আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের মনোবল কমছে: জরিপ
আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের মনোবল কমে যাচ্ছে। সম্প্রতি মার্কিন সেনাবাহিনী পরিচালিত এক জরিপ থেকে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। জরিপে দেখা গেছে, যেসব সেনা ইউনিট ও সেনাকে তিনবার কিংবা তার চেয়ে বেশিবার যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্য ও দাম্পত্যসংকট অন্য সেনাদের চেয়ে বেশি। গত শুক্রবার মার্কিন সেনাবাহিনী এ কথা জানায়।
চলতি বছর ইরাকে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের ওপর চালানো একই ধরনের মূল্যায়নে দেখা গেছে, বিগত বছরের তুলনায় সেনাদের মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা কমে এসেছে। মার্কিন সেনা সূত্র জানায়, ইরাকে সহিংসতার মাত্রা এখন কমে গেছে।
গত সপ্তাহে টেক্সাসের ফোর্ট হুড সেনাঘাঁটিতে সেনাবাহিনীর মনোচিকিত্সক মেজর নিদাল মালিক হাসান হত্যাকাণ্ড চালান। এরপর সেনাদের মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নতুন করে গুরুত্ব দেওয়ার দাবি ওঠে। এ অবস্থায় উদ্বেগজনক এই তথ্য প্রকাশ করা হলো।
জরিপে দেখা গেছে, মাত্র শতকরা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ সেনার মনোবল বা আত্মবিশ্বাস এখন প্রবল থেকে প্রবলতর। ২০০৭ সালে এই হার ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, যে সেনাদের তিনবার বা তার চেয়েও বেশিবার যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভুগছেন। যাঁদের দ্বিতীয়বারের মতো মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৮ দশমিক ১ শতাংশ এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত। অন্যদিকে, যাঁদের প্রথমবার মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ ওই সমস্যায় ভুগছেন।
বেশিবার যে সেনাদের যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে তাঁদের দাম্পত্যসংকট তুলনামূলকভাবে অন্যদের চেয়ে বেশি। তিন কিংবা তার বেশিবার মোতায়েন করা সৈন্যদের মধ্যে ৩০ দশমিক শতাংশ ভাগ দাম্পত্য সংকটের মুখোমুখি। অথচ যাঁদেরকে প্রথমবার মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে শতকরা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ ওই সংকটে ভুগছেন।
যে দলটি এই জরিপ পরিচালনা করেছে, তারা আফগানিস্তানে আরও বেশি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ পাঠানোর সুপারিশ করেছে।
চলতি বছর ইরাকে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের ওপর চালানো একই ধরনের মূল্যায়নে দেখা গেছে, বিগত বছরের তুলনায় সেনাদের মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা কমে এসেছে। মার্কিন সেনা সূত্র জানায়, ইরাকে সহিংসতার মাত্রা এখন কমে গেছে।
গত সপ্তাহে টেক্সাসের ফোর্ট হুড সেনাঘাঁটিতে সেনাবাহিনীর মনোচিকিত্সক মেজর নিদাল মালিক হাসান হত্যাকাণ্ড চালান। এরপর সেনাদের মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নতুন করে গুরুত্ব দেওয়ার দাবি ওঠে। এ অবস্থায় উদ্বেগজনক এই তথ্য প্রকাশ করা হলো।
জরিপে দেখা গেছে, মাত্র শতকরা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ সেনার মনোবল বা আত্মবিশ্বাস এখন প্রবল থেকে প্রবলতর। ২০০৭ সালে এই হার ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, যে সেনাদের তিনবার বা তার চেয়েও বেশিবার যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভুগছেন। যাঁদের দ্বিতীয়বারের মতো মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৮ দশমিক ১ শতাংশ এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত। অন্যদিকে, যাঁদের প্রথমবার মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ ওই সমস্যায় ভুগছেন।
বেশিবার যে সেনাদের যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করা হয়েছে তাঁদের দাম্পত্যসংকট তুলনামূলকভাবে অন্যদের চেয়ে বেশি। তিন কিংবা তার বেশিবার মোতায়েন করা সৈন্যদের মধ্যে ৩০ দশমিক শতাংশ ভাগ দাম্পত্য সংকটের মুখোমুখি। অথচ যাঁদেরকে প্রথমবার মোতায়েন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে শতকরা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ ওই সংকটে ভুগছেন।
যে দলটি এই জরিপ পরিচালনা করেছে, তারা আফগানিস্তানে আরও বেশি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ পাঠানোর সুপারিশ করেছে।
No comments