উত্তর প্রদেশে কথিত অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন
উত্তর
প্রদেশে বাংলাদেশি কথিত অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন শুরু করতে সব
জেলা পুলিশ প্রধানকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের পুলিশ মহাপরিচালক ওপি সিং।
তাদেরকে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশে যেসব বাংলাদেশি নাগরিক অবৈধভাবে বসবাস
করছেন তাদের চিহ্নিত করতে, ভিডিওগ্রাফভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করতে এবং
আঙ্গুলের ছাপসহ একটি ডাটাবেজ তৈরি করতে। যাতে ভবিষ্যতে তাদের বিরুদ্ধে, দেশ
থেকে বের করে দেয়া থেকে শুরু করে যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। এ খবরটি
খুবই গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে ভারতীয় মিডিয়া। অনলাইন দ্য টাইমস অব
ইন্ডিয়া লিখেছে, এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে সোমবার। এতে আসামে সম্প্রতি
সমাপ্ত নাগরিকপঞ্জী বা এনআরসি মডেলের কথা সামনে চলে এসেছে। আসামের মতো
উত্তর প্রদেশেও এনআরসি বাস্তবায়নে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সরকার
প্রত্যয় ব্যক্ত করে। সোমবার ইস্যু করা ওই নির্দেশনায় ভারতের স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের ২০১৭ সালের অক্টোবরের গাইডলাইন অনুসরণ করা হয়েছে বলে বলা
হয়েছে।
ওই গাইডলাইনে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করার কথা বলা আছে। এ বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন পুলিশের মহাপরিচালক ওপি সিং। তিনি বলেছেন, উত্তর প্রদেশে অবৈধভাবে বসবাস করছেন হাজার হাজার বাংলাদেশি। তার মধ্যে বহু সংখ্যক ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন। তাই রাজ্যের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশি ও অন্য বিদেশিদের শনাক্ত করা প্রয়োজন। রেলওয়ে, বাস স্টেশন, নতুন নতুন সব বসতি এবং রাস্তার পাশে অস্থায়ীভিত্তিতে নির্মিত ছালার ঘরে এ অভিযান চালাতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে পুলিশ টিমকে। এতে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করা হবে।
পুলিশের মহাপরিচালক বলেছেন, পুরো প্রক্রিয়া ভিডিওতে ধারণ করতে হবে। উত্তর প্রদেশে বসবাসকারী অবৈধ বিদেশিদের আঙ্গুলের ছাপ সহ ডাটাবেজ তৈরি করা হবে এগুলো দিয়ে। পরে সংগৃহীত আঙ্গুলের ছাপ পাঠিয়ে দেয়া হবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যুরোর কাছে। যদি কোনো অবৈধ অভিবাসী অন্য কোনো রাজ্যের অধিবাসী বলে দাবি করেন তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার আগে পুলিশ তার ব্যক্তিগত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য যাচাই করবে। তারা যেসব ডকুমেন্ট হাজির করবে তার যথার্থতাও পুলিশ যাচাই করবে। এর মধ্যে রয়েছে আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি এমনকি অস্ত্রের লাইসেন্স। এ অভিযানে যেসব কর্মকর্তা জড়িত থাকবেন তারা এসব কর্মকাণ্ডের দালালদেরও চিহ্নিত করবেন। এবং যাচাই করবেন কীভাবে তারা এসব ডকুমেন্ট তৈরি করেছে।
ওই গাইডলাইনে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করার কথা বলা আছে। এ বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন পুলিশের মহাপরিচালক ওপি সিং। তিনি বলেছেন, উত্তর প্রদেশে অবৈধভাবে বসবাস করছেন হাজার হাজার বাংলাদেশি। তার মধ্যে বহু সংখ্যক ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন। তাই রাজ্যের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশি ও অন্য বিদেশিদের শনাক্ত করা প্রয়োজন। রেলওয়ে, বাস স্টেশন, নতুন নতুন সব বসতি এবং রাস্তার পাশে অস্থায়ীভিত্তিতে নির্মিত ছালার ঘরে এ অভিযান চালাতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে পুলিশ টিমকে। এতে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করা হবে।
পুলিশের মহাপরিচালক বলেছেন, পুরো প্রক্রিয়া ভিডিওতে ধারণ করতে হবে। উত্তর প্রদেশে বসবাসকারী অবৈধ বিদেশিদের আঙ্গুলের ছাপ সহ ডাটাবেজ তৈরি করা হবে এগুলো দিয়ে। পরে সংগৃহীত আঙ্গুলের ছাপ পাঠিয়ে দেয়া হবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যুরোর কাছে। যদি কোনো অবৈধ অভিবাসী অন্য কোনো রাজ্যের অধিবাসী বলে দাবি করেন তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার আগে পুলিশ তার ব্যক্তিগত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য যাচাই করবে। তারা যেসব ডকুমেন্ট হাজির করবে তার যথার্থতাও পুলিশ যাচাই করবে। এর মধ্যে রয়েছে আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি এমনকি অস্ত্রের লাইসেন্স। এ অভিযানে যেসব কর্মকর্তা জড়িত থাকবেন তারা এসব কর্মকাণ্ডের দালালদেরও চিহ্নিত করবেন। এবং যাচাই করবেন কীভাবে তারা এসব ডকুমেন্ট তৈরি করেছে।
No comments