সীমান্ত রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে: পিয়ংইয়ং -সতর্কাবস্থায় দ. কোরীয় সেনাবাহিনী
পীত সাগরে নিজেদের সমুদ্রসীমা রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি তারা দক্ষিণ কোরিয়াকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, গত সপ্তাহের সংঘর্ষের জন্য সিউলকে চড়া মূল্য দিতে হবে। গত শুক্রবার দক্ষিণ কোরীয় পক্ষকে পাঠানো এক বার্তায় উত্তর কোরীয় সামরিক বাহিনী এ কথা জানায়। প্রতিপক্ষের এ ধরনের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রেখেছে দক্ষিণ কোরীয় সরকার। গত মঙ্গলবার দুই পক্ষের নৌবাহিনীর মধ্যে ওই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সিউল সফরের পাঁচ দিন আগে এই হুঁশিয়ারি জানালো পিয়ংইয়ং। এ ধরনের মারমুখী বক্তব্য না দেওয়ার জন্য উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৫০-৫৩ সালের যুদ্ধের পর দুই কোরিয়ার মধ্যে জাতিসংঘের চিহ্নিত করে দেওয়া সমুদ্রসীমা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছে পিয়ংইয়ং। তাদের দাবি, ওই সীমানা চিহ্নিতকারী রেখা আরও দক্ষিণে সরাতে হবে।
সিউলকে পাঠানো বার্তায় উত্তর কোরীয় সামরিক বাহিনী বলেছে, “আমাদের ভূখণ্ডের অংশ আমাদেরই থাকবে। পীত সাগরে আমাদের তরফ থেকে এ ব্যাপারে সীমানা চিহ্নিত করা আছে। এখন থেকে ওই সীমানা রক্ষায় আমরা ‘নির্দয়ভাবে’ সামরিক পদক্ষেপ নেব।”
ওই বার্তার বরাত দিয়ে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানায়, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের জন্য সিউলকে আবার ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পিয়ংইয়ং। ‘জাতীয় ঐক্য স্থাপন ও দুই কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণের সম্ভাবনা নস্যাত্ করার জন্য দক্ষিণ পক্ষই দায়ী থাকবে। আর এ জন্য তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।’ ওই বার্তায় আবারও দাবি করা হয়েছে, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের জন্য সিউলই দায়ী।
এদিকে উত্তর কোরিয়ার এ ধরনের বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘পিয়ংইয়ংয়ের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য উসকানিমূলক পদক্ষেপ মোকাবিলায় আমাদের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।’ এর আগে শুক্রবার দক্ষিণ কোরীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম তায়ে-ইয়াং আশঙ্কা জানিয়ে বলেন, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে আরও উসকানিমূলক পদক্ষেপ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
গত সপ্তাহে পীত সাগরে দুই কোরিয়ার নৌবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি হয়। এতে উত্তর কোরিয়ার একটি টহল জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে সিউল। পিয়ংইয়ং দাবি করেছে, দক্ষিণ কোরীয় পক্ষ বিনা উসকানিতে ওই হামলা করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সিউল সফরের পাঁচ দিন আগে এই হুঁশিয়ারি জানালো পিয়ংইয়ং। এ ধরনের মারমুখী বক্তব্য না দেওয়ার জন্য উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৫০-৫৩ সালের যুদ্ধের পর দুই কোরিয়ার মধ্যে জাতিসংঘের চিহ্নিত করে দেওয়া সমুদ্রসীমা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছে পিয়ংইয়ং। তাদের দাবি, ওই সীমানা চিহ্নিতকারী রেখা আরও দক্ষিণে সরাতে হবে।
সিউলকে পাঠানো বার্তায় উত্তর কোরীয় সামরিক বাহিনী বলেছে, “আমাদের ভূখণ্ডের অংশ আমাদেরই থাকবে। পীত সাগরে আমাদের তরফ থেকে এ ব্যাপারে সীমানা চিহ্নিত করা আছে। এখন থেকে ওই সীমানা রক্ষায় আমরা ‘নির্দয়ভাবে’ সামরিক পদক্ষেপ নেব।”
ওই বার্তার বরাত দিয়ে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানায়, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের জন্য সিউলকে আবার ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পিয়ংইয়ং। ‘জাতীয় ঐক্য স্থাপন ও দুই কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণের সম্ভাবনা নস্যাত্ করার জন্য দক্ষিণ পক্ষই দায়ী থাকবে। আর এ জন্য তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।’ ওই বার্তায় আবারও দাবি করা হয়েছে, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের জন্য সিউলই দায়ী।
এদিকে উত্তর কোরিয়ার এ ধরনের বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘পিয়ংইয়ংয়ের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য উসকানিমূলক পদক্ষেপ মোকাবিলায় আমাদের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।’ এর আগে শুক্রবার দক্ষিণ কোরীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম তায়ে-ইয়াং আশঙ্কা জানিয়ে বলেন, মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে আরও উসকানিমূলক পদক্ষেপ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
গত সপ্তাহে পীত সাগরে দুই কোরিয়ার নৌবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি হয়। এতে উত্তর কোরিয়ার একটি টহল জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে সিউল। পিয়ংইয়ং দাবি করেছে, দক্ষিণ কোরীয় পক্ষ বিনা উসকানিতে ওই হামলা করেছে।
No comments