বাহরাইনের স্বপ্নভঙ্গ, বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড
ররি ফ্যালন না মার্ক প্যাস্টন? কাকে নায়ক বলবে নিউজিল্যান্ডের মানুষ? সত্যি বলতে, ফরোয়ার্ড ফ্যালন আর গোলরক্ষক প্যাস্টন; নিউজিল্যান্ডকে ২৭ বছর পর আবার বিশ্বকাপে তুলতে অবদান ছিল দুজনেরই। দারুণ এক হেডে ফ্যালন যেমন এগিয়ে দিয়েছিলেন ‘অল হোয়াইট’দের, আর তাঁর গোলটিকে বাঁচিয়ে দলের ১-০ গোলের জয় নিশ্চিত করতে গোলরক্ষক প্যাস্টন ঠেকিয়েছেন পেনাল্টি।
ওয়েলিংটনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্লে-অফ ম্যাচের লড়াইটা নিউজিল্যান্ড-বাহরাইন দুদলের জন্যই ছিল সোনালি স্বপ্নের হাতছানি। তবে মাঠে নামার আগ পর্যন্ত হিসাব-নিকাশে একটু এগিয়ে ছিল বাহরাইনই। বাহরাইনে প্রথম লেগটা গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। ওয়েলিংটনে কাল তাই গোল নিয়ে ড্র করতে পারলেই বিশ্বকাপে পৌঁছে যেত বাহরাইন।
ম্যাচের শুরুতে এগিয়ে থাকলেও ম্যাচ শুরু হতেই একটু একটু করে পিছিয়ে যেতে থাকে এশিয়ার আরব দেশটি। শুরু থেকেই বাহরাইনের ওপর চেপে বসার চেষ্টা করে নিউজিল্যান্ড। শুরুর দিকেই লিও বেরটোস ও ক্রিস কিলেনের শট গিয়ে লাগে বারে। শেষ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার দর্শককে আনন্দে ভাসায় ফ্যালনের হেড। ৪৪ মিনিটে তাঁর এ গোলটির উত্স ছিল বেরটোসের কর্নার।
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য আশায় বুক বেঁধে নামে বাহরাইন। গত বিশ্বকাপেও ত্রিনিদাদ ও টোবাগের বিপক্ষে প্লে-অফে কাটা পড়া বাহরাইন এবার ভাগ্য বদলাতে মরিয়া হয়ে ওঠে। সর্বস্ব পণ করে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিউজিল্যান্ডের রক্ষণ দুর্গে। একটি পেনাল্টিও পেয়ে যায় সফরকারীরা। কিন্তু ৫১ মিনিটে আদনানের পেনাল্টিটা ঠেকিয়ে দেন প্যাস্টন। এর পর সেই যে রক্ষণ জমাট করে তুলল নিউজিল্যান্ড, তা আর ভাঙতে পারেনি বাহরাইনের আক্রমণভাগ।
একসময় এশিয়ার ফুটবলের পরাশক্তি ছিল আরব দেশগুলোই। এ অঞ্চল থেকে বাছাইপর্ব উতরে বিশ্বকাপের টিকিট বেশির ভাগ সময়ই পেত ইরাক, ইরান আর সৌদি আরবের মতো আরব দেশগুলো। কিন্তু এবার হলো এর ঠিক উল্টো! বিশ্বকাপে আরব দেশের পতাকা ওড়ানোর শেষ আশা ছিল যাদের ঘিরে, সেই বাহরাইনের হলো স্বপ্নভঙ্গ।
এবারের বিশ্বকাপে এশিয়ার আরব দেশগুলোকে তাই দর্শকই হয়ে থাকতে হচ্ছে।
ওয়েলিংটনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্লে-অফ ম্যাচের লড়াইটা নিউজিল্যান্ড-বাহরাইন দুদলের জন্যই ছিল সোনালি স্বপ্নের হাতছানি। তবে মাঠে নামার আগ পর্যন্ত হিসাব-নিকাশে একটু এগিয়ে ছিল বাহরাইনই। বাহরাইনে প্রথম লেগটা গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। ওয়েলিংটনে কাল তাই গোল নিয়ে ড্র করতে পারলেই বিশ্বকাপে পৌঁছে যেত বাহরাইন।
ম্যাচের শুরুতে এগিয়ে থাকলেও ম্যাচ শুরু হতেই একটু একটু করে পিছিয়ে যেতে থাকে এশিয়ার আরব দেশটি। শুরু থেকেই বাহরাইনের ওপর চেপে বসার চেষ্টা করে নিউজিল্যান্ড। শুরুর দিকেই লিও বেরটোস ও ক্রিস কিলেনের শট গিয়ে লাগে বারে। শেষ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার দর্শককে আনন্দে ভাসায় ফ্যালনের হেড। ৪৪ মিনিটে তাঁর এ গোলটির উত্স ছিল বেরটোসের কর্নার।
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য আশায় বুক বেঁধে নামে বাহরাইন। গত বিশ্বকাপেও ত্রিনিদাদ ও টোবাগের বিপক্ষে প্লে-অফে কাটা পড়া বাহরাইন এবার ভাগ্য বদলাতে মরিয়া হয়ে ওঠে। সর্বস্ব পণ করে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিউজিল্যান্ডের রক্ষণ দুর্গে। একটি পেনাল্টিও পেয়ে যায় সফরকারীরা। কিন্তু ৫১ মিনিটে আদনানের পেনাল্টিটা ঠেকিয়ে দেন প্যাস্টন। এর পর সেই যে রক্ষণ জমাট করে তুলল নিউজিল্যান্ড, তা আর ভাঙতে পারেনি বাহরাইনের আক্রমণভাগ।
একসময় এশিয়ার ফুটবলের পরাশক্তি ছিল আরব দেশগুলোই। এ অঞ্চল থেকে বাছাইপর্ব উতরে বিশ্বকাপের টিকিট বেশির ভাগ সময়ই পেত ইরাক, ইরান আর সৌদি আরবের মতো আরব দেশগুলো। কিন্তু এবার হলো এর ঠিক উল্টো! বিশ্বকাপে আরব দেশের পতাকা ওড়ানোর শেষ আশা ছিল যাদের ঘিরে, সেই বাহরাইনের হলো স্বপ্নভঙ্গ।
এবারের বিশ্বকাপে এশিয়ার আরব দেশগুলোকে তাই দর্শকই হয়ে থাকতে হচ্ছে।
No comments