বিমানের পতন এবার কলাবাগানে
এক হিসেবে খুবই ম্যাড়মেড়ে হওয়ার কথা ছিল ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগের কালকের দিনটা। এক বিমান ছাড়া তিন ম্যাচে বড় দল বলতে কেউ নেই। কিন্তু হলো উল্টো। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, বিকেএসপি এবং ফতুল্লায় চরম উত্তেজনায় কাটল ক্রিকেট লিগ। সে সঙ্গে হয়তো অঘটনও দেখল তা।
ফতুল্লায় শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে বিকেএসপির তরুণদের কাছে ভিক্টোরিয়ার ৩ রানের হার অঘটনই। মিরপুরে বিমানকে ২০ রানে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছে কলাবাগানও। আর বিকেএসপিতে নবাগত খেলাঘরের বিপক্ষে ওল্ড ডিওএইচএস ৩ উইকেটের জয় পেয়েছে মাত্র ১ বল বাকি থাকতে।
ওপেনার সৌম্য সরকার আর আসিফ আহমেদের ফিফটির পরও অলআউট হওয়ার আগে ২০২ রান করতে পেরেছিল বিকেএসপি। ৭.৪ ওভারে ৩৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তাদের প্রায় একাই ধসিয়ে দেন পেসার মোহাম্মদ শরীফ। কিন্তু শরীফ হাসিটা ধরে রাখতে পারেননি নিজ দলের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায়। আবুল বাশারের ৭৩ রানের পরও শেষ বল পর্যন্ত খেলে ১৯৯ রানে অলআউট তারা। লিগে বিকেএসপির এটি দ্বিতীয় জয়, ভিক্টোরিয়ার চতুর্থ পরাজয়।
খেলাঘরের দেওয়া ২০৪ রানের টার্গেট ছুঁতে ৪৯.৫ ওভার পর্যন্ত খেলেছে ওল্ড ডিওএইচএস। ওয়াসিম নাঈম ও ফজলে রাব্বির ৯৭ রানের ওপেনিং জুটি, ওয়ান ডাউনে রুম্মান আহমেদের ফিফটি। কিন্তু তারপরও মিডল-অর্ডারের ব্যর্থতায় একপর্যায়ে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল ওল্ড ডিওএইচএসের জয়। এর আগে আসলাম আলীর ফিফটির (৬৬) সৌজন্যে ৪৮.৫ ওভারে ২০৩ রান করেছে খেলাঘর। লিগে ছয় ম্যাচ খেলে এখনো জয়ের দেখা পায়নি তারা।
ফলাফল দেখে ম্যাচটাকে তেমন উত্তেজনাপূর্ণ মনে না হলেও মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে কাল শেষ বিকেলে জমে উঠেছিল কলাবাগান-বিমান ম্যাচ। কলাবাগানের ২১৯ রানের জবাবে শেষ ২ ওভারে ২১ রান দরকার ছিল বিমানের। কিন্তু ৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দলের ১৯৯ রানের মাথায় শফিউল ইসলাম ক্যাচ তুলে দেন বাঁহাতি স্পিনার নাজমুস সাদাতের বোলিংয়ে। নাজমুসও অসাধারণ দক্ষতায় তালুবন্দী করলেন সেটা। ৩৯ রানে ৪ উইকেট হারালেও মূলত জিহান মোবারকের ৬৫ রানই শেষ পর্যন্ত ম্যাচে রেখেছিল বিমানকে। এর আগে জুবায়ের আহমেদের ফিফটিতে (৬৬) ৮ উইকেটে ২১৯ রান করেছিল কলাবাগান। প্রথম ম্যাচে হারার পর কলাবাগানের এটি টানা পঞ্চম জয়। অন্যদিকে বিমান প্রথম চার ম্যাচে জিতলেও হারল পর পর দুই ম্যাচে।
ফতুল্লায় শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে বিকেএসপির তরুণদের কাছে ভিক্টোরিয়ার ৩ রানের হার অঘটনই। মিরপুরে বিমানকে ২০ রানে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছে কলাবাগানও। আর বিকেএসপিতে নবাগত খেলাঘরের বিপক্ষে ওল্ড ডিওএইচএস ৩ উইকেটের জয় পেয়েছে মাত্র ১ বল বাকি থাকতে।
ওপেনার সৌম্য সরকার আর আসিফ আহমেদের ফিফটির পরও অলআউট হওয়ার আগে ২০২ রান করতে পেরেছিল বিকেএসপি। ৭.৪ ওভারে ৩৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তাদের প্রায় একাই ধসিয়ে দেন পেসার মোহাম্মদ শরীফ। কিন্তু শরীফ হাসিটা ধরে রাখতে পারেননি নিজ দলের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায়। আবুল বাশারের ৭৩ রানের পরও শেষ বল পর্যন্ত খেলে ১৯৯ রানে অলআউট তারা। লিগে বিকেএসপির এটি দ্বিতীয় জয়, ভিক্টোরিয়ার চতুর্থ পরাজয়।
খেলাঘরের দেওয়া ২০৪ রানের টার্গেট ছুঁতে ৪৯.৫ ওভার পর্যন্ত খেলেছে ওল্ড ডিওএইচএস। ওয়াসিম নাঈম ও ফজলে রাব্বির ৯৭ রানের ওপেনিং জুটি, ওয়ান ডাউনে রুম্মান আহমেদের ফিফটি। কিন্তু তারপরও মিডল-অর্ডারের ব্যর্থতায় একপর্যায়ে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল ওল্ড ডিওএইচএসের জয়। এর আগে আসলাম আলীর ফিফটির (৬৬) সৌজন্যে ৪৮.৫ ওভারে ২০৩ রান করেছে খেলাঘর। লিগে ছয় ম্যাচ খেলে এখনো জয়ের দেখা পায়নি তারা।
ফলাফল দেখে ম্যাচটাকে তেমন উত্তেজনাপূর্ণ মনে না হলেও মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে কাল শেষ বিকেলে জমে উঠেছিল কলাবাগান-বিমান ম্যাচ। কলাবাগানের ২১৯ রানের জবাবে শেষ ২ ওভারে ২১ রান দরকার ছিল বিমানের। কিন্তু ৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দলের ১৯৯ রানের মাথায় শফিউল ইসলাম ক্যাচ তুলে দেন বাঁহাতি স্পিনার নাজমুস সাদাতের বোলিংয়ে। নাজমুসও অসাধারণ দক্ষতায় তালুবন্দী করলেন সেটা। ৩৯ রানে ৪ উইকেট হারালেও মূলত জিহান মোবারকের ৬৫ রানই শেষ পর্যন্ত ম্যাচে রেখেছিল বিমানকে। এর আগে জুবায়ের আহমেদের ফিফটিতে (৬৬) ৮ উইকেটে ২১৯ রান করেছিল কলাবাগান। প্রথম ম্যাচে হারার পর কলাবাগানের এটি টানা পঞ্চম জয়। অন্যদিকে বিমান প্রথম চার ম্যাচে জিতলেও হারল পর পর দুই ম্যাচে।
No comments