট্রেলিয়া। যদিও সেই সফরে মূল একাদশে থাকার সুযোগ হয়নি হ্যামেন্সের, তার পরও একটি ‘অপরাজেয়’ দলের সদস্য বলে কথা!
হ্যামেন্সের পর সেই দলের সদস্যদের মধ্যে বেঁচে রইলেন আর মাত্র তিনজন—স্যাম লক্সটন (৮৮), আর্থার মরিস (৮৮) ও নিল হার্ভে (৮১)। হ্যামেন্স অবশ্য শুধু ‘দ্য ইনভিন্সিবল’ দলের কারণে আলোচিত ছিলেন না। ৩টি টেস্ট খেলে ৮১ রান করা হ্যামেন্স ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বয়সী টেস্ট ক্রিকেটার।
কিন্তু হঠাত্ করে এই রন হ্যামেন্সের মৃত্যু কেন ‘সংবাদ’ হয়ে উঠল? কারণ রন হ্যামেন্স ছিলেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের সেই ‘দ্য ইনভিন্সিবল’ দলের সদস্য। হ্যামেন্সের মৃত্যুতে একটা ইতিহাসের নির্মাতা চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে।
১৯৪৮ সালে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের নেতৃত্বে ইংল্যান্ডে যাওয়া অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্য ছিলেন হ্যামেন্স। সেই সফরে প্রস্তুতি ম্যাচ, টেস্ট—কোনো ম্যাচেই হারেনি অস্ট্রেলিয়া। যদিও সেই সফরে মূল একাদশে থাকার সুযোগ হয়নি হ্যামেন্সের, তার পরও একটি ‘অপরাজেয়’ দলের সদস্য বলে কথা!
হ্যামেন্সের পর সেই দলের সদস্যদের মধ্যে বেঁচে রইলেন আর মাত্র তিনজন—স্যাম লক্সটন (৮৮), আর্থার মরিস (৮৮) ও নিল হার্ভে (৮১)। হ্যামেন্স অবশ্য শুধু ‘দ্য ইনভিন্সিবল’ দলের কারণে আলোচিত ছিলেন না। ৩টি টেস্ট খেলে ৮১ রান করা হ্যামেন্স ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বয়সী টেস্ট ক্রিকেটার।
No comments