১০০ কোটি ডলারে মুক্তি পেলেন প্রিন্স মিতেব
দুর্নীতির
দায়ে বরখাস্ত হওয়া সৌদি আরবের প্রিন্স মিতেব বিন আবদুল্লাহকে ১০০ কোটি
ডলারের বেশি অর্থের বিনিময়ে মুক্তি দেয়া হয়েছে। ৬৫ বছর বয়সী প্রিন্স মিতেব
হলেন উচ্চ পদস্থ রাজ পরিবারের কর্মকর্তা। তাকে তিন সপ্তাহ আগে বরখাস্ত করে
গ্রেপ্তার করা হয়। একই সঙ্গে ১১ জন প্রিন্স, কয়েক শত সরকারি কর্মকর্তা,
সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে বন্দি
রাখা হয়েছে রিয়াদের হোটেল রিজ কার্লটন হোটেলে। এ খবর দিযেছে লন্ডনের অনলাইন
টেলিগ্রাফ।
এতে আরো বলা হয়, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এসব ঘটিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি একটি সতর্ক সংকেত দিয়েছেন ভবিষ্যতে যারা বিরোধিতা করবেন বা বিরোধিতায় আসবেন তাদেরকে। প্রিন্স মিতেব ছিলেন সৌদি আরবের ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান। ওই পদ থেকে তাকে সরিয়ে দিয়ে গ্রেপ্তার করার পর দ্রুততার সঙ্গে তা পূরণ করা হয়েছে। ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এ কাজটি করেছেন এবং ওই পদে বসিয়েছেন খুবই কম পরিচিত এমন একজন ব্যক্তিকে, যিনি মোহাম্মদ বিন সালমানের খুবই ঘনিষ্ঠ। টেলিগ্রাফ আরো লিখেছেন, গ্রেপ্তার হওয়া কয়েক ডজন মানুষের বিষয়ে সৌদি আরব সরকার মিটমাট করেছে অর্থের বিনিময়ে। এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, দুর্নীতি সহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছিল। বৃটেনের চ্যাটহ্যাম হাউজের সৌদি আরব বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জেন কিনিনমন্ট বলেছেন, তারা ( সৌদি আরব) চায় না এসব লোককে আদালতে নিতে। সেখানকার বিচার ব্যবস্থা খুবই ধীর গতিসম্পন্ন। এ ক্ষেত্রে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তা ‘হ্যান্ডেল’ করার জন্য তাদের কাছে উপযুক্ত সরঞ্জাম নেই। তাছাড়া সম্পদ উদ্ধার করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে এসব সম্পত্তি রয়েছে দেশে বাইরে।
এতে আরো বলা হয়, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এসব ঘটিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি একটি সতর্ক সংকেত দিয়েছেন ভবিষ্যতে যারা বিরোধিতা করবেন বা বিরোধিতায় আসবেন তাদেরকে। প্রিন্স মিতেব ছিলেন সৌদি আরবের ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান। ওই পদ থেকে তাকে সরিয়ে দিয়ে গ্রেপ্তার করার পর দ্রুততার সঙ্গে তা পূরণ করা হয়েছে। ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এ কাজটি করেছেন এবং ওই পদে বসিয়েছেন খুবই কম পরিচিত এমন একজন ব্যক্তিকে, যিনি মোহাম্মদ বিন সালমানের খুবই ঘনিষ্ঠ। টেলিগ্রাফ আরো লিখেছেন, গ্রেপ্তার হওয়া কয়েক ডজন মানুষের বিষয়ে সৌদি আরব সরকার মিটমাট করেছে অর্থের বিনিময়ে। এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, দুর্নীতি সহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছিল। বৃটেনের চ্যাটহ্যাম হাউজের সৌদি আরব বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জেন কিনিনমন্ট বলেছেন, তারা ( সৌদি আরব) চায় না এসব লোককে আদালতে নিতে। সেখানকার বিচার ব্যবস্থা খুবই ধীর গতিসম্পন্ন। এ ক্ষেত্রে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তা ‘হ্যান্ডেল’ করার জন্য তাদের কাছে উপযুক্ত সরঞ্জাম নেই। তাছাড়া সম্পদ উদ্ধার করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে এসব সম্পত্তি রয়েছে দেশে বাইরে।
No comments