বালকটি বাড়িতেই ছিল- কলোরাডোতে বেলুন নাটক
বাড়িতে বানানো বেলুনে চড়ে ভ্রমণ করতে গিয়ে সেটা থেকে পড়ে মারা গেছে—এমন একটি আশঙ্কা নিয়ে বৃহস্পতিবার চার ঘণ্টা খোঁজাখুঁজি আর সংবাদ মাধ্যমে ঝড় তোলার পর বালকটিকে পাওয়া গেল বাড়িতেই। সে ছিল নিরাপদ, সুস্থ ও সবল। নাম ফ্যালকন হিন (৬)। বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফোর্ট কলিন্সে।
ফ্যালকনের ভাইয়ের দেওয়া তথ্য থেকে উত্কণ্ঠার নাটকের শুরু। সে পুলিশকে জানায়, ফ্যালকন তাদের বাড়িতে বানানো একটি হিলিয়াম গ্যাস ভর্তি বেলুনে চড়ার পর সেটা উড়তে শুরু করে। এই খবর জানার পর পরই মার্কিন বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও কলোরাডো ন্যাশনাল গার্ডকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়। পাশাপাশি মার্কিন সংবাদ মাধ্যমগুলোর তত্পরতাও শুরু হয়ে যায়। আকাশে বেলুনটির অবস্থান জানার পর সেটার পেছনে ছোটে স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের হেলিকপ্টারগুলো। দুই ঘণ্টা আকাশে ভেসে থাকার পর বেলুনটি মাটিতে নেমে আসে।
কিন্তু ফ্যালকনকে পাওয়া গেল না। আর এতে আশঙ্কা আরও বেড়ে যায় যে বালকটি বেলুন থেকে পড়ে মারা গেছে। খোঁজাখুঁজি চলতে থাকে। অবশেষে আশঙ্কার অবসান ঘটে যখন ল্যারিমারের কাউন্টি শেরিফ জিম অ্যালডারডের্নকে টেলিফোনে জানানো হয়, ফ্যালকন বাড়িতেই আছে, নিরাপদে আছে।
টেলিফোন থেকে খবরটি শোনার পর অ্যালডারডের্ন সাংবাদিকদের জানান, বালকটি বেলুনেই চড়েনি। সে বাড়িতেই ছিল। বাবার শাস্তির ভয়ে গ্যারেজের ওপরে চিলেকোঠায় লুকিয়ে ছিল। ফ্যালকনের ভয় ছিল, বেলুনে চড়ার চেষ্টা করার কারণে বাবা তাকে শাস্তি দিতে পারেন।
পরে ফ্যালকনের মা মেইউমি বলেন, ফ্যালকন চিলেকোঠা থেকে নেমে আসে এবং বাসায় ঢুকে উত্কণ্ঠায় থাকা পরিবারের সদস্যদের চমকে দেয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে সুস্থ-সবল দেখে আনন্দে চিত্কার করে ওঠে।
অ্যালডারডের্ন জানান, পুলিশ সদস্যরা ফ্যালকনের ভাইকে কয়েকবার জিজ্ঞাসা করেছিল তার ভাইয়ের কী হয়েছে। ভাই প্রতিবারই বলেছে, সে ফ্যালকনকে বেলুনে চড়তে দেখেছে।
ফ্যালকনের বাবা রিচার্ড হিন একজন শৌখিন গবেষক। তিনি আবহাওয়া ও ঝড়ের গতিবিধি নিয়ে গবেষণা করেন। আর এ কাজের জন্যই বেলুনটি তৈরি করেছিলেন তিনি। রিচার্ড জানালেন, ছেলেকে মারধর করার কোনো ইচ্ছা ছিল না তাঁর।
ফ্যালকনের ভাইয়ের দেওয়া তথ্য থেকে উত্কণ্ঠার নাটকের শুরু। সে পুলিশকে জানায়, ফ্যালকন তাদের বাড়িতে বানানো একটি হিলিয়াম গ্যাস ভর্তি বেলুনে চড়ার পর সেটা উড়তে শুরু করে। এই খবর জানার পর পরই মার্কিন বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও কলোরাডো ন্যাশনাল গার্ডকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়। পাশাপাশি মার্কিন সংবাদ মাধ্যমগুলোর তত্পরতাও শুরু হয়ে যায়। আকাশে বেলুনটির অবস্থান জানার পর সেটার পেছনে ছোটে স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের হেলিকপ্টারগুলো। দুই ঘণ্টা আকাশে ভেসে থাকার পর বেলুনটি মাটিতে নেমে আসে।
কিন্তু ফ্যালকনকে পাওয়া গেল না। আর এতে আশঙ্কা আরও বেড়ে যায় যে বালকটি বেলুন থেকে পড়ে মারা গেছে। খোঁজাখুঁজি চলতে থাকে। অবশেষে আশঙ্কার অবসান ঘটে যখন ল্যারিমারের কাউন্টি শেরিফ জিম অ্যালডারডের্নকে টেলিফোনে জানানো হয়, ফ্যালকন বাড়িতেই আছে, নিরাপদে আছে।
টেলিফোন থেকে খবরটি শোনার পর অ্যালডারডের্ন সাংবাদিকদের জানান, বালকটি বেলুনেই চড়েনি। সে বাড়িতেই ছিল। বাবার শাস্তির ভয়ে গ্যারেজের ওপরে চিলেকোঠায় লুকিয়ে ছিল। ফ্যালকনের ভয় ছিল, বেলুনে চড়ার চেষ্টা করার কারণে বাবা তাকে শাস্তি দিতে পারেন।
পরে ফ্যালকনের মা মেইউমি বলেন, ফ্যালকন চিলেকোঠা থেকে নেমে আসে এবং বাসায় ঢুকে উত্কণ্ঠায় থাকা পরিবারের সদস্যদের চমকে দেয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে সুস্থ-সবল দেখে আনন্দে চিত্কার করে ওঠে।
অ্যালডারডের্ন জানান, পুলিশ সদস্যরা ফ্যালকনের ভাইকে কয়েকবার জিজ্ঞাসা করেছিল তার ভাইয়ের কী হয়েছে। ভাই প্রতিবারই বলেছে, সে ফ্যালকনকে বেলুনে চড়তে দেখেছে।
ফ্যালকনের বাবা রিচার্ড হিন একজন শৌখিন গবেষক। তিনি আবহাওয়া ও ঝড়ের গতিবিধি নিয়ে গবেষণা করেন। আর এ কাজের জন্যই বেলুনটি তৈরি করেছিলেন তিনি। রিচার্ড জানালেন, ছেলেকে মারধর করার কোনো ইচ্ছা ছিল না তাঁর।
No comments