টিলারসনকে বহিস্কারে তদবির চালিয়েছিল আমিরাত
যুক্তরাষ্ট্রের
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বহিষ্কার করার জন্য তদবির
চালিয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। রিপাবলিকানদের অন্যতম প্রধান অর্থ যোগানদাতা
ইলিয়ট ব্রয়ডি’কে দিয়ে হোয়াইট হাউসের ওপর চাপ সৃষ্টি করে দেশটি। এক্ষেত্রে
মধ্যস্থতা করেন আমিরাতের রাজনৈতিক উপদেষ্টা জর্জ নাদের। মূলত ইরান ও কাতার
ইস্যুতে সৌদি জোটের স্বার্থ-বিরোধী অবস্থান নেয়ায় টিলারসনের বিরুদ্ধে তদবির
চালানো হয়। নিউ ইয়র্ক টাইমসের উদ্ধৃতি দিয়ে এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, টিলারসনকে বরখাস্ত করার বিষয়ে ট্রাম্পকে রাজি করানোর জন্য পুরো এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন জর্জ নাদের। এজন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী রিপাবলিকান অর্থ যোগানদাতা ইলিয়ট ব্রয়ডির সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের চুক্তি করেন। পাশাপাশি আমিরাত থেকে ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের পণ্য হস্তান্তরে ব্রয়ডিকে সহায়তা করেন নাদের। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে টিলারসনকে বহিষ্কার করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, টিলারসনকে বহিষ্কার করতে ট্রাম্পকে প্ররোচিত করেছেন জর্জ নাদের ও ইলিয়ট ব্রয়ডি। এর পূর্বে কাতার ও ইরান সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি বিষয়ে মার্কিন বৈদেশিক নীতি-নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও টিলারসনের মধ্যে মতভেদ দেখা দেয়।
সম্প্রতি ব্রয়ডি ও নাদেরের মধ্যে আদান-প্রদানকৃত ই-মেইল বার্তা ফাঁস করে বিবিসি। এতে টিলারসনকে বহিষ্কার করতে ব্রয়ডি ও নাদেরের প্রচেষ্টার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
খবরে বলা হয়, টিলারসনকে বরখাস্ত করার বিষয়ে ট্রাম্পকে রাজি করানোর জন্য পুরো এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন জর্জ নাদের। এজন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী রিপাবলিকান অর্থ যোগানদাতা ইলিয়ট ব্রয়ডির সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের চুক্তি করেন। পাশাপাশি আমিরাত থেকে ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের পণ্য হস্তান্তরে ব্রয়ডিকে সহায়তা করেন নাদের। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে টিলারসনকে বহিষ্কার করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, টিলারসনকে বহিষ্কার করতে ট্রাম্পকে প্ররোচিত করেছেন জর্জ নাদের ও ইলিয়ট ব্রয়ডি। এর পূর্বে কাতার ও ইরান সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি বিষয়ে মার্কিন বৈদেশিক নীতি-নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও টিলারসনের মধ্যে মতভেদ দেখা দেয়।
সম্প্রতি ব্রয়ডি ও নাদেরের মধ্যে আদান-প্রদানকৃত ই-মেইল বার্তা ফাঁস করে বিবিসি। এতে টিলারসনকে বহিষ্কার করতে ব্রয়ডি ও নাদেরের প্রচেষ্টার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
No comments