শহীদ দিবস বনাম হরি সিংয়ের জন্মদিন: জম্মু ও কাশ্মিরের মধ্যে নতুন যুদ্ধ
জম্মু-কাশ্মিরের
গভর্নর সত্যপাল মালিক শনিবার শ্রীনগরে সরকারি ‘শহীদ দিবসে’র একটি
অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। সেখানে মহারাজা হরি সিংয়ের জন্মদিন ২৩ সেপ্টেম্বরকে
রাজ্যে ছুটির দিন ঘোষণার দাবি ওঠার কারণে তিনি এমনটা করেন বলে ধারণা করা
হয়।
হরি সিং ছিলেন জম্মু-কাশ্মিরের শেষ হিন্দু ডোগরা শাসক এবং তিনিই ভারতের সঙ্গে মিশে যাওয়ার জন্য চুক্তি সই করেছিলেন।
অন্যদিকে, প্রতিবছর ১৩ জুলাই দিনটি পালিত হয় ১৯৩১ সালে হরি সিংয়ের শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে নিহত ২৪ কাশ্মিরির স্মরণে ‘শহীদ দিবস’ হিসেবে।
এটা রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন এবং দিনটি স্মরণে শ্রীনগরে ‘শহীদ গোরস্তানে’ ওই ২৪ জনের কবর জিয়ারতসহ সরকারিভাবে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে যোগ দেন সরকারের কর্মকর্তারা।
কিন্তু জম্মুর হিন্দু গ্রুপগুলো অনেক দিন ধরেই এই ছুটির দিন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে।
শনিবার ছিলো ওই হত্যাকাণ্ডের ৮৮তম বার্ষিকী। মালিক নিজে না গিয়ে একজন প্রতিনিধি পাঠান। সেখানে সরকারি ছুটির দিনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখানো হয়। বিক্ষোভকারীরা হরি সিংয়ের জন্মদিনকে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণার দাবি জানায়।
ফলে ভারতের একমাত্র মুসলিম প্রধান রাজ্যে সহিংসতার আরেকটি ইস্যু তৈরি হচ্ছে।
হরি সিং ছিলেন জম্মু-কাশ্মিরের শেষ হিন্দু ডোগরা শাসক এবং তিনিই ভারতের সঙ্গে মিশে যাওয়ার জন্য চুক্তি সই করেছিলেন।
অন্যদিকে, প্রতিবছর ১৩ জুলাই দিনটি পালিত হয় ১৯৩১ সালে হরি সিংয়ের শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে নিহত ২৪ কাশ্মিরির স্মরণে ‘শহীদ দিবস’ হিসেবে।
এটা রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন এবং দিনটি স্মরণে শ্রীনগরে ‘শহীদ গোরস্তানে’ ওই ২৪ জনের কবর জিয়ারতসহ সরকারিভাবে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে যোগ দেন সরকারের কর্মকর্তারা।
কিন্তু জম্মুর হিন্দু গ্রুপগুলো অনেক দিন ধরেই এই ছুটির দিন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে।
শনিবার ছিলো ওই হত্যাকাণ্ডের ৮৮তম বার্ষিকী। মালিক নিজে না গিয়ে একজন প্রতিনিধি পাঠান। সেখানে সরকারি ছুটির দিনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখানো হয়। বিক্ষোভকারীরা হরি সিংয়ের জন্মদিনকে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণার দাবি জানায়।
ফলে ভারতের একমাত্র মুসলিম প্রধান রাজ্যে সহিংসতার আরেকটি ইস্যু তৈরি হচ্ছে।
No comments