গাছে পেরেক পুঁতলেই জরিমানা
পশ্চিমবঙ্গে
গাছে পেরেক লাগানোর বিরুদ্ধে চালু হতে যাচ্ছে নতুন আইন। বিধি অনুসারে
গাছের গায়ে পেরেক পোঁতা হলে জরিমানা করা হবে। বিধানসভার চলতি বর্ধিত বাজেট
অধিবেশনে পুর দপ্তর রাস্তা, হাসপাতাল-সহ প্রকাশ্য জায়গায় থুতু ফেলা বন্ধে
আইনে সংশোধনী এনেছে। এই আইনের আওতাতেই বিধি তৈরি করে পুর-এলাকায় গাছের গায়ে
পেরেক পোঁতা বন্ধ করার ব্যবস্থা হচ্ছে।
বিধি নিয়ে বিধানসভায় কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ মুখোপাধ্যায় বলেছেন, গাছের গায়ে পেরেক পুঁতে বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রবণতা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। অথচ আমরা বলে থাকি, একটি গাছ একটি প্রাণ। পথে পথে ছোট-বড় গাছে পেরেক পুঁতে বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দেওয়া আমাদের সকলেরই নজরে পড়লেও কিছু পরিবেশবাদী সংগঠন ছাড়া কেউই প্রতিবাদ জানান না। গাছকে পেরেক পুঁতে ক্ষত-বিক্ষত করা যে অন্যায় সেই সচেতনতাই নাগরিকদের মধ্যে তৈরি হয়নি।
তাই যারা এগুলি লাগান তাদের কেউ বাধাও দেন না। তিনি আরো বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতারা এ নিয়ে ভাবিত নন। সরকারি স্তরে কোনো ব্যবস্থা নেবার নজির নেই। এক পরিবেশকর্মী জানান, গাছ কাটা ঠেকাতে আইন থাকলেও গাছের গায়ে পেরেক দিয়ে বিজ্ঞাপন সাঁটা মোকাবিলায় কোনো বিধি নেই রাজ্যে। গাছে পেরেক লাগানোর প্রবণতা রোধে প্রশাসনিক স্তরে সার্বিক পদক্ষেপও কখনো হয়নি। তবে এই প্রথম গাছে পেরেক পোঁতা বন্ধে পুর-আইনের আওতায় বিধি তৈরি করতে চলেছে রাজ্য।
বিধি নিয়ে বিধানসভায় কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ মুখোপাধ্যায় বলেছেন, গাছের গায়ে পেরেক পুঁতে বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রবণতা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। অথচ আমরা বলে থাকি, একটি গাছ একটি প্রাণ। পথে পথে ছোট-বড় গাছে পেরেক পুঁতে বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দেওয়া আমাদের সকলেরই নজরে পড়লেও কিছু পরিবেশবাদী সংগঠন ছাড়া কেউই প্রতিবাদ জানান না। গাছকে পেরেক পুঁতে ক্ষত-বিক্ষত করা যে অন্যায় সেই সচেতনতাই নাগরিকদের মধ্যে তৈরি হয়নি।
তাই যারা এগুলি লাগান তাদের কেউ বাধাও দেন না। তিনি আরো বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতারা এ নিয়ে ভাবিত নন। সরকারি স্তরে কোনো ব্যবস্থা নেবার নজির নেই। এক পরিবেশকর্মী জানান, গাছ কাটা ঠেকাতে আইন থাকলেও গাছের গায়ে পেরেক দিয়ে বিজ্ঞাপন সাঁটা মোকাবিলায় কোনো বিধি নেই রাজ্যে। গাছে পেরেক লাগানোর প্রবণতা রোধে প্রশাসনিক স্তরে সার্বিক পদক্ষেপও কখনো হয়নি। তবে এই প্রথম গাছে পেরেক পোঁতা বন্ধে পুর-আইনের আওতায় বিধি তৈরি করতে চলেছে রাজ্য।
No comments